জামায়াত-শিবির ঠেকাতে মন্ত্রী চায় রাজশাহীবাসী by কাজী শাহেদ
আগামীকাল রোববার নতুন সরকার শপথ নিচ্