ছাত্রলীগের ঝান্ডা সোহাগ-জাকিরের হাতে?
ছাত্রলীগের
চলমান ২৮তম জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন আজ রোববার নির্ধারিত হয়ে যাবে
সংগঠনটির আগামীর নেতৃত্বে কারা আসছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরাসরি
ভোটে নেতৃত্ব নির্ধারণ করার ঘোষণার দেওয়ার পর কথিত ‘সিন্ডিকেট’
অনানুষ্ঠানিকভাবে একটি প্যানেল ঘোষণা করেছে বলে শোনা যাচ্ছে।
ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত শিকদারের নেতৃত্বাধীন কথিত ‘সিন্ডিকেট’ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রার্থী ঘোষণা দেওয়া হয়নি। তবে নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার রাতে ওই সিন্ডিকেটের পক্ষ থেকে অনানুষ্ঠানিকভাবে সংগঠনটির সভাপতি পদের জন্য ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটির পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য কেন্দ্রীয় কমিটির সহসম্পাদক জাকির হোসাইনকে সমর্থন দিয়েছে।
সোহাগের বাড়ি মাদারীপুর, আর জাকিরের বাড়ি মৌলভীবাজার। সোহাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের ২০০৫-০৬ শিক্ষাবর্ষের এবং জাকির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০০৮-০৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। এ ছাড়া তাঁরা দুজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল ছাত্রলীগ কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন।
সকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের বাইরে গিয়ে দেখা যায়, সোহাগ ও জাকির বিভিন্ন কাউন্সিলরদের কাছে ভোট চাইছেন। কিন্তু সেখানে অন্য কোনো প্রার্থীকে ভোট চাইতে দেখা যায়নি।
এদিকে সেখানে উপস্থিত বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিরোধী কোনো প্যানেল ঘোষণার সম্ভাবনা কম। এ কারণে সোহাগ ও জাকির প্যানেলের নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টি এক রকম ‘নিশ্চিত’।
ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি এইচ বদিউজ্জামান সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম, সংগঠনটির সাবেক নেতারা এবং আসন্ন নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি নির্বাচনের জন্য গঠিত নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা সকালে প্রার্থী যাচাই-বাছাই করেছেন।
নির্বাচন প্রক্রিয়া কেমন হবে—জানতে চাইলে ছাত্রলীগের নির্বাচন কমিশনের সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘এখন প্রার্থী যাচাই-বাছাই চলছে। কেউ কেউ প্রত্যাহার করছেন। আমরা প্রার্থী কমাতে চেষ্টা করছি। কারণ, বিপুলসংখ্যক প্রার্থী নিয়ে নির্বাচন সম্ভব নয়।’
ছাত্রলীগের নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, সভাপতি পদের জন্য বৈধ ৬৪ প্রার্থীদের মধ্যে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করার পর ১০ জন প্রার্থী রয়েছেন। আর সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য ১৪২ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় এখন ১৮ জন অবশিষ্ট রয়েছেন।
প্রার্থিতা প্রত্যাহারের বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভাপতির প্রার্থিতা প্রত্যাহারকারী এক ছাত্রলীগ নেতা বলেন, ‘আপনারা দেখছেন কেবল দুজন সবার কাছে ভোট চাইছেন আর কেউ ভোট চাইছেন না। আমরা ভোট চাইলেও পাব না। কারণ, গতকাল রাতে সিন্ডিকেট সব ভোটারদের কবজা করে ফেলেছে। এখন প্রত্যাহার ছাড়া আর কী করব, বলেন? তবে পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে ভালো পদ দেবে বলে আশা করি।’
নাম প্রকাশ না করে সাধারণ সম্পাদকের প্রার্থিতা প্রত্যাহারকারী আরেক ছাত্রলীগ নেতা বলেন, ‘আমাদের বলা হয়েছে প্রার্থিতা প্রত্যাহার কর। পরবর্তীতে ভালো পদ দেওয়া হবে। এ জন্য প্রত্যাহার করেছি।’
ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত শিকদারের নেতৃত্বাধীন কথিত ‘সিন্ডিকেট’ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রার্থী ঘোষণা দেওয়া হয়নি। তবে নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার রাতে ওই সিন্ডিকেটের পক্ষ থেকে অনানুষ্ঠানিকভাবে সংগঠনটির সভাপতি পদের জন্য ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটির পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য কেন্দ্রীয় কমিটির সহসম্পাদক জাকির হোসাইনকে সমর্থন দিয়েছে।
সোহাগের বাড়ি মাদারীপুর, আর জাকিরের বাড়ি মৌলভীবাজার। সোহাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের ২০০৫-০৬ শিক্ষাবর্ষের এবং জাকির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০০৮-০৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। এ ছাড়া তাঁরা দুজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল ছাত্রলীগ কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন।
সকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের বাইরে গিয়ে দেখা যায়, সোহাগ ও জাকির বিভিন্ন কাউন্সিলরদের কাছে ভোট চাইছেন। কিন্তু সেখানে অন্য কোনো প্রার্থীকে ভোট চাইতে দেখা যায়নি।
এদিকে সেখানে উপস্থিত বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিরোধী কোনো প্যানেল ঘোষণার সম্ভাবনা কম। এ কারণে সোহাগ ও জাকির প্যানেলের নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টি এক রকম ‘নিশ্চিত’।
ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি এইচ বদিউজ্জামান সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম, সংগঠনটির সাবেক নেতারা এবং আসন্ন নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি নির্বাচনের জন্য গঠিত নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা সকালে প্রার্থী যাচাই-বাছাই করেছেন।
নির্বাচন প্রক্রিয়া কেমন হবে—জানতে চাইলে ছাত্রলীগের নির্বাচন কমিশনের সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘এখন প্রার্থী যাচাই-বাছাই চলছে। কেউ কেউ প্রত্যাহার করছেন। আমরা প্রার্থী কমাতে চেষ্টা করছি। কারণ, বিপুলসংখ্যক প্রার্থী নিয়ে নির্বাচন সম্ভব নয়।’
ছাত্রলীগের নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, সভাপতি পদের জন্য বৈধ ৬৪ প্রার্থীদের মধ্যে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করার পর ১০ জন প্রার্থী রয়েছেন। আর সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য ১৪২ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় এখন ১৮ জন অবশিষ্ট রয়েছেন।
প্রার্থিতা প্রত্যাহারের বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভাপতির প্রার্থিতা প্রত্যাহারকারী এক ছাত্রলীগ নেতা বলেন, ‘আপনারা দেখছেন কেবল দুজন সবার কাছে ভোট চাইছেন আর কেউ ভোট চাইছেন না। আমরা ভোট চাইলেও পাব না। কারণ, গতকাল রাতে সিন্ডিকেট সব ভোটারদের কবজা করে ফেলেছে। এখন প্রত্যাহার ছাড়া আর কী করব, বলেন? তবে পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে ভালো পদ দেবে বলে আশা করি।’
নাম প্রকাশ না করে সাধারণ সম্পাদকের প্রার্থিতা প্রত্যাহারকারী আরেক ছাত্রলীগ নেতা বলেন, ‘আমাদের বলা হয়েছে প্রার্থিতা প্রত্যাহার কর। পরবর্তীতে ভালো পদ দেওয়া হবে। এ জন্য প্রত্যাহার করেছি।’
No comments