পরিত্যক্ত হওয়ার পর দুই দশকেও ভাঙা হয়নি সারগুদাম ভবন by এস এম আক্কাছ উদ্দিন
দুই দশক আগে পরিত্যক্ত হওয়া ফটিকছড়ি উপজেলার নাজিরহাটের সারগুদাম ভবন যেকোনো মুহূর্তে ধসে পড়তে পারে। এতে সংলগ্ন পৌর ভবন ও একটি দাতব্য চিকিৎসাকেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই ভবনটি ভেঙে ফেলার দাবি তুলেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান এস এম সিরাজুদ্দৌলাহ চৌধুরী বলেন, ১৯৭৪ সালে ফটিকছড়ি উপজেলা সদর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে নাজিরহাটে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) এই সারগুদাম নির্মাণ করে। দুই দশক আগে ভবনটি পরিত্যক্ত হয়। বিএডিসি কর্তৃপক্ষ স্থানীয় প্রশাসনকে ভবনটি ভেঙে ফেলতে লিখিতভাবে অনুরোধ জানালেও আজ পর্যন্ত সেটি অক্ষত রয়ে গেছে।
বিএডিসি ফটিকছড়ি উপজেলা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বিএডিসির কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সার সংরক্ষণ করার জন্য সরকার ওই এলাকায় ভবনটি নির্মাণ করে। নির্মাণে ত্রুটি থাকায় কয়েক বছর পরই ভবনটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) উপজেলা কার্যালয়ের প্রকৌশলীরা ১৯৯৫ সালে ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করেন। দুর্ঘটনা এড়াতে ভবনটি ভেঙে ফেলার জন্য বিএডিসি কর্তৃপক্ষ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) বিষয়টি লিখিতভাবে জানিয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘদিনেও ভবনটি অপসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
সরেজমিনে ভবনটিতে গিয়ে দেখা যায়, ভবনের ছাদ ও দেয়াল থেকে পলেস্তারা খসে পড়ে রড বের হয়ে আছে। ভবনের আশপাশে যত্রতত্র পরগাছা জন্মেছে। বিভিন্ন স্থানে বড় বড় ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। টিনের চালায় ফুটো হওয়ায় বৃষ্টির সময় পানি গড়িয়ে পড়ছে।
নাজিরহাট পৌরসভার সচিব মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন রায়হান বলেন, গুদামের ভেতর বা আশপাশে না যাওয়ার জন্য সবাইকে বলা হয়। কিন্তু অনেকেই তা শোনেন না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লিটন দেবনাথ জানান, বর্তমানে ভবনটি ফটিকছড়ি উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির কাছে ইজারা দেওয়া হয়েছে। এর আগে ভবনটি ভেঙে ফেলার জন্য তাঁরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন।
ফটিকছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম তৌহিদুল আলম প্রথম আলোকে জানান, শিগগিরই ঝুঁকিপূর্ণ এই সারগুদাম ভবন অপসারণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান এস এম সিরাজুদ্দৌলাহ চৌধুরী বলেন, ১৯৭৪ সালে ফটিকছড়ি উপজেলা সদর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে নাজিরহাটে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) এই সারগুদাম নির্মাণ করে। দুই দশক আগে ভবনটি পরিত্যক্ত হয়। বিএডিসি কর্তৃপক্ষ স্থানীয় প্রশাসনকে ভবনটি ভেঙে ফেলতে লিখিতভাবে অনুরোধ জানালেও আজ পর্যন্ত সেটি অক্ষত রয়ে গেছে।
বিএডিসি ফটিকছড়ি উপজেলা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বিএডিসির কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সার সংরক্ষণ করার জন্য সরকার ওই এলাকায় ভবনটি নির্মাণ করে। নির্মাণে ত্রুটি থাকায় কয়েক বছর পরই ভবনটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) উপজেলা কার্যালয়ের প্রকৌশলীরা ১৯৯৫ সালে ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করেন। দুর্ঘটনা এড়াতে ভবনটি ভেঙে ফেলার জন্য বিএডিসি কর্তৃপক্ষ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) বিষয়টি লিখিতভাবে জানিয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘদিনেও ভবনটি অপসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
সরেজমিনে ভবনটিতে গিয়ে দেখা যায়, ভবনের ছাদ ও দেয়াল থেকে পলেস্তারা খসে পড়ে রড বের হয়ে আছে। ভবনের আশপাশে যত্রতত্র পরগাছা জন্মেছে। বিভিন্ন স্থানে বড় বড় ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। টিনের চালায় ফুটো হওয়ায় বৃষ্টির সময় পানি গড়িয়ে পড়ছে।
নাজিরহাট পৌরসভার সচিব মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন রায়হান বলেন, গুদামের ভেতর বা আশপাশে না যাওয়ার জন্য সবাইকে বলা হয়। কিন্তু অনেকেই তা শোনেন না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লিটন দেবনাথ জানান, বর্তমানে ভবনটি ফটিকছড়ি উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির কাছে ইজারা দেওয়া হয়েছে। এর আগে ভবনটি ভেঙে ফেলার জন্য তাঁরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন।
ফটিকছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম তৌহিদুল আলম প্রথম আলোকে জানান, শিগগিরই ঝুঁকিপূর্ণ এই সারগুদাম ভবন অপসারণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments