২০১৬ হবে রিপাবলিকানের!
মার্কিন মধ্যবর্তী নির্বাচনের সাফল্যকে ২০১৬ সালে রিপাবলিকানদের ক্ষমতায় আসার লক্ষণ হিসেবে দেখছেন দলটির নেতাকর্মীরা। রিপাবলিকান শিবিরে তাই চলছে অভিনন্দন আর উল্লাস। তারা মনে করছেন আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য তাদের এই জনপ্রিয়তার ঢেউ কাজে লাগবে। সিনেটে রিপাবলিকান নেতা মিচ ম্যাককোনেল বলছেন, ওবামা প্রশাসন জনগণের আস্থা হারিয়েছে। মার্কিনিরা তাদের দলের প্রতি আস্থা প্রকাশ করেছে। শুধু কংগ্রেস নয়, ৩৬টি রাজ্যে অনুষ্ঠিত গভর্নর নির্বাচনেও রিপাবলিকানরা ভালো করেছে। কংগ্রেসের নিুকক্ষে ৪৩৫টি আসনের মধ্যে ২৩৩টিতে জয়ী হয়েছে তারা। প্রতিনিধি পরিষদে তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা আগে থেকেই ছিল। এবার সেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা এমন পর্যায়ে গেছে যা গত ৬০ বছরে দেখা যায়নি।
অপরদিকে ডেমোক্রেটদের ঝুলিতে গেছে ১৫৬টি আসন। লোয়াতে বুধবার জয়লাভের মাধ্যমে সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভে ন্যূনতম আসনসংখ্যা নিশ্চিত হয় রিপাবলিকানদের। সিনেটে এবার তারা সাতটি আসনে জিতেছে। এর মাধ্যমে চেম্বারের ১০০টি আসনের মধ্যে ৫১টি আসন লাভ করল তারা। ২০১৬ সালের জন্য রিপাবলিকান পার্টির সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী স্কট ওয়াকার উইসকনসিনের গভর্নর হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন।নির্বাচনের আগেই গণমাধ্যমের খবরে রিপাবলিকানদের জয়ের ব্যাপারে আভাস দেয়া হয়েছিল এবং এটাও বলাও হয়েছিল যে, আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কোনো দলের হোয়াইট হাউসে প্রবেশের পথ পরিষ্কার হবে তা বোঝা যাবে এই নির্বাচনে। তবে কি এই ফল ২০১৬ সালের অনুষ্ঠেয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ব্যারোমিটার হয়ে দাঁড়াচ্ছে? এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার দ্বিতীয় মেয়াদের দুবছর বাকি থাকতেই এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে রিপাবলিকানরা রাজনৈতিকভাবে শক্তিশালী অবস্থান করে নিয়েছে। ফলে প্রেসিডেন্ট ওবামার মেয়াদের শেষ দুই বছরের গতিপ্রকৃতি বিরোধীরাই নির্ধারণ করতে পারবে।
অপরদিকে ডেমোক্রেটদের ঝুলিতে গেছে ১৫৬টি আসন। লোয়াতে বুধবার জয়লাভের মাধ্যমে সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভে ন্যূনতম আসনসংখ্যা নিশ্চিত হয় রিপাবলিকানদের। সিনেটে এবার তারা সাতটি আসনে জিতেছে। এর মাধ্যমে চেম্বারের ১০০টি আসনের মধ্যে ৫১টি আসন লাভ করল তারা। ২০১৬ সালের জন্য রিপাবলিকান পার্টির সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী স্কট ওয়াকার উইসকনসিনের গভর্নর হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন।নির্বাচনের আগেই গণমাধ্যমের খবরে রিপাবলিকানদের জয়ের ব্যাপারে আভাস দেয়া হয়েছিল এবং এটাও বলাও হয়েছিল যে, আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কোনো দলের হোয়াইট হাউসে প্রবেশের পথ পরিষ্কার হবে তা বোঝা যাবে এই নির্বাচনে। তবে কি এই ফল ২০১৬ সালের অনুষ্ঠেয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ব্যারোমিটার হয়ে দাঁড়াচ্ছে? এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার দ্বিতীয় মেয়াদের দুবছর বাকি থাকতেই এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে রিপাবলিকানরা রাজনৈতিকভাবে শক্তিশালী অবস্থান করে নিয়েছে। ফলে প্রেসিডেন্ট ওবামার মেয়াদের শেষ দুই বছরের গতিপ্রকৃতি বিরোধীরাই নির্ধারণ করতে পারবে।
No comments