আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে নদী দখলের অভিযোগ
নাটোরের গুরুদাসপুরে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা মফিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে
তুলসীগঙ্গা নদী দখল করে মাটির বাঁধ নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। তিনি উপজেলার
ধারাবারিষা ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি।
ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মো. মোফজ্জল হোসেন বলেন, ধারাবারিষা ইউনিয়নের দাদুয়া-খাঁকড়াদহ সড়কের পাশ দিয়ে প্রবাহিত তুলসীগঙ্গা নদীর দাদুয়া এলাকায় মফিজ উদ্দিন তাঁর বাড়ির সামনে নদীর প্রায় ৫০ ফুট দীর্ঘ ও ১৫ ফুট প্রস্থ এলাকাজুড়ে মাটির বাঁধ নির্মাণ করেছেন। বাঁধ যাতে ভেঙে না যায়, সে জন্য উভয় পাশে কলাগাছ লাগিয়ে দিয়েছেন। দেড় মাস আগে ওই মাটির বাঁধটি নির্মাণ করা হয়েছে। অবৈধভাবে নির্মিত মাটির বাঁধটি নিজ খরচে উচ্ছেদের জন্য গত সোমবার মফিজ উদ্দিনকে নোটিশ করা হয়েছে। কিন্তু গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বাঁধটি অপসারণ করা হয়নি।
এ ব্যাপারে মফিজ উদ্দিন দাবি করেন, নদীটির উত্তর পাশে তিনিসহ ৩০০ পরিবার এবং দক্ষিণ পাশে ৩০টি পরিবার বসবাস করে। মানুষের চলাচলের সুবিধার্থে তিনি মাটি ফেলে বাঁধ কাম সড়ক নির্মাণ করেছেন। তিনি জানতেন না নদীতে এভাবে বাঁধ নির্মাণ করা যায় না।
স্থানীয় লোকজনের ভাষ্যমতে, নদীটিতে বর্ষাকালে কেবল পানি থাকে। পাশের চাকলের বিলের পানি এ নদী দিয়ে প্রবাহিত হয়। প্রভাবশালী মফিজ উদ্দিন নদীজুড়ে মাটির বাঁধ নির্মাণ করায় এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টিসহ মৎস্যজীবী সম্প্রদায়ের মানুষগুলো বিপাকে পড়বে। তারা দ্রুত বাঁধটি অপসারণের দাবি জানান। সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোবারক হোসেন বলেন, খোঁজ নিয়ে তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মো. মোফজ্জল হোসেন বলেন, ধারাবারিষা ইউনিয়নের দাদুয়া-খাঁকড়াদহ সড়কের পাশ দিয়ে প্রবাহিত তুলসীগঙ্গা নদীর দাদুয়া এলাকায় মফিজ উদ্দিন তাঁর বাড়ির সামনে নদীর প্রায় ৫০ ফুট দীর্ঘ ও ১৫ ফুট প্রস্থ এলাকাজুড়ে মাটির বাঁধ নির্মাণ করেছেন। বাঁধ যাতে ভেঙে না যায়, সে জন্য উভয় পাশে কলাগাছ লাগিয়ে দিয়েছেন। দেড় মাস আগে ওই মাটির বাঁধটি নির্মাণ করা হয়েছে। অবৈধভাবে নির্মিত মাটির বাঁধটি নিজ খরচে উচ্ছেদের জন্য গত সোমবার মফিজ উদ্দিনকে নোটিশ করা হয়েছে। কিন্তু গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বাঁধটি অপসারণ করা হয়নি।
এ ব্যাপারে মফিজ উদ্দিন দাবি করেন, নদীটির উত্তর পাশে তিনিসহ ৩০০ পরিবার এবং দক্ষিণ পাশে ৩০টি পরিবার বসবাস করে। মানুষের চলাচলের সুবিধার্থে তিনি মাটি ফেলে বাঁধ কাম সড়ক নির্মাণ করেছেন। তিনি জানতেন না নদীতে এভাবে বাঁধ নির্মাণ করা যায় না।
স্থানীয় লোকজনের ভাষ্যমতে, নদীটিতে বর্ষাকালে কেবল পানি থাকে। পাশের চাকলের বিলের পানি এ নদী দিয়ে প্রবাহিত হয়। প্রভাবশালী মফিজ উদ্দিন নদীজুড়ে মাটির বাঁধ নির্মাণ করায় এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টিসহ মৎস্যজীবী সম্প্রদায়ের মানুষগুলো বিপাকে পড়বে। তারা দ্রুত বাঁধটি অপসারণের দাবি জানান। সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোবারক হোসেন বলেন, খোঁজ নিয়ে তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার দাদুয়া এলাকায় তুলসীগঙ্গা নদীতে আড়াআড়ি বাঁধ দেওয়া হয়েছে l প্রথম আলো |
No comments