চিকিৎসার খরচ মেটাতে বছরে ৪০ লাখ মানুষ দরিদ্র হচ্ছে -হোসেন জিল্লুর
সাবেক
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান বলেছেন, চিকিৎসার খরচ
মেটাতে গিয়ে বছরে ৪০ লাখ মানুষ দরিদ্র হয়ে পড়ছে। স্বাস্থ্যবিমার কথা
বলা হলেও এখনো সরকার তা চালু করতে পারেনি। এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সামনে
নতুন চ্যালেঞ্জ অসংক্রামক ব্যাধির প্রকোপ এবং এর খরচের ধাক্কা মোকাবিলা
করা।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে হোসেন জিল্লুর এসব কথা বলেন। আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় শুরু হতে যাওয়া সর্বজনীন স্বাস্থ্যসুরক্ষা বা ইউনিভার্সাল হেলথ কাভারেজ (ইউএইচসি) বিষয়ে তিন দিনের আন্তর্জাতিক সম্মেলন উপলক্ষে এই ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।
পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) নির্বাহী সভাপতি হোসেন জিল্লুর বলেন, গড় আয়ু বাড়লেও মানুষের স্বাস্থ্যের কী উন্নতি হয়েছে, তা ভেবে দেখা দরকার। প্রতি বছর প্রায় আট হাজার নতুন চিকিৎসক পেশায় যুক্ত হলেও তাঁদের মান নিয়ে নানা প্রশ্ন আছে। মানসম্পন্ন সেবা ব্যয়বহুলতার কারণে দরিদ্র ও মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। তিনি বলেন, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সফলতা অর্জন করলেও অসংক্রামক রোগের প্রকোপ মোকাবিলা করাই এখন বাংলাদেশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।
হোসেন জিল্লুর বলেন, ৯-১১ অনুষ্ঠেয় সম্মেলনে স্বাস্থ্য খাতের মাঠ পরিস্থিতির পূর্ণাঙ্গ বিশ্লেষণ করে বাস্তবায়নযোগ্য একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা হবে। সম্মেলনে ৭২টি বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হবে। থাইল্যান্ডে সর্বজনীন স্বাস্থ্যসুরক্ষা কর্মসূচি কীভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে, তা বর্ণনা করবেন দেশটির উপস্বাস্থ্যমন্ত্রী সোমসাক চুনহারাস। বিশ্ব ব্যাংক ও রকফেলার ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তায় পিপিআরসি এই সম্মেলনের মূল উদ্যোক্তা হলেও ইতিমধ্যে ১০০টির বেশি প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন এ আয়োজনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সম্মেলন আয়োজনে ৪০ লাখ টাকা খরচ হচ্ছে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক আজাদ খান, সাবেক স্বাস্থ্যসচিব এ এম এম নাসিরউদ্দিন, সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন রিসার্চ, বাংলাদেশের পরিচালক এ কে এম ফজলুর রহমান।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে হোসেন জিল্লুর এসব কথা বলেন। আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় শুরু হতে যাওয়া সর্বজনীন স্বাস্থ্যসুরক্ষা বা ইউনিভার্সাল হেলথ কাভারেজ (ইউএইচসি) বিষয়ে তিন দিনের আন্তর্জাতিক সম্মেলন উপলক্ষে এই ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।
পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) নির্বাহী সভাপতি হোসেন জিল্লুর বলেন, গড় আয়ু বাড়লেও মানুষের স্বাস্থ্যের কী উন্নতি হয়েছে, তা ভেবে দেখা দরকার। প্রতি বছর প্রায় আট হাজার নতুন চিকিৎসক পেশায় যুক্ত হলেও তাঁদের মান নিয়ে নানা প্রশ্ন আছে। মানসম্পন্ন সেবা ব্যয়বহুলতার কারণে দরিদ্র ও মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। তিনি বলেন, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সফলতা অর্জন করলেও অসংক্রামক রোগের প্রকোপ মোকাবিলা করাই এখন বাংলাদেশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।
হোসেন জিল্লুর বলেন, ৯-১১ অনুষ্ঠেয় সম্মেলনে স্বাস্থ্য খাতের মাঠ পরিস্থিতির পূর্ণাঙ্গ বিশ্লেষণ করে বাস্তবায়নযোগ্য একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা হবে। সম্মেলনে ৭২টি বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হবে। থাইল্যান্ডে সর্বজনীন স্বাস্থ্যসুরক্ষা কর্মসূচি কীভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে, তা বর্ণনা করবেন দেশটির উপস্বাস্থ্যমন্ত্রী সোমসাক চুনহারাস। বিশ্ব ব্যাংক ও রকফেলার ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তায় পিপিআরসি এই সম্মেলনের মূল উদ্যোক্তা হলেও ইতিমধ্যে ১০০টির বেশি প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন এ আয়োজনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সম্মেলন আয়োজনে ৪০ লাখ টাকা খরচ হচ্ছে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক আজাদ খান, সাবেক স্বাস্থ্যসচিব এ এম এম নাসিরউদ্দিন, সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন রিসার্চ, বাংলাদেশের পরিচালক এ কে এম ফজলুর রহমান।
No comments