ময়মনসিংহে যানজটে নাকাল মানুষ
ময়মনসিংহ
ও আশপাশের কয়েকটি জেলার মানুষ কর্মস্থলে ফেরার পথে যানজট এবং অতিরিক্ত
ভাড়ার কারণে নাকাল হচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহ শহরের পাটগুদাম
আন্তজেলা বাস টার্মিনাল এলাকায় গিয়ে মানুষের ভোগান্তির এ চিত্র দেখা
যায়।
সকাল ১০টায় ময়মনসিংহ শহরের পাটগুদাম আন্তজেলা বাস টার্মিনাল এবং ব্রহ্মপুত্র নদের ওপর নির্মিত বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু এলাকায় দেখা যায়, সেতুর ওপারে (শম্ভুগঞ্জ এলাকা) চায়না মোড় পর্যন্ত প্রায় ছয় কিলোমিটারজুড়ে ঢাকাগামী বাস, পিকআপ ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহনের তীব্র যানজট। ছয় কিলোমিটার পথ পার হতে সময় লাগছে এক ঘণ্টার বেশি। যানজটের কারণে ময়মনসিংহের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন সড়কে চলাচল করা বাসের যাত্রীরা দীর্ঘ পথ হেঁটে অতিক্রম করছেন।
সরেজমিনে আরও দেখা যায়, কর্মস্থলে ফেরা মানুষের যানজটের চেয়ে বেশি ভোগান্তি হয়েছে লোকাল বাসগুলোর দ্বিগুণের চেয়েও বেশি ভাড়া আদায়ের কারণে।
পাটগুদাম এলাকার স্মৃতিসৌধ মোড়ে দেখা যায়, শেরপুর ও ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট থেকে ঢাকাগামী লোকাল বাসগুলো ময়মনসিংহ থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা (জয়দেবপুর) পর্যন্ত ২৫০ টাকা ভাড়া নিয়ে যাত্রী তুলছে। অথচ স্বাভাবিকভাবে ওই সব লোকাল বাসে গাজীপুর চৌরাস্তা পর্যন্ত যেতে ১০০ টাকার বেশি লাগে না। পাটগুদাম মোড়ে অপেক্ষমাণ যাত্রীর তুলনায় বাস কম। এ কারণে ট্রাক ও ছোট পিকআপ ভ্যানগুলোও গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা চৌরাস্তা পর্যন্ত ১০০ থেকে ১২০ টাকা ভাড়ায় যাত্রী তুলছে। যাত্রীরা উপায় না পেয়ে ঝুঁকি নিয়ে ওই সব যানবাহনে করে কর্মস্থলে যাচ্ছেন।
কয়েকজন যাত্রী জানান, বেশির ভাগ যাত্রীই গাজীপুর জেলার বিভিন্ন পোশাক কারখানায় কাজ করেন। দ্বিগুণের চেয়ে বেশি ভাড়া দিতে গিয়ে তাঁরা হিমশিম খাচ্ছেন।
বেশি ভাড়া নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন বাসচালক বলেন, ‘বছরের দুই ঈদে আমাদের একটু বেশি টাকা রোজগারের সুযোগ থাকে। তাই একটু বেশিই ভাড়া নিই।’
ময়মনসিংহ ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘ঢাকাগামী গাড়ির চাপ বেশি থাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা নিয়ন্ত্রণে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি।’
ময়মনসিংহ জেলা মোটর মালিক সমিতির কোচ বিভাগের সম্পাদক বিকাশ সরকার বলেন, ‘যেসব বাস ময়মনসিংহ থেকে ছেড়ে যায়, সেগুলোর ভাড়া আমরা নিয়ন্ত্রণে রাখি। বাইরের জেলা ও উপজেলা থেকে ছেড়ে আসা বাসের ভাড়া নিয়ন্ত্রণে রাখা আমাদের পক্ষে সম্ভব হয় না।’
সকাল ১০টায় ময়মনসিংহ শহরের পাটগুদাম আন্তজেলা বাস টার্মিনাল এবং ব্রহ্মপুত্র নদের ওপর নির্মিত বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু এলাকায় দেখা যায়, সেতুর ওপারে (শম্ভুগঞ্জ এলাকা) চায়না মোড় পর্যন্ত প্রায় ছয় কিলোমিটারজুড়ে ঢাকাগামী বাস, পিকআপ ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহনের তীব্র যানজট। ছয় কিলোমিটার পথ পার হতে সময় লাগছে এক ঘণ্টার বেশি। যানজটের কারণে ময়মনসিংহের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন সড়কে চলাচল করা বাসের যাত্রীরা দীর্ঘ পথ হেঁটে অতিক্রম করছেন।
সরেজমিনে আরও দেখা যায়, কর্মস্থলে ফেরা মানুষের যানজটের চেয়ে বেশি ভোগান্তি হয়েছে লোকাল বাসগুলোর দ্বিগুণের চেয়েও বেশি ভাড়া আদায়ের কারণে।
পাটগুদাম এলাকার স্মৃতিসৌধ মোড়ে দেখা যায়, শেরপুর ও ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট থেকে ঢাকাগামী লোকাল বাসগুলো ময়মনসিংহ থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা (জয়দেবপুর) পর্যন্ত ২৫০ টাকা ভাড়া নিয়ে যাত্রী তুলছে। অথচ স্বাভাবিকভাবে ওই সব লোকাল বাসে গাজীপুর চৌরাস্তা পর্যন্ত যেতে ১০০ টাকার বেশি লাগে না। পাটগুদাম মোড়ে অপেক্ষমাণ যাত্রীর তুলনায় বাস কম। এ কারণে ট্রাক ও ছোট পিকআপ ভ্যানগুলোও গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা চৌরাস্তা পর্যন্ত ১০০ থেকে ১২০ টাকা ভাড়ায় যাত্রী তুলছে। যাত্রীরা উপায় না পেয়ে ঝুঁকি নিয়ে ওই সব যানবাহনে করে কর্মস্থলে যাচ্ছেন।
কয়েকজন যাত্রী জানান, বেশির ভাগ যাত্রীই গাজীপুর জেলার বিভিন্ন পোশাক কারখানায় কাজ করেন। দ্বিগুণের চেয়ে বেশি ভাড়া দিতে গিয়ে তাঁরা হিমশিম খাচ্ছেন।
বেশি ভাড়া নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন বাসচালক বলেন, ‘বছরের দুই ঈদে আমাদের একটু বেশি টাকা রোজগারের সুযোগ থাকে। তাই একটু বেশিই ভাড়া নিই।’
ময়মনসিংহ ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘ঢাকাগামী গাড়ির চাপ বেশি থাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা নিয়ন্ত্রণে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি।’
ময়মনসিংহ জেলা মোটর মালিক সমিতির কোচ বিভাগের সম্পাদক বিকাশ সরকার বলেন, ‘যেসব বাস ময়মনসিংহ থেকে ছেড়ে যায়, সেগুলোর ভাড়া আমরা নিয়ন্ত্রণে রাখি। বাইরের জেলা ও উপজেলা থেকে ছেড়ে আসা বাসের ভাড়া নিয়ন্ত্রণে রাখা আমাদের পক্ষে সম্ভব হয় না।’
No comments