নেতা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে বেলা ১১টা থেকে সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ করা হয়। এখন চলছে গণনা। ছবি: ফোকাস বাংলা |
ছাত্রলীগের
নেতৃত্ব নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। এখন চলছে গণনা। ৩ হাজার ১৩৮ জন
কাউন্সিলরের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২ হাজার ৮১৯ জন। সে হিসেবে শতকরা ৮৯.৮৩
শতাংশ কাউন্সিলর ভোট দিয়েছেন। ছাত্রলীগের নেতৃত্ব নির্বাচনে গঠিত নির্বাচন
কমিশনের একজন সদস্য প্রথম আলোকে এসব তথ্য জানান।
ছাত্রলীগের চলমান ২৮তম জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন আজ রোববার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এ ভোটগ্রহণ হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরাসরি ভোটে নেতৃত্ব নির্ধারণ করার ঘোষণার দেওয়ার পর কথিত ‘সিন্ডিকেট’ অনানুষ্ঠানিকভাবে একটি প্যানেল ঘোষণা করেছে বলে শোনা যাচ্ছে। এরপরই ভোটগ্রহণ করা হয়।
গতকাল শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ২৮তম সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরবর্তী নেতৃত্ব স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সে কাউন্সিলরদের (ভোটার) প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত করার নির্দেশ দেন। এ ছাড়া পরবর্তী নেতা হওয়ার যোগ্যতা হিসেবে তিনি কিছু মাপকাঠি ঠিক করে দিয়েছেন। এরপর নির্বাচনের প্রক্রিয়া কেমন হবে, এ নিয়ে গতকাল বিকেলে চারটায় ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংগঠনটির সাবেক সভাপতি সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে সাবেক শীর্ষ নেতারা বৈঠক করেন।
এদিকে, কাউন্সিলরদের ভোট শেষে ছাত্রলীগের বিদায়ী সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ বলেন, রাতের আঁধারে প্রেস রিলিজ দিয়ে কমিটি দেওয়া হয়নি। নাম প্রকাশ না করে একটি ছাত্রসংগঠনের নেতৃত্ব নির্বাচনের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘অনেকে রাতের আঁধারে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কমিটি দেয়, আমরা দিইনি। ছাত্রলীগ একমাত্র সংগঠন যারা কাউন্সিলরদের ভোটে নেতৃত্ব নির্বাচন করে। এটা নিয়ে আমরা গর্ব করি।’
অন্যদিকে, বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম বলেন, ভোটের মাধ্যমে নেতা নির্বাচনের এই প্রক্রিয়া যেন অব্যাহত থাকে। তাহলে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে। বিদায়ী সভাপতিকে ‘আমার ভাই’ সম্বোধন করে সিদ্দিকী নাজমুল আলম বলেন, ‘সোহাগের সঙ্গে চার বছর দায়িত্ব পালন করেছি। চার ঘণ্টার জন্য বিরোধ সৃষ্টি হয়নি। গণমাধ্যমে ছাত্রলীগ নিয়ে অনেক নেতিবাচক সংবাদ এসেছে। কখনো সোহাগ ‘গ্রুপ’ নাজমুল ‘গ্রুপ’ নামে কোনো সংবাদ আসেনি।
ছাত্রলীগের চলমান ২৮তম জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন আজ রোববার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এ ভোটগ্রহণ হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরাসরি ভোটে নেতৃত্ব নির্ধারণ করার ঘোষণার দেওয়ার পর কথিত ‘সিন্ডিকেট’ অনানুষ্ঠানিকভাবে একটি প্যানেল ঘোষণা করেছে বলে শোনা যাচ্ছে। এরপরই ভোটগ্রহণ করা হয়।
গতকাল শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ২৮তম সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরবর্তী নেতৃত্ব স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সে কাউন্সিলরদের (ভোটার) প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত করার নির্দেশ দেন। এ ছাড়া পরবর্তী নেতা হওয়ার যোগ্যতা হিসেবে তিনি কিছু মাপকাঠি ঠিক করে দিয়েছেন। এরপর নির্বাচনের প্রক্রিয়া কেমন হবে, এ নিয়ে গতকাল বিকেলে চারটায় ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংগঠনটির সাবেক সভাপতি সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে সাবেক শীর্ষ নেতারা বৈঠক করেন।
এদিকে, কাউন্সিলরদের ভোট শেষে ছাত্রলীগের বিদায়ী সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ বলেন, রাতের আঁধারে প্রেস রিলিজ দিয়ে কমিটি দেওয়া হয়নি। নাম প্রকাশ না করে একটি ছাত্রসংগঠনের নেতৃত্ব নির্বাচনের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘অনেকে রাতের আঁধারে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কমিটি দেয়, আমরা দিইনি। ছাত্রলীগ একমাত্র সংগঠন যারা কাউন্সিলরদের ভোটে নেতৃত্ব নির্বাচন করে। এটা নিয়ে আমরা গর্ব করি।’
অন্যদিকে, বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম বলেন, ভোটের মাধ্যমে নেতা নির্বাচনের এই প্রক্রিয়া যেন অব্যাহত থাকে। তাহলে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে। বিদায়ী সভাপতিকে ‘আমার ভাই’ সম্বোধন করে সিদ্দিকী নাজমুল আলম বলেন, ‘সোহাগের সঙ্গে চার বছর দায়িত্ব পালন করেছি। চার ঘণ্টার জন্য বিরোধ সৃষ্টি হয়নি। গণমাধ্যমে ছাত্রলীগ নিয়ে অনেক নেতিবাচক সংবাদ এসেছে। কখনো সোহাগ ‘গ্রুপ’ নাজমুল ‘গ্রুপ’ নামে কোনো সংবাদ আসেনি।
No comments