এসপি হারুনের কিশোরগঞ্জের বাসায় আগুন, মামলা
গাজীপুরের পুলিশ সুপার হারুন-অর-রশীদের কিশোরগঞ্জের বাসায় আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। হাতবোমা ফাটানো হয়েছে তার ফুফাতো ভাই মহিউদ্দিন সুলতানের বাসায়। জেলা শহরের উকিলপাড়া এলাকায় এসপি হারুনের বাসায় আগুন দেয়ার সময় সংলগ্ন ফুফাতো ভাইয়ের বাসার কলাপসিবল গেটে বাইরে থেকে তালা দিয়ে সেখানে হাতবোমা ফাটানো হয়। শনিবার রাত ১২টার দিকে হাতবোমা বিস্ফোরণের শব্দে প্রতিবেশী ও এলাকাবাসী ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নাশকতার আলামত হিসেবে চটের বস্তা, দড়ি ও হাতবোমার ধ্বংসাবশেষ জব্দ করে। এ ঘটনায় কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার এসআই মোজাহারুল ইসলাম বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে বিশেষ ক্ষমতা আইনে থানায় মামলা করেছেন।
ঘটনাস্থলে গিয়ে জানা গেছে, এসপি হারুনের বহুতল বাসভবনের তৃতীয় তলা নির্মাণাধীন রয়েছে। নির্মাণাধীন ওই বাসায় কেউ থাকেন না। এই সুযোগে শনিবার মধ্যরাতে দুর্বৃত্তরা বাসার চারপাশে তরল দাহ্য পদার্থ ঢেলে চটের বস্তা ও দড়ি বিছিয়ে তাতে আগুন দেয়। এছাড়া, বাসায় আগুনের ব্যাপকতা বাড়ানোর জন্য বাসার উত্তর দিকের বারান্দায় দাহ্য পদার্থ মেশানো চটের বস্তা ফেলে রাখা ছাড়াও বিদ্যুতের মিটারে দাহ্য পদার্থ ঢেলে দেয় দুর্বৃত্ত দল। এ সময় সংলগ্ন ইতালি প্রবাসী ফুফাতো ভাই মহিউদ্দিন সুলতানের বাসার কলাপসিবল গেটে দুর্বৃত্তরা বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দেয়। এ সময় গেটের সামনে একাধিক হাতবোমার বিস্ফোরণও ঘটায় তারা। বিস্ফোরণের শব্দে প্রতিবেশী ও এলাকাবাসী ঘটনাস্থলে ছুটে এলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। আগুন ছড়িয়ে পড়ার আগেই তারা নিভিয়ে ফেলতে সক্ষম হন এবং পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মহিউদ্দিন সুলতানের বাসার কলাপসিবল গেটে লাগানো দুর্বৃত্তদের তালা ভেঙে গেট খুলে এসপি হারুনের ফুফু মরিয়ম বেগমসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের বের করে আনে।
মরিয়ম বেগম জানান, তাদের বাসার কলাপসিবল গেটে বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দেয়া হয়, যেন তারা বাসা থেকে বেরোতে না পারেন। এছাড়া, গেটের কাছে কয়েকটি পটকাও ফোটানো হয়। এ ঘটনায় তারা আতঙ্কে রয়েছেন।
প্রতিবেশী মোহাম্মদ আলী জানান, মাঝরাতে শব্দ শুনে তারা কয়েকজন প্রতিবেশী বাসা থেকে বের হয়ে আসেন এবং ওই বাসায় আগুন দেখে তৎক্ষণাত তা নিভিয়ে ফেলেন। তিনি বলেন, বাড়ির চারপাশে পেট্রল বা কেরোসিন ঢেলে আগুন দেয়া হয়। তাৎক্ষণিক আগুন নেভানো না গেলে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হতে পারতো।
কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি মীর মোশারফ হোসেন জানান, রাত ১টার দিকে খবর পেয়েই তিনি ঘটনাস্থলে ছুটে যান। পাশের বাসায় পটকা ফাটিয়ে রশি দিয়ে দুর্বৃত্তরা আগুন দেয়ার চেষ্টা করলে পটকা ফাটানোর শব্দে প্রতিবেশীরা বেরিয়ে গিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলেন। এ ঘটনায় কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। আতঙ্ক ছড়ানোর জন্যই দুর্বৃত্তরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, এব্যাপারে থানায় মামলা হয়েছে।
ঘটনাস্থলে গিয়ে জানা গেছে, এসপি হারুনের বহুতল বাসভবনের তৃতীয় তলা নির্মাণাধীন রয়েছে। নির্মাণাধীন ওই বাসায় কেউ থাকেন না। এই সুযোগে শনিবার মধ্যরাতে দুর্বৃত্তরা বাসার চারপাশে তরল দাহ্য পদার্থ ঢেলে চটের বস্তা ও দড়ি বিছিয়ে তাতে আগুন দেয়। এছাড়া, বাসায় আগুনের ব্যাপকতা বাড়ানোর জন্য বাসার উত্তর দিকের বারান্দায় দাহ্য পদার্থ মেশানো চটের বস্তা ফেলে রাখা ছাড়াও বিদ্যুতের মিটারে দাহ্য পদার্থ ঢেলে দেয় দুর্বৃত্ত দল। এ সময় সংলগ্ন ইতালি প্রবাসী ফুফাতো ভাই মহিউদ্দিন সুলতানের বাসার কলাপসিবল গেটে দুর্বৃত্তরা বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দেয়। এ সময় গেটের সামনে একাধিক হাতবোমার বিস্ফোরণও ঘটায় তারা। বিস্ফোরণের শব্দে প্রতিবেশী ও এলাকাবাসী ঘটনাস্থলে ছুটে এলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। আগুন ছড়িয়ে পড়ার আগেই তারা নিভিয়ে ফেলতে সক্ষম হন এবং পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মহিউদ্দিন সুলতানের বাসার কলাপসিবল গেটে লাগানো দুর্বৃত্তদের তালা ভেঙে গেট খুলে এসপি হারুনের ফুফু মরিয়ম বেগমসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের বের করে আনে।
মরিয়ম বেগম জানান, তাদের বাসার কলাপসিবল গেটে বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দেয়া হয়, যেন তারা বাসা থেকে বেরোতে না পারেন। এছাড়া, গেটের কাছে কয়েকটি পটকাও ফোটানো হয়। এ ঘটনায় তারা আতঙ্কে রয়েছেন।
প্রতিবেশী মোহাম্মদ আলী জানান, মাঝরাতে শব্দ শুনে তারা কয়েকজন প্রতিবেশী বাসা থেকে বের হয়ে আসেন এবং ওই বাসায় আগুন দেখে তৎক্ষণাত তা নিভিয়ে ফেলেন। তিনি বলেন, বাড়ির চারপাশে পেট্রল বা কেরোসিন ঢেলে আগুন দেয়া হয়। তাৎক্ষণিক আগুন নেভানো না গেলে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হতে পারতো।
কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি মীর মোশারফ হোসেন জানান, রাত ১টার দিকে খবর পেয়েই তিনি ঘটনাস্থলে ছুটে যান। পাশের বাসায় পটকা ফাটিয়ে রশি দিয়ে দুর্বৃত্তরা আগুন দেয়ার চেষ্টা করলে পটকা ফাটানোর শব্দে প্রতিবেশীরা বেরিয়ে গিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলেন। এ ঘটনায় কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। আতঙ্ক ছড়ানোর জন্যই দুর্বৃত্তরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, এব্যাপারে থানায় মামলা হয়েছে।
No comments