প্রয়োজনে আরও কঠোর হবো
শুক্রবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা |
(সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভায় প্রধানমন্ত্রী)
আন্দোলনের নামে সহিংসতা-নৈরাজ্য ও মানুষ হত্যা বন্ধ করে আলোচনায় বসার জন্য
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা। তিনি বলেছেন, এগুলো বন্ধ না হলে কীভাবে দমন করতে হয়, তা আওয়ামী
লীগের জানা আছে। দেশের মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও জানমাল রক্ষায়
যত কঠোর হওয়া দরকার হবো। পিছু হটব না। প্রয়োজনে কঠোর থেকে কঠোরতর হতে হবে।
আগামীকাল রোববার নতুন সরকারের শপথ গ্রহণের কথা জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি
বলেছেন, বাংলাদেশ এগিয়েছে, আলোর পথে যাত্রা শুরু করেছে। কয়েকটি রাজাকার আর
যুদ্ধাপরাধীকে নিয়ে এই যাত্রা বন্ধ করা যাবে না। শেখ হাসিনা গতকাল শুক্রবার
ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিশাল জনসভায় এসব কথা
বলেন। তৃতীয়বারের মতো নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী তার দলের নির্বাচনী অঙ্গীকার
অনুযায়ী দেশ-জাতির কল্যাণে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আরও বলেন,
হরতাল-অবরোধ দিয়ে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার দিন আর থাকবে না। ছেলেমেয়েদের স্কুল
চলবে। জীবন-জীবিকা স্বাভাবিক হবে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক
অগ্রযাত্রার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হলে সরকার কঠোরভাবে মোকাবেলা
করবে। সরকারের পাশাপাশি দেশের মানুষকেও ঐক্যবদ্ধভাবে অপশক্তির ষড়যন্ত্র
মোকাবেলায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনে না এসে তিনি ভুল করেছেন। নির্বাচন বানচাল করতে ব্যর্থ হয়েছেন। এখন সেই ভুলের খেসারত তাকেই দিতে হবে। কিন্তু তার অন্তর্জ্বালায় দেশের মানুষকে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে মারবেন, তা হতে পারে না। তিনি বলেন, অনেক খেলা খেলেছেন, এই খেলা বন্ধ করুন। লাদেনের মতো ভিডিও ক্লিপ পাঠিয়ে দেশের মানুষকে আর কষ্ট দেবেন না। যদি কিছু বলার থাকে, কোনো সমস্যা থাকে তবে আলোচনায় আসুন। আলোচনার মাধ্যমে তা সমাধান করা হবে।
নির্বাচনোত্তর সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার জন্যও খালেদা জিয়াকে দায়ী করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ব্যর্থতার আগুনে তিনি (খালেদা জিয়া) দেশ ছারখার করতে চান। জামায়াতকে লেলিয়ে দিয়েছেন সংখ্যালঘুদের ওপর। কী তাদের অপরাধ? কেন তাদের হত্যা করা হচ্ছে? কেন তাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে? তাদের অপরাধ, তারা নৌকায় ভোট দিয়েছে। ২০০১ সালে একই কাজ করেছে তারা। তখন আমরা বিরোধী দলে ছিলাম, তাই কিছু করতে পারিনি। এখন আমরা সরকারে। এ জাতীয় হামলার জন্য যৌথ বাহিনী দিয়ে অভিযান শুরু করেছি। প্রয়োজনে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেব। সংলাপের জন্য তার সরকারের নানা উদ্যোগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'যখনই আলোচনার আহ্বান জানিয়েছি, উল্টো তিনি (খালেদা জিয়া) আলটিমেটাম দিয়েছেন। ২০০৬ সালেও তিনি বলেছিলেন, ১০০ বছরের মধ্যেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে না। আমি নাকি প্রধানমন্ত্রী কেন, বিরোধীদলীয় নেতাও হতে পারব না। কিন্তু তার অভিশাপ আওয়ামী লীগের জন্য না লাগলেও তার ও তার দলের জন্যই লেগে গেছে।'
তবে নির্বাচনে না আসার জন্য বিএনপি নেত্রীকে ধন্যবাদও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'বিএনপিকে ধন্যবাদ, জামায়াত আসেনি বলে তারাও নির্বাচনে আসেনি। এ কারণে দেশের মানুষও কলঙ্কমুক্ত হয়েছে। কেননা, জামায়াত না থাকায় যুদ্ধাপরাধী ও স্বাধীনতাবিরোধীদের ভোট দিতে হয়নি।'
নির্বাচনোত্তর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম এই জনসভাকে ঘিরে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী-সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আনন্দমুখর পরিবেশের সূচনা হয়েছিল। ব্যাপক শোডাউনের পরিকল্পনা নিয়ে রাজধানী ও আশপাশের জেলা থেকে নেতাকর্মীরা দুপুরের আগেই মিছিলসহকারে জনসভাস্থলে সমবেত হতে শুরু করেন। জনসভাস্থল ছাড়াও আশপাশের এলাকা জনারণ্যে পরিণত হয়। সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনে বিজয়ের আনন্দে উদ্বেলিত নেতাকর্মীরা নানা স্লোগান আর উল্লাসে মাতিয়ে রাখেন গোটা এলাকা। জাতীয় ও রঙ-বেরঙের পতাকা ও ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে আসা এসব নেতাকর্মীর অনেকে আবার বাদ্যের তালে তালে নেচে-গেয়ে সেখানে উৎসবমুখর পরিবেশেরও সূচনা ঘটান। বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে শেখ হাসিনা জনসভাস্থলে পেঁৗছালে হাজারও মানুষ বাঁধভাঙা স্লোগান ও হাততালি দিয়ে তাকে স্বাগত জানান।
৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ দাবি করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরোধী দলের নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা ও সন্ত্রাস-সহিংসতা সত্ত্বেও ওই নির্বাচনে ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করায় দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও আইন-শৃঙ্খলায় নিয়োজিত সবাইকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, যারা ভোট বর্জনের ডাক দিয়েছেন, তারা চেয়েছিলেন অসাংবিধানিক প্রক্রিয়া। কিন্তু সব বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে দেশের ৪০ শতাংশ মানুষ এ নির্বাচনে ভোট দিয়েছে। তারা গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে চায়। আন্দোলনের নামে বিরোধী দলের হরতাল-অবরোধে মানুষ পুড়িয়ে মারা, রেললাইন উপড়ে ফেলা, বাসে আগুন দেওয়া ও নিরীহ মানুষকে হত্যা করা, এমনকি ট্রাকভর্তি গরুর গাড়িতে আগুন দিয়ে গরু পুড়িয়ে মারার কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আর কত ধ্বংসযজ্ঞ সহ্য করবে দেশের মানুষ?
৩৮ মিনিটের বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী তার বিগত সরকারের পাঁচ বছরের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের বিবরণের পাশাপাশি আগামী সরকারের পরিকল্পনাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, 'এবারের নির্বাচনী ইশতেহারে আমরা ঘোষণা দিয়েছি, বাংলাদেশকে একটি ক্ষুধামুক্ত-দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলব। বিশ্বসভায় বাংলাদেশ একটি সুখী-সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে মর্যাদা পাবে। সে লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। ইনশাআল্লাহ ২০৪১ সালের মধ্যে এই দেশ উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হবে।' যুদ্ধাপরাধীদের বিচার অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে তিনি বলেন, 'যুদ্ধাপরাধীদের যে বিচার শুরু করেছি, তা শেষও করব। বিচারের রায়ও কার্যকর করব। বাংলাদেশকে কলঙ্কমুক্ত করব।'
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে জনসভায় বক্তব্য রাখেন আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, মতিয়া চৌধুরী, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, মোহাম্মদ নাসিম, মাহবুবউল আলম হানিফ, আহমদ হোসেন, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, এম এ আজিজ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, আশরাফুন্নেছা মোশাররফ, পিনু খান, ওমর ফারুক চৌধুরী, হারুনুর রশীদ, অ্যাডভোকেট মোল্লা মো. আবু কাওছার, পঙ্কজ দেবনাথ, এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ, সিদ্দিকী নাজমুল আলম প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন ড. হাছান মাহমুদ।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনে না এসে তিনি ভুল করেছেন। নির্বাচন বানচাল করতে ব্যর্থ হয়েছেন। এখন সেই ভুলের খেসারত তাকেই দিতে হবে। কিন্তু তার অন্তর্জ্বালায় দেশের মানুষকে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে মারবেন, তা হতে পারে না। তিনি বলেন, অনেক খেলা খেলেছেন, এই খেলা বন্ধ করুন। লাদেনের মতো ভিডিও ক্লিপ পাঠিয়ে দেশের মানুষকে আর কষ্ট দেবেন না। যদি কিছু বলার থাকে, কোনো সমস্যা থাকে তবে আলোচনায় আসুন। আলোচনার মাধ্যমে তা সমাধান করা হবে।
নির্বাচনোত্তর সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার জন্যও খালেদা জিয়াকে দায়ী করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ব্যর্থতার আগুনে তিনি (খালেদা জিয়া) দেশ ছারখার করতে চান। জামায়াতকে লেলিয়ে দিয়েছেন সংখ্যালঘুদের ওপর। কী তাদের অপরাধ? কেন তাদের হত্যা করা হচ্ছে? কেন তাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে? তাদের অপরাধ, তারা নৌকায় ভোট দিয়েছে। ২০০১ সালে একই কাজ করেছে তারা। তখন আমরা বিরোধী দলে ছিলাম, তাই কিছু করতে পারিনি। এখন আমরা সরকারে। এ জাতীয় হামলার জন্য যৌথ বাহিনী দিয়ে অভিযান শুরু করেছি। প্রয়োজনে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেব। সংলাপের জন্য তার সরকারের নানা উদ্যোগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'যখনই আলোচনার আহ্বান জানিয়েছি, উল্টো তিনি (খালেদা জিয়া) আলটিমেটাম দিয়েছেন। ২০০৬ সালেও তিনি বলেছিলেন, ১০০ বছরের মধ্যেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে না। আমি নাকি প্রধানমন্ত্রী কেন, বিরোধীদলীয় নেতাও হতে পারব না। কিন্তু তার অভিশাপ আওয়ামী লীগের জন্য না লাগলেও তার ও তার দলের জন্যই লেগে গেছে।'
