দ্বিতীয় তিস্তা সড়কসেতুর নির্মাণকাজের মেয়াদ আবারও বাড়ল
তিস্তা সড়কসেতুর কাজ আবারও পেছাল। -প্রথম আলো |
দ্বিতীয়
তিস্তা সড়ক সেতু নির্মাণকাজের মেয়াদ দ্বিতীয় দফায় বাড়ানো হয়েছে।
প্রথম দফা বাড়ানোর পর চলতি বছরের জুনে এই সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা
ছিল। তা না হওয়ায় সম্প্রতি কাজের মেয়াদ আগামী বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত
দ্বিতীয় দফায় বাড়ানো হয়।
সেতুর এক প্রান্তে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার মহিপুর ও অন্যপ্রান্তে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনা এলাকা। সেতুটি হলে লালমনিরহাট জেলার সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা ও পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দরের সঙ্গে সড়কপথে রংপুরের দূরত্ব কমে আসবে প্রায় ৫০ কিলোমিটার। এর পাশাপাশি সময় ও জ্বালানি খরচসহ কমবে মানুষের ভোগান্তি।
২০১২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলায় দ্বিতীয় তিস্তা সড়কসেতু নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন। লালমনিরহাট এলজিইডির অধীনে এই সেতুর নির্মাণকাজের দায়িত্ব পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘ডব্লিউ এমসিজি-নাভনা গ্রুপ।’ সেতু নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান, স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে মালামাল পরিবহনে সমস্যা হওয়ায় সময় বাড়ানো হয়েছে।
দ্বিতীয় দফায় মেয়াদ বাড়ানো হলেও এবারের নির্ধারিত সময়েও সেতুর কাজ শেষ হবে কি না তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন আমদানিকারকেরা।
আমদানিকারক তোজাম্মেল হোসেন বলেন, ‘সেতুটি নির্মাণ হলে মালামাল পরিবহনে ব্যবসায়ীদের অনেক সুবিধা হবে। কিন্তু সেতু নির্মাণে সময় বেশি নেওয়ায় আমরা হতাশ।’
এলজিইডি লালমনিরহাট কার্যালয় সূত্র জানায়, বিগত ২০১০ সালের ২২ এপ্রিল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় সেতুটি নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়। স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে বৃহত্তর-রংপুর দিনাজপুরে গ্রামীণ যোগাযোগ ও অন্যান্য অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প হিসেবে এটিকে অনুমোদন দেওয়া হয়। ১২১ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮৫০ মিটার দীর্ঘ ও ৯ দশমিক ৫ মিটার প্রস্থসম্পন্ন এই সেতু নির্মিত হবে। এ ছাড়া সংযোগসড়ক এবং ওই সড়কে তিনটি কালভার্ট নির্মাণ করা হবে।
এলজিইডি সূত্র আরও জানায়, ২০১৪ সালের জুনে সেতুর ৪৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হওয়ায় পর প্রথম দফায় কাজের মেয়াদ বাড়ানো হয়। বর্ধিত সময়ে আরও ২০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প ব্যবস্থাপক প্রদীপ কুমার বলেন, সেতুর কাজ সম্পন্ন করতে সময় বাড়াতে আবেদন করা হয়। সে পরিপ্রেক্ষিতেই সময় বাড়ানো হয়েছে।
লালমনিরহাট এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আল আমিন খান বলেন, রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে আমদানি করা মালামাল চট্টগ্রাম বন্দরে দেরিতে পৌঁছানো ও পড়ে থাকায় সেতুটির নির্মাণকাজের গতি কিছুটা কমে যায়। তবে ইতিমধ্যে সেতুর শতকরা ৬৫ ভাগ কাজ শেষ হয়ে গেছে। সম্প্রতি কাজটি শেষ করার মেয়াদ দ্বিতীয় দফায় বাড়ানো হয়েছে। এর পর আর সময় বাড়ানো হবে না বলে জানান তিনি।
সেতুর এক প্রান্তে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার মহিপুর ও অন্যপ্রান্তে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনা এলাকা। সেতুটি হলে লালমনিরহাট জেলার সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা ও পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দরের সঙ্গে সড়কপথে রংপুরের দূরত্ব কমে আসবে প্রায় ৫০ কিলোমিটার। এর পাশাপাশি সময় ও জ্বালানি খরচসহ কমবে মানুষের ভোগান্তি।
২০১২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলায় দ্বিতীয় তিস্তা সড়কসেতু নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন। লালমনিরহাট এলজিইডির অধীনে এই সেতুর নির্মাণকাজের দায়িত্ব পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘ডব্লিউ এমসিজি-নাভনা গ্রুপ।’ সেতু নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান, স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে মালামাল পরিবহনে সমস্যা হওয়ায় সময় বাড়ানো হয়েছে।
দ্বিতীয় দফায় মেয়াদ বাড়ানো হলেও এবারের নির্ধারিত সময়েও সেতুর কাজ শেষ হবে কি না তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন আমদানিকারকেরা।
আমদানিকারক তোজাম্মেল হোসেন বলেন, ‘সেতুটি নির্মাণ হলে মালামাল পরিবহনে ব্যবসায়ীদের অনেক সুবিধা হবে। কিন্তু সেতু নির্মাণে সময় বেশি নেওয়ায় আমরা হতাশ।’
এলজিইডি লালমনিরহাট কার্যালয় সূত্র জানায়, বিগত ২০১০ সালের ২২ এপ্রিল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় সেতুটি নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়। স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে বৃহত্তর-রংপুর দিনাজপুরে গ্রামীণ যোগাযোগ ও অন্যান্য অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প হিসেবে এটিকে অনুমোদন দেওয়া হয়। ১২১ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮৫০ মিটার দীর্ঘ ও ৯ দশমিক ৫ মিটার প্রস্থসম্পন্ন এই সেতু নির্মিত হবে। এ ছাড়া সংযোগসড়ক এবং ওই সড়কে তিনটি কালভার্ট নির্মাণ করা হবে।
এলজিইডি সূত্র আরও জানায়, ২০১৪ সালের জুনে সেতুর ৪৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হওয়ায় পর প্রথম দফায় কাজের মেয়াদ বাড়ানো হয়। বর্ধিত সময়ে আরও ২০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প ব্যবস্থাপক প্রদীপ কুমার বলেন, সেতুর কাজ সম্পন্ন করতে সময় বাড়াতে আবেদন করা হয়। সে পরিপ্রেক্ষিতেই সময় বাড়ানো হয়েছে।
লালমনিরহাট এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আল আমিন খান বলেন, রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে আমদানি করা মালামাল চট্টগ্রাম বন্দরে দেরিতে পৌঁছানো ও পড়ে থাকায় সেতুটির নির্মাণকাজের গতি কিছুটা কমে যায়। তবে ইতিমধ্যে সেতুর শতকরা ৬৫ ভাগ কাজ শেষ হয়ে গেছে। সম্প্রতি কাজটি শেষ করার মেয়াদ দ্বিতীয় দফায় বাড়ানো হয়েছে। এর পর আর সময় বাড়ানো হবে না বলে জানান তিনি।
No comments