ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু
শনিবার
থেকে শুরু হয়েছে মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা। বেলা ১২টার দিকে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১৯তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার উদ্বোধন
ঘোষণা করেন। এবার অবরোধ ও হরতালের মধ্যেও আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত
বাণিজ্যমেলা চলবে। এবারের মেলায় প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ৩০ ও
অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ২০ টাকা প্রবেশমূল্য রাখা হয়েছে এবং প্রতিদিন সকাল
১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকবে। মেলায় এবার বিভিন্ন
ক্যাটাগরির বরাদ্দের জন্য ৪৭১টি স্থাপনা রাখা হয়েছে। এর মধ্যে প্যাভিলিয়ন
৯৬টি, মিনি প্যাভিলিয়ন ৪৯টি, স্টল ৩১৬টি, রেস্তোরাঁ ১০টি এবং মা ও শিশু
পরিচর্যা কেন্দ্র তিনটি।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলায় তিনটি মহাদেশ এশিয়া, উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের ১২টি দেশ অংশ নিচ্ছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, মালয়েশিয়া, হংকং, ইরান, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, পাকিস্তান, তুরস্ক ও সিঙ্গাপুর রয়েছে। এবার বিদেশি ২৮টি স্টল ও প্যাভিলিয়ন রয়েছে। বিদেশি অংশগ্রহণকারীদের জন্য এবারও আলাদা জোন করা হয়েছে। পাকিস্তানি স্টলের বিষয়ে ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান শুভাশীষ বসু বলেন, দেশটির সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক ইস্যু নেই। তাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্বাভাবিক রয়েছে। এক্ষেত্রেঅন্যান্য দেশের মতো পাকিস্তানও বাণিজ্যমেলায় অংশগ্রহণ করছে। তা ছাড়া আগে থেকেই তাদের স্টল ও প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অন্য বছরের চেয়ে এবার মেলায় বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বলে জানান বাণিজ্য সচিব মাহবুব আহমেদ। তিনি বলেন, সরকারি আইন-শৃঙ্খলার পাশাপাশি বিজিবি ও বেসরকারি সংস্থার নিরাপত্তাকর্মী নিয়োজিত থাকবে। নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণে ১২০টি সিসিটিভিসহ আধুনিক সরঞ্জামের ব্যবস্থা করা হবে। এ ছাড়া খাদ্যদ্রব্যের মান নিয়ন্ত্রণে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের আলাদা বুথ এবং মেলায় ভেজালবিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলায় তিনটি মহাদেশ এশিয়া, উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের ১২টি দেশ অংশ নিচ্ছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, মালয়েশিয়া, হংকং, ইরান, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, পাকিস্তান, তুরস্ক ও সিঙ্গাপুর রয়েছে। এবার বিদেশি ২৮টি স্টল ও প্যাভিলিয়ন রয়েছে। বিদেশি অংশগ্রহণকারীদের জন্য এবারও আলাদা জোন করা হয়েছে। পাকিস্তানি স্টলের বিষয়ে ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান শুভাশীষ বসু বলেন, দেশটির সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক ইস্যু নেই। তাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্বাভাবিক রয়েছে। এক্ষেত্রেঅন্যান্য দেশের মতো পাকিস্তানও বাণিজ্যমেলায় অংশগ্রহণ করছে। তা ছাড়া আগে থেকেই তাদের স্টল ও প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অন্য বছরের চেয়ে এবার মেলায় বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বলে জানান বাণিজ্য সচিব মাহবুব আহমেদ। তিনি বলেন, সরকারি আইন-শৃঙ্খলার পাশাপাশি বিজিবি ও বেসরকারি সংস্থার নিরাপত্তাকর্মী নিয়োজিত থাকবে। নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণে ১২০টি সিসিটিভিসহ আধুনিক সরঞ্জামের ব্যবস্থা করা হবে। এ ছাড়া খাদ্যদ্রব্যের মান নিয়ন্ত্রণে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের আলাদা বুথ এবং মেলায় ভেজালবিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে।
No comments