পুলিশে-পুলিশে মারামারি
নারী
নির্যাতন মামলার এক আসামি গ্রেপ্তার করাকে কেন্দ্র করে রাজশাহী নগরের দুই
থানার পুলিশের দুই সদস্যের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় শাহমখদুম
থানার পুলিশ কনস্টেবল উজির উদ্দিনের নাক ফেটে গেছে।
গত বৃহস্পতিবার রাতে নগরের তেরখাদিয়া এলাকায় বোয়ালিয়া থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মোহাম্মদ মজনু ও শাহমখদুম থানার কনস্টেবল উজির উদ্দিনের মধ্যে এই মারামারির ঘটনা ঘটে। আহত উজির উদ্দিনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও আজ শুক্রবার সকালে তিনি হাসপাতালে থেকে কাউকে কিছু না বলে চলে যান।
রাজশাহী মহানগর পুলিশের একটি সূত্র জানায়, বোয়ালিয়া থানার এএসআই মোহাম্মদ মজনু কাল রাতে তেরখাদিয়া এলাকায় মনিরুল ইসলাম নামের একজন আসামিকে গ্রেপ্তার করতে যান। এ সময় মনিরুল দাবি করেন, তিনি আদালত থেকে জামিন নিয়েছেন। কিন্তু থানায় ‘রিকল’ জমা দেননি। তাই তাঁকে গ্রেপ্তার না করার জন্য তিনি অনুরোধ করেন। কিন্তু তারপরও পুলিশ মনিরুলকে গ্রেপ্তার করতে গেলে পাশের বাসায় ভাড়া থাকা শাহমখদুম থানার কনস্টেবল উজির উদ্দিন তাঁর স্ত্রীসহ বেরিয়ে আসেন। তিনি এএসআই মজনুর কাছে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা দেখতে চাইলে মজনু উজিরের স্ত্রীকে মারতে উদ্যত হন। উজির এতে বাধা দিলে মজনুর সঙ্গে তাঁর ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে এএসআই মজনুর ঘুষিতে উজির উদ্দিনের নাক ফেটে যায়। পরে মজনু আসামি মনিরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেন। আজ আদালতের মাধ্যমে মনিরুলকে জেল হাজতে পাঠানো হয়।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ভোর চারটার দিকে কনস্টেবল উজির উদ্দিনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে (নাক, কান ও গলা বিভাগে) ভর্তি করানো হয়। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে কনস্টেবল উজিরকে হাসপাতাল ছেড়ে আসার জন্য থানা থেকে চাপ দেওয়া হয়। সকাল সাতটার দিকে উজির উদ্দিন হাসপাতালের কাউকে না জানিয়েই পালিয়ে যান।
এ ব্যাপারে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে উজির উদ্দিন বলেন, এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।
জানতে চাইলে এএসআই মজনু বলেন, মনিরুলকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসার সময় উজির উদ্দিন তাঁকে পেছন থেকে জাপটে ধরেন। এ সময় উজিরকে ছাড়ানোর চেষ্টা করলে হাতকড়ার আঘাতে তিনি কিছুটা আহত হয়েছেন। মজনু বলেন, আগেই যদি উজির উদ্দিন নিজের পরিচয় দিয়ে কথা বলতেন তাহলে এই ভুল বোঝাবুঝি হতো না। এটা তেমন কিছু নয়। উজির তাঁর ভুল বুঝতে পেরে অনুতপ্ত হয়ে তাঁকে ফোনে ‘সরি’ বলেছেন।
উজিরের স্ত্রীকে মারতে যাওয়ার ঘটনা প্রসঙ্গে এএসআই মজনু অস্বীকার করে বলেন, ‘ছিঃ ছিঃ আমার কি মা বোন নেই।’
এ ব্যাপারে শাহমখদুম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রউফের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে ফোনটি অন্য একজন পুলিশ সদস্য ধরেন। তিনি পরিচয় না দিয়ে বলেন, তিনি সন্ধ্যা থেকে দায়িত্বে রয়েছেন। এ বিষয়ে তিনি কিছু বলতে পারবেন না।
