সুখীর পাশে থাকার প্রত্যয়
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সুখী l ফাইল ছবি |
মহিলা
ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, ‘সুখীর সঙ্গে তাঁর
স্বামী যে কাজ করেছে, তা কোনো মানুষের কাজ নয়। বিষয়টি খুবই অমানবিক। তাঁর
স্বামী এখন কারাগারে। সুখীর চোখ উপড়ে ফেলার সঙ্গে অন্য যারা জড়িত, তাদের
তাড়াতাড়ি গ্রেপ্তার করা এবং বিচার-প্রক্রিয়া যাতে দ্রুত সম্পন্ন হয়, তা-ই
চাই আমরা।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সুখীর পাশে মন্ত্রণালয় সব সময় থাকবে। পরিবারটি যাতে অসহায় হয়ে না যায়, তার জন্য সাহায্য-সহযোগিতা চলমান থাকবে। সুখীর সাত বছর বয়সী মেয়ের জন্য কোনো ধরনের সহায়তা লাগলে তা-ও দেওয়া হবে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে সুখীকে দেখতে গিয়ে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ঈদের আগের দিন গত শুক্রবার সাভারের জিঞ্জিরা এলাকায় ভাড়া বাসায় ইলেকট্রিক টেস্টার দিয়ে সুখীর এক চোখ উপড়ে ফেলেন তাঁর স্বামী রবিউল ও স্বজনেরা। আরেক চোখেও তীব্রভাবে আঘাত করেন তাঁরা। এলাকাবাসী সুখীকে উদ্ধারের পর রবিউলকে তুলে দেন সাভার থানা-পুলিশের হাতে। সুখীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সুখীর পরিবার বাদী হয়ে তাঁর স্বামীসহ তিনজনকে আসামি করে মামলা করেছে।
গতকাল হাসপাতালে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে মেহের আফরোজ চুমকি সুখীর মা লায়লা বেগমের হাতে ৫০ হাজার টাকার একটি চেক তুলে দেন। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা বেগম, সুখীর বাবা নূর মোহাম্মদ, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক জালাল আহমেদ ও হাসপাতালের অন্য চিকিৎসকেরা উপস্থিত ছিলেন।
সুখীকে দেখার পর ওয়ার্ডের বাইরে গিয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। তিনি শুধু সুখী নয়, এ ধরনের ঘটনায় সরকারের পাশাপাশি এলাকাবাসী থেকে শুরু করে সবাইকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান। সমাজের বিত্তশালী ব্যক্তিদের সুখীদের মতো মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক জালাল আহমেদ গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, সুখীর ডান চোখ উপড়ে ফেলা হয়। হাসপাতালে ভর্তির পর সে চোখের জায়গায় প্লাস্টিকের চোখ লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর বাঁ চোখের স্নায়ুও মারাত্মকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। এ চোখে সে আবার দেখতে পাবে কি না, তা বলার মতো পরিস্থিতি এখনো আসেনি। তাঁর চিকিৎসার কোনো ত্রুটি হচ্ছে না।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সুখীর পাশে মন্ত্রণালয় সব সময় থাকবে। পরিবারটি যাতে অসহায় হয়ে না যায়, তার জন্য সাহায্য-সহযোগিতা চলমান থাকবে। সুখীর সাত বছর বয়সী মেয়ের জন্য কোনো ধরনের সহায়তা লাগলে তা-ও দেওয়া হবে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে সুখীকে দেখতে গিয়ে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ঈদের আগের দিন গত শুক্রবার সাভারের জিঞ্জিরা এলাকায় ভাড়া বাসায় ইলেকট্রিক টেস্টার দিয়ে সুখীর এক চোখ উপড়ে ফেলেন তাঁর স্বামী রবিউল ও স্বজনেরা। আরেক চোখেও তীব্রভাবে আঘাত করেন তাঁরা। এলাকাবাসী সুখীকে উদ্ধারের পর রবিউলকে তুলে দেন সাভার থানা-পুলিশের হাতে। সুখীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সুখীর পরিবার বাদী হয়ে তাঁর স্বামীসহ তিনজনকে আসামি করে মামলা করেছে।
গতকাল হাসপাতালে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে মেহের আফরোজ চুমকি সুখীর মা লায়লা বেগমের হাতে ৫০ হাজার টাকার একটি চেক তুলে দেন। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা বেগম, সুখীর বাবা নূর মোহাম্মদ, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক জালাল আহমেদ ও হাসপাতালের অন্য চিকিৎসকেরা উপস্থিত ছিলেন।
সুখীকে দেখার পর ওয়ার্ডের বাইরে গিয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। তিনি শুধু সুখী নয়, এ ধরনের ঘটনায় সরকারের পাশাপাশি এলাকাবাসী থেকে শুরু করে সবাইকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান। সমাজের বিত্তশালী ব্যক্তিদের সুখীদের মতো মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক জালাল আহমেদ গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, সুখীর ডান চোখ উপড়ে ফেলা হয়। হাসপাতালে ভর্তির পর সে চোখের জায়গায় প্লাস্টিকের চোখ লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর বাঁ চোখের স্নায়ুও মারাত্মকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। এ চোখে সে আবার দেখতে পাবে কি না, তা বলার মতো পরিস্থিতি এখনো আসেনি। তাঁর চিকিৎসার কোনো ত্রুটি হচ্ছে না।
No comments