কেয়া কাল ভারত যাচ্ছেন
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কেয়া খাতুন |
শরীরে
ব্লাড ক্যানসার (এএমএল) বাসা বাঁধা কেয়া খাতুন কাল বুধবার সকালে মৈত্রী
এক্সপ্রেসে ভারত যাচ্ছেন। আজ মঙ্গলবার রাতে টেলিফোনে এ কথা জানান কেয়ার
স্বামী পারভেজ খান। কেয়ার সঙ্গে পারভেজ ও কেয়ার বড় ভাই যাবেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে কেয়া ও পারভেজের বন্ধু এবং শুভাকাঙ্ক্ষীরা কেয়ার চিকিৎসার জন্য সাহায্য চেয়ে পোস্ট দেন। এরপর প্রথম আলো অনলাইনে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। আজকে পর্যন্ত কেয়ার সাহায্যের জন্য পাওয়া গেছে প্রায় ৩২ লাখ টাকা।
কেয়ার পাশে এভাবে দাঁড়ানোর জন্য কেয়ার স্বামী পারভেজ খান সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। কেয়ার পক্ষ থেকে কেয়ার জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।
পারভেজ জানালেন, মুম্বাইয়ের টাটা মেমোরিয়াল ক্যানসার হাসপাতালে কেয়াকে ভর্তি করা হবে। পারভেজের এবারই প্রথম দেশের বাইরে যাওয়া। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘বুঝতে পারছি না কীভাবে কি করব। সেখানে কিছু চিনি না। কাউকে চিনি না। কেয়ার চিকিৎসায় আসলে যে কত খরচ লাগবে তাও বুঝতে পারছি না। সব মিলে মনের মধ্যে এক ধরনের ভয় কাজ করছে। কেয়ার সেল (কোষ) তাঁর এক বোনের সঙ্গে মিলেছে। সেখানকার চিকিৎসকেরা কেয়ার বোনকে নিয়ে যেতে বললে তখন তাঁকে নেওয়া হবে।’
জানুয়ারি মাসের ২৫ তারিখ ঘরোয়াভাবে বিয়ে হয় এ দম্পতির। একটু গুছিয়ে নিয়ে সবাইকে বিয়ের কথা ঘটা করে জানানোর কথা ছিল। তাই বিয়ে হলেও কেয়ার বউ সেজে শ্বশুর বাড়ি যাওয়া হয়নি। তবে শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার আগেই বিয়ের পাঁচ মাস যেতে না যেতেই কেয়াকে যেতে হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। গত ৮ জুন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হেমাটোলজি বিভাগে ভর্তি হন কেয়া। কাল সেখান থেকেই রওনা দেবেন ভারতের উদ্দেশে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হেমাটোলজি অ্যান্ড বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট ইউনিটের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক এম এ খান প্রথম আলোকে জানিয়েছিলেন, কেয়ার ভালো হওয়ার সম্ভাবনা আছে। বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টের জন্য নিতে হবে ভারতে।
পারভেজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ, এমবিএ (অ্যাকাউন্টিং) করে বের হয়েছেন গত নভেম্বরে। ২২ বছর বয়সী কেয়া খাতুন রাজবাড়ী সরকারি কলেজে ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষা দিয়েছেন। তাঁদের পছন্দের বিয়ে। দুজনের বাড়ি রাজবাড়ী সদরে।
পারভেজ ও কেয়ার স্বপ্ন পূরণে আপনি বাড়িয়ে দিতে পারেন সাহায্যের হাত। সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা: বিকাশ নম্বর (নিজস্ব) ০১৭২৬৪৮০৯৯৮,০১৭১৯৬২৬৪৫৮, ০১৯৪৮১০৪০৪৪। ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং ০১৭৩৫২৪৫৪৯৪০ অথবা ডাচ বাংলা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট (এলিফ্যান্ট রোড শাখা) ১২৬১০১২২১২০০ তেও সাহায্য পাঠানো যাবে। এ ছাড়া সুইফট কোড-DBBL-BDDH-126 সাহায্য করা যাবে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে কেয়া ও পারভেজের বন্ধু এবং শুভাকাঙ্ক্ষীরা কেয়ার চিকিৎসার জন্য সাহায্য চেয়ে পোস্ট দেন। এরপর প্রথম আলো অনলাইনে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। আজকে পর্যন্ত কেয়ার সাহায্যের জন্য পাওয়া গেছে প্রায় ৩২ লাখ টাকা।
কেয়ার পাশে এভাবে দাঁড়ানোর জন্য কেয়ার স্বামী পারভেজ খান সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। কেয়ার পক্ষ থেকে কেয়ার জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।
পারভেজ জানালেন, মুম্বাইয়ের টাটা মেমোরিয়াল ক্যানসার হাসপাতালে কেয়াকে ভর্তি করা হবে। পারভেজের এবারই প্রথম দেশের বাইরে যাওয়া। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘বুঝতে পারছি না কীভাবে কি করব। সেখানে কিছু চিনি না। কাউকে চিনি না। কেয়ার চিকিৎসায় আসলে যে কত খরচ লাগবে তাও বুঝতে পারছি না। সব মিলে মনের মধ্যে এক ধরনের ভয় কাজ করছে। কেয়ার সেল (কোষ) তাঁর এক বোনের সঙ্গে মিলেছে। সেখানকার চিকিৎসকেরা কেয়ার বোনকে নিয়ে যেতে বললে তখন তাঁকে নেওয়া হবে।’
জানুয়ারি মাসের ২৫ তারিখ ঘরোয়াভাবে বিয়ে হয় এ দম্পতির। একটু গুছিয়ে নিয়ে সবাইকে বিয়ের কথা ঘটা করে জানানোর কথা ছিল। তাই বিয়ে হলেও কেয়ার বউ সেজে শ্বশুর বাড়ি যাওয়া হয়নি। তবে শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার আগেই বিয়ের পাঁচ মাস যেতে না যেতেই কেয়াকে যেতে হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। গত ৮ জুন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হেমাটোলজি বিভাগে ভর্তি হন কেয়া। কাল সেখান থেকেই রওনা দেবেন ভারতের উদ্দেশে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হেমাটোলজি অ্যান্ড বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট ইউনিটের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক এম এ খান প্রথম আলোকে জানিয়েছিলেন, কেয়ার ভালো হওয়ার সম্ভাবনা আছে। বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টের জন্য নিতে হবে ভারতে।
পারভেজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ, এমবিএ (অ্যাকাউন্টিং) করে বের হয়েছেন গত নভেম্বরে। ২২ বছর বয়সী কেয়া খাতুন রাজবাড়ী সরকারি কলেজে ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষা দিয়েছেন। তাঁদের পছন্দের বিয়ে। দুজনের বাড়ি রাজবাড়ী সদরে।
পারভেজ ও কেয়ার স্বপ্ন পূরণে আপনি বাড়িয়ে দিতে পারেন সাহায্যের হাত। সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা: বিকাশ নম্বর (নিজস্ব) ০১৭২৬৪৮০৯৯৮,০১৭১৯৬২৬৪৫৮, ০১৯৪৮১০৪০৪৪। ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং ০১৭৩৫২৪৫৪৯৪০ অথবা ডাচ বাংলা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট (এলিফ্যান্ট রোড শাখা) ১২৬১০১২২১২০০ তেও সাহায্য পাঠানো যাবে। এ ছাড়া সুইফট কোড-DBBL-BDDH-126 সাহায্য করা যাবে।
No comments