নালা পরিষ্কার না করায় ঈশ্বরদী শহরে জলাবদ্ধতা
ঈশ্বরদী পৌরসভার ফতেমোহাম্মদপুর বেনারসিপাড়ার পাকা সড়কের পাশের নালা দিয়ে পানি সরছে না। |
চলমান
বর্ষণে পাবনার ঈশ্বরদী পৌর এলাকার অধিকাংশ জায়গায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি
হয়েছে। এখানকার নিচু এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। দুর্ভোগে পড়েছে মানুষ।
পৌরবাসীর অভিযোগ, পৌর এলাকার নালাগুলো দীর্ঘদিন ধরে ময়লা-আবর্জনায় ভরাট হয়ে থাকায় বৃষ্টির পানি সহজে বের হতে পারছে না। এর ফলে পানি জমে জলাবদ্ধতা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে।
শহর ঘুরে দেখা গেছে, কয়েক দিনের মাঝারি বর্ষণের কারণে পৌরসভার ফতেমোহাম্মদপুর, মাহাতাব কলোনি, পাতিলাখালী, আমবাগান, পিয়ারপুর, পিয়ারাখালী, উমিরপুর, ইস্তা, ভেলুপাড়া, মশুরিয়াপাড়া, রহিমপুর ও নারিচার নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এসব এলাকার নালাগুলো ভরাট হয়ে যাওয়ায় পানি সরতে পারছে না। নালার পানি উপচে আশপাশের জায়গা, বাসাবাড়ি ও রাস্তা জলমগ্ন হয়ে পড়ছে।
কয়েকজন ভুক্তভোগী অভিযোগ করেন, পৌরসভা নালায় জমে থাকা ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার না করায় শহরে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। ফতেমোহাম্মদপুরের আতাউর রহমান জানান, পানি নালা দিয়ে সহজে বের হতে না পারায় তাঁর এলাকায় কয়েকটি বাড়ির আঙিনায় পানি জমে আছে।
শহরের আমবাগান পুলিশ ফাঁড়ি ও আমবাগান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে পানি জমে আছে। ইস্তা ও ভেলুপাড়ায় বসতবাড়িসহ ফসলি জমিতে বৃষ্টির পানি জমে ব্যাপক এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এলাকাবাসী সাত-আটজন অভিযোগ করেন, প্রথম শ্রেণির এই পৌরসভায় পানি নিষ্কাশনের সুষ্ঠু ব্যবস্থা না থাকায় দীর্ঘদিন ধরে বর্ষা মৌসুমে পৌর নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
পৌরসভার প্রকৌশলী বিভাগ সূত্র জানায়, পৌর এলাকায় মোট সাড়ে ১৫ কিলোমিটার নালা রয়েছে। এর মধ্যে বড় নালার পরিমাণ তিন কিলোমিটার। এ ছাড়া মাঝারি ৬.১ ও ছোট ৫.৪৫ কিলোমিটার নালা রয়েছে। নালাগুলোতে কিছু মানুষ ময়লা-আবর্জনা ফেলে রাখায় বৃষ্টির সময় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়।
পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নালার ময়লা-আবর্জনা নিয়মিত পরিষ্কার করার দায়িত্ব স্যানিটারি বিভাগের। প্রকৌশলী বিভাগ নালা মেরামত বা সংস্কারের কাজ করে থাকে।
এ ব্যাপারে স্যানিটারি পরিদর্শক আবুল কায়সার দাবি করেন, পৌরসভার একটি মাত্র গাড়ি দিয়ে ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করা সম্ভব হচ্ছে না। তবুও জলাবদ্ধতা ও নালা পরিষ্কারের জন্য কাজ চলছে।
পৌরবাসীর অভিযোগ, পৌর এলাকার নালাগুলো দীর্ঘদিন ধরে ময়লা-আবর্জনায় ভরাট হয়ে থাকায় বৃষ্টির পানি সহজে বের হতে পারছে না। এর ফলে পানি জমে জলাবদ্ধতা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে।
শহর ঘুরে দেখা গেছে, কয়েক দিনের মাঝারি বর্ষণের কারণে পৌরসভার ফতেমোহাম্মদপুর, মাহাতাব কলোনি, পাতিলাখালী, আমবাগান, পিয়ারপুর, পিয়ারাখালী, উমিরপুর, ইস্তা, ভেলুপাড়া, মশুরিয়াপাড়া, রহিমপুর ও নারিচার নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এসব এলাকার নালাগুলো ভরাট হয়ে যাওয়ায় পানি সরতে পারছে না। নালার পানি উপচে আশপাশের জায়গা, বাসাবাড়ি ও রাস্তা জলমগ্ন হয়ে পড়ছে।
কয়েকজন ভুক্তভোগী অভিযোগ করেন, পৌরসভা নালায় জমে থাকা ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার না করায় শহরে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। ফতেমোহাম্মদপুরের আতাউর রহমান জানান, পানি নালা দিয়ে সহজে বের হতে না পারায় তাঁর এলাকায় কয়েকটি বাড়ির আঙিনায় পানি জমে আছে।
শহরের আমবাগান পুলিশ ফাঁড়ি ও আমবাগান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে পানি জমে আছে। ইস্তা ও ভেলুপাড়ায় বসতবাড়িসহ ফসলি জমিতে বৃষ্টির পানি জমে ব্যাপক এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এলাকাবাসী সাত-আটজন অভিযোগ করেন, প্রথম শ্রেণির এই পৌরসভায় পানি নিষ্কাশনের সুষ্ঠু ব্যবস্থা না থাকায় দীর্ঘদিন ধরে বর্ষা মৌসুমে পৌর নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
পৌরসভার প্রকৌশলী বিভাগ সূত্র জানায়, পৌর এলাকায় মোট সাড়ে ১৫ কিলোমিটার নালা রয়েছে। এর মধ্যে বড় নালার পরিমাণ তিন কিলোমিটার। এ ছাড়া মাঝারি ৬.১ ও ছোট ৫.৪৫ কিলোমিটার নালা রয়েছে। নালাগুলোতে কিছু মানুষ ময়লা-আবর্জনা ফেলে রাখায় বৃষ্টির সময় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়।
পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নালার ময়লা-আবর্জনা নিয়মিত পরিষ্কার করার দায়িত্ব স্যানিটারি বিভাগের। প্রকৌশলী বিভাগ নালা মেরামত বা সংস্কারের কাজ করে থাকে।
এ ব্যাপারে স্যানিটারি পরিদর্শক আবুল কায়সার দাবি করেন, পৌরসভার একটি মাত্র গাড়ি দিয়ে ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করা সম্ভব হচ্ছে না। তবুও জলাবদ্ধতা ও নালা পরিষ্কারের জন্য কাজ চলছে।
No comments