গত বৃহস্পতিবার রাতে নগরের তেরখাদিয়া এলাকায় বোয়ালিয়া থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মোহাম্মদ মজনু ও শাহমখদুম থানার কনস্টেবল উজির উদ্দিনের মধ্যে এই মারামারির ঘটনা ঘটে। আহত উজির উদ্দিনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও আজ শুক্রবার সকালে তিনি হাসপাতালে থেকে কাউকে কিছু না বলে চলে যান।
রাজশাহী মহানগর পুলিশের একটি সূত্র জানায়, বোয়ালিয়া থানার এএসআই মোহাম্মদ মজনু কাল রাতে তেরখাদিয়া এলাকায় মনিরুল ইসলাম নামের একজন আসামিকে গ্রেপ্তার করতে যান। এ সময় মনিরুল দাবি করেন, তিনি আদালত থেকে জামিন নিয়েছেন। কিন্তু থানায় ‘রিকল’ জমা দেননি। তাই তাঁকে গ্রেপ্তার না করার জন্য তিনি অনুরোধ করেন। কিন্তু তারপরও পুলিশ মনিরুলকে গ্রেপ্তার করতে গেলে পাশের বাসায় ভাড়া থাকা শাহমখদুম থানার কনস্টেবল উজির উদ্দিন তাঁর স্ত্রীসহ বেরিয়ে আসেন। তিনি এএসআই মজনুর কাছে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা দেখতে চাইলে মজনু উজিরের স্ত্রীকে মারতে উদ্যত হন। উজির এতে বাধা দিলে মজনুর সঙ্গে তাঁর ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে এএসআই মজনুর ঘুষিতে উজির উদ্দিনের নাক ফেটে যায়। পরে মজনু আসামি মনিরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেন। আজ আদালতের মাধ্যমে মনিরুলকে জেল হাজতে পাঠানো হয়।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ভোর চারটার দিকে কনস্টেবল উজির উদ্দিনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে (নাক, কান ও গলা বিভাগে) ভর্তি করানো হয়। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে কনস্টেবল উজিরকে হাসপাতাল ছেড়ে আসার জন্য থানা থেকে চাপ দেওয়া হয়। সকাল সাতটার দিকে উজির উদ্দিন হাসপাতালের কাউকে না জানিয়েই পালিয়ে যান।
এ ব্যাপারে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে উজির উদ্দিন বলেন, এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।
জানতে চাইলে এএসআই মজনু বলেন, মনিরুলকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসার সময় উজির উদ্দিন তাঁকে পেছন থেকে জাপটে ধরেন। এ সময় উজিরকে ছাড়ানোর চেষ্টা করলে হাতকড়ার আঘাতে তিনি কিছুটা আহত হয়েছেন। মজনু বলেন, আগেই যদি উজির উদ্দিন নিজের পরিচয় দিয়ে কথা বলতেন তাহলে এই ভুল বোঝাবুঝি হতো না। এটা তেমন কিছু নয়। উজির তাঁর ভুল বুঝতে পেরে অনুতপ্ত হয়ে তাঁকে ফোনে ‘সরি’ বলেছেন।
উজিরের স্ত্রীকে মারতে যাওয়ার ঘটনা প্রসঙ্গে এএসআই মজনু অস্বীকার করে বলেন, ‘ছিঃ ছিঃ আমার কি মা বোন নেই।’
এ ব্যাপারে শাহমখদুম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রউফের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে ফোনটি অন্য একজন পুলিশ সদস্য ধরেন। তিনি পরিচয় না দিয়ে বলেন, তিনি সন্ধ্যা থেকে দায়িত্বে রয়েছেন। এ বিষয়ে তিনি কিছু বলতে পারবেন না।
No comments