সওজের জায়গা দখল করে যুবলীগের কার্যালয়
সাতক্ষীরা
শহরের সড়ক বিভাগের জায়গা দখল করে নির্মাণ করা হচ্ছে ওয়ার্ড যুবলীগের
কার্যালয়। সাতক্ষীরা-খুলনা সড়কের বেনেরপোতা সেতুর পূর্ব পাশে এক মাসের
বেশি সময় ধরে এই ঘর নির্মাণের কাজ করা হচ্ছে। একইভাবে সড়কের পশ্চিম
পাশে আওয়ামী লীগের আঞ্চলিক কার্যালয়ের সাইনবোর্ড টাঙানো হয়েছে। সেই
সঙ্গে সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের দেয়ালের পাশে নির্মাণ করা হয়েছে
ওয়ার্ড যুবলীগের আরেকটি কার্যালয়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সাতক্ষীরা-খুলনা সড়কের বেনেরপোতা সেতুর পূর্ব পাশে কংক্রিটের পিলার, টিনের ছাউনি এবং দেয়াল নির্মাণ করা হচ্ছে। ঘরের গায়ে সাঁটানো হয়েছে একটি সাইনবোর্ড। সেখানে লেখা আছে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কার্যালয়, ১৩ নম্বর লাবসা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড, বেনেরপোতা, সাতক্ষীরা। নির্মাণাধীন এ ঘরের ভেতরে টাঙানো রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি। সেতুর ১০০ গজ সামনে পশ্চিম পাশে সড়ক বিভাগের জায়গায় একই ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আঞ্চলিক কার্যালয়ের সাইনবোর্ড লাগানো হয়েছে। একই সড়কের সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের দেয়ালের পাশে কাঠের তক্তা ও টিন দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে যুবলীগ সাতক্ষীরা পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড কার্যালয়।
সদর উপজেলার লাবসা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি আনন্দমোহন মণ্ডল ও সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম বলেন, তাঁরা অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকা ওই জায়গায় দলীয় কার্যালয় তৈরি করছেন। জেলা যুবলীগের সভাপতি আবদুল মান্নানকে জানিয়ে ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।
১৩ নম্বর লাবসা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান বলেন, সেতুর ১০০ গজ সামনে পশ্চিম পাশে যেখানে সাইনবোর্ড তোলা হয়েছে, ওই স্থানে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের একটি কার্যালয় ছিল। ১৫ বছর আগে সওজ দলীয় কার্যালয়টি ভেঙে দেয়। বর্তমানে স্থানীয় কর্মীরা একটি কার্যালয় করার জন্য সাইনবোর্ড বসিয়েছেন।
পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক জহুরুল হক বলেন, তাঁদের নির্মিত কার্যালয়ের পাশে অনেকেই সরকারি জায়গা দখল করে ব্যবসা করছেন। তাতে সওজের কোনো মাথাব্যথা নেই। তাঁরা বসার জন্য দলীয়ভাবে অস্থায়ী ভিত্তিতে কাঠের তক্তা দিয়ে একটি ঘর করেছেন, এখন সবার চোখ এদিকে।
জেলা যুবলীগের সভাপতি আবদুল মান্নান বলেন, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না। সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুর রশিদ বলেন, তাঁর বিভাগের সহকারী প্রকৌশলীর মাধ্যমে জেলা প্রশাসককে বিষয়টি জানানো হয়েছে। দ্রুত সাইনবোর্ড ও ঘর অপসারণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সাতক্ষীরা-খুলনা সড়কের বেনেরপোতা সেতুর পূর্ব পাশে কংক্রিটের পিলার, টিনের ছাউনি এবং দেয়াল নির্মাণ করা হচ্ছে। ঘরের গায়ে সাঁটানো হয়েছে একটি সাইনবোর্ড। সেখানে লেখা আছে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কার্যালয়, ১৩ নম্বর লাবসা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড, বেনেরপোতা, সাতক্ষীরা। নির্মাণাধীন এ ঘরের ভেতরে টাঙানো রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি। সেতুর ১০০ গজ সামনে পশ্চিম পাশে সড়ক বিভাগের জায়গায় একই ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আঞ্চলিক কার্যালয়ের সাইনবোর্ড লাগানো হয়েছে। একই সড়কের সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের দেয়ালের পাশে কাঠের তক্তা ও টিন দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে যুবলীগ সাতক্ষীরা পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড কার্যালয়।
সদর উপজেলার লাবসা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি আনন্দমোহন মণ্ডল ও সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম বলেন, তাঁরা অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকা ওই জায়গায় দলীয় কার্যালয় তৈরি করছেন। জেলা যুবলীগের সভাপতি আবদুল মান্নানকে জানিয়ে ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।
১৩ নম্বর লাবসা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান বলেন, সেতুর ১০০ গজ সামনে পশ্চিম পাশে যেখানে সাইনবোর্ড তোলা হয়েছে, ওই স্থানে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের একটি কার্যালয় ছিল। ১৫ বছর আগে সওজ দলীয় কার্যালয়টি ভেঙে দেয়। বর্তমানে স্থানীয় কর্মীরা একটি কার্যালয় করার জন্য সাইনবোর্ড বসিয়েছেন।
পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক জহুরুল হক বলেন, তাঁদের নির্মিত কার্যালয়ের পাশে অনেকেই সরকারি জায়গা দখল করে ব্যবসা করছেন। তাতে সওজের কোনো মাথাব্যথা নেই। তাঁরা বসার জন্য দলীয়ভাবে অস্থায়ী ভিত্তিতে কাঠের তক্তা দিয়ে একটি ঘর করেছেন, এখন সবার চোখ এদিকে।
জেলা যুবলীগের সভাপতি আবদুল মান্নান বলেন, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না। সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুর রশিদ বলেন, তাঁর বিভাগের সহকারী প্রকৌশলীর মাধ্যমে জেলা প্রশাসককে বিষয়টি জানানো হয়েছে। দ্রুত সাইনবোর্ড ও ঘর অপসারণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সাতক্ষীরা শহরে খুলনা-সাতক্ষীরা সড়কের বেনেরপোতা সেতুর পূর্ব পাশে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের জায়গা দখল করে নির্মাণ করা হচ্ছে ওয়ার্ড যুবলীগের কার্যালয়। ছবিটি সম্প্রতি তোলা l প্রথম আলো |
No comments