টানা বৃষ্টিতে ফেনীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
টানা
এক সপ্তাহের বৃষ্টিতে ফেনী সদর উপজেলার শর্শদি ইউনিয়নের তিন গ্রাম ও
দাগনভূঞা উপজেলার সিন্দুরপুর ইউনিয়নের ছয় গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
হয়েছে। এতে কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানিতে ডুবে গেছে
গ্রামীণ সড়ক। ভেসে গেছে পুকুরের মাছ।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গত শুক্রবার থেকে টানা বর্ষণে শর্শদি ইউনিয়নের উত্তর আবুপুর, দক্ষিণ আবুপুর, উত্তর খানেবাড়ি ও সিন্দুরপুর ইউনিয়নের কৈখালী, গোতমভালী, কশুল্যা, মোহরবাগ, সেকান্দরপুর ও শরিফপুর গ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এসব গ্রামের প্রায় সব সড়ক ডুবে গেছে। কিছু ঘরবাড়িতে পানি ঢুকে গেছে। অনেক পুকুর ও মৎস্য খামারের মাছ ভেসে গেছে।
গতকাল শুক্রবার সরেজমিনে দেখা যায়, পানিতে খেতের সব শাকসবজি নষ্ট হয়ে গেছে।
ফেনীর শর্শদি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম জানান, এসব গ্রামের খেটে খাওয়া মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। তিনি জানান, এখনো সরকারিভাবে কোনো সহায়তা পাওয়া যায়নি।
দাগনভূঞার সিন্দুপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান কবির আহম্মদ পেয়ার জানান, তাঁর ইউনিয়নের ছয় গ্রামের বিভিন্ন নিচু এলাকার অনেক বাড়িতে পানি উঠে গেছে। সড়কগুলো পানিতে তলিয়ে গেছে। তিনি বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানিয়েছেন।
ফেনী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পি কে এম এনামুল করিম জানান, তিনি ইউপি চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে বিষয়টি জেনেছেন। প্রকল্প কর্মকর্তা এলাকা পরিদর্শন করে প্রতিবেদন দেবেন। তাঁর প্রতিবেদন পাওয়ার পর দু-এক দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গত শুক্রবার থেকে টানা বর্ষণে শর্শদি ইউনিয়নের উত্তর আবুপুর, দক্ষিণ আবুপুর, উত্তর খানেবাড়ি ও সিন্দুরপুর ইউনিয়নের কৈখালী, গোতমভালী, কশুল্যা, মোহরবাগ, সেকান্দরপুর ও শরিফপুর গ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এসব গ্রামের প্রায় সব সড়ক ডুবে গেছে। কিছু ঘরবাড়িতে পানি ঢুকে গেছে। অনেক পুকুর ও মৎস্য খামারের মাছ ভেসে গেছে।
গতকাল শুক্রবার সরেজমিনে দেখা যায়, পানিতে খেতের সব শাকসবজি নষ্ট হয়ে গেছে।
ফেনীর শর্শদি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম জানান, এসব গ্রামের খেটে খাওয়া মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। তিনি জানান, এখনো সরকারিভাবে কোনো সহায়তা পাওয়া যায়নি।
দাগনভূঞার সিন্দুপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান কবির আহম্মদ পেয়ার জানান, তাঁর ইউনিয়নের ছয় গ্রামের বিভিন্ন নিচু এলাকার অনেক বাড়িতে পানি উঠে গেছে। সড়কগুলো পানিতে তলিয়ে গেছে। তিনি বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানিয়েছেন।
ফেনী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পি কে এম এনামুল করিম জানান, তিনি ইউপি চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে বিষয়টি জেনেছেন। প্রকল্প কর্মকর্তা এলাকা পরিদর্শন করে প্রতিবেদন দেবেন। তাঁর প্রতিবেদন পাওয়ার পর দু-এক দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে ফেনী সদর ও দাগনভূঞা উপজেলার দুটি ইউনিয়নের নয়টি গ্রাম। ছবিটি সদর উপজেলার দক্ষিণ আবুপুর গ্রাম থেকে গতকাল তোলা l প্রথম আলো |
No comments