তবে নির্বাচনে না আসার জন্য বিএনপি নেত্রীকে ধন্যবাদও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'বিএনপিকে ধন্যবাদ, জামায়াত আসেনি বলে তারাও নির্বাচনে আসেনি। এ কারণে দেশের মানুষও কলঙ্কমুক্ত হয়েছে। কেননা, জামায়াত না থাকায় যুদ্ধাপরাধী ও স্বাধীনতাবিরোধীদের ভোট দিতে হয়নি।'
নির্বাচনোত্তর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম এই জনসভাকে ঘিরে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী-সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আনন্দমুখর পরিবেশের সূচনা হয়েছিল। ব্যাপক শোডাউনের পরিকল্পনা নিয়ে রাজধানী ও আশপাশের জেলা থেকে নেতাকর্মীরা দুপুরের আগেই মিছিলসহকারে জনসভাস্থলে সমবেত হতে শুরু করেন। জনসভাস্থল ছাড়াও আশপাশের এলাকা জনারণ্যে পরিণত হয়। সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনে বিজয়ের আনন্দে উদ্বেলিত নেতাকর্মীরা নানা স্লোগান আর উল্লাসে মাতিয়ে রাখেন গোটা এলাকা। জাতীয় ও রঙ-বেরঙের পতাকা ও ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে আসা এসব নেতাকর্মীর অনেকে আবার বাদ্যের তালে তালে নেচে-গেয়ে সেখানে উৎসবমুখর পরিবেশেরও সূচনা ঘটান। বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে শেখ হাসিনা জনসভাস্থলে পেঁৗছালে হাজারও মানুষ বাঁধভাঙা স্লোগান ও হাততালি দিয়ে তাকে স্বাগত জানান।
৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ দাবি করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরোধী দলের নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা ও সন্ত্রাস-সহিংসতা সত্ত্বেও ওই নির্বাচনে ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করায় দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও আইন-শৃঙ্খলায় নিয়োজিত সবাইকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, যারা ভোট বর্জনের ডাক দিয়েছেন, তারা চেয়েছিলেন অসাংবিধানিক প্রক্রিয়া। কিন্তু সব বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে দেশের ৪০ শতাংশ মানুষ এ নির্বাচনে ভোট দিয়েছে। তারা গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে চায়। আন্দোলনের নামে বিরোধী দলের হরতাল-অবরোধে মানুষ পুড়িয়ে মারা, রেললাইন উপড়ে ফেলা, বাসে আগুন দেওয়া ও নিরীহ মানুষকে হত্যা করা, এমনকি ট্রাকভর্তি গরুর গাড়িতে আগুন দিয়ে গরু পুড়িয়ে মারার কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আর কত ধ্বংসযজ্ঞ সহ্য করবে দেশের মানুষ?
৩৮ মিনিটের বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী তার বিগত সরকারের পাঁচ বছরের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের বিবরণের পাশাপাশি আগামী সরকারের পরিকল্পনাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, 'এবারের নির্বাচনী ইশতেহারে আমরা ঘোষণা দিয়েছি, বাংলাদেশকে একটি ক্ষুধামুক্ত-দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলব। বিশ্বসভায় বাংলাদেশ একটি সুখী-সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে মর্যাদা পাবে। সে লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। ইনশাআল্লাহ ২০৪১ সালের মধ্যে এই দেশ উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হবে।' যুদ্ধাপরাধীদের বিচার অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে তিনি বলেন, 'যুদ্ধাপরাধীদের যে বিচার শুরু করেছি, তা শেষও করব। বিচারের রায়ও কার্যকর করব। বাংলাদেশকে কলঙ্কমুক্ত করব।'
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে জনসভায় বক্তব্য রাখেন আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, মতিয়া চৌধুরী, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, মোহাম্মদ নাসিম, মাহবুবউল আলম হানিফ, আহমদ হোসেন, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, এম এ আজিজ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, আশরাফুন্নেছা মোশাররফ, পিনু খান, ওমর ফারুক চৌধুরী, হারুনুর রশীদ, অ্যাডভোকেট মোল্লা মো. আবু কাওছার, পঙ্কজ দেবনাথ, এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ, সিদ্দিকী নাজমুল আলম প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন ড. হাছান মাহমুদ।
No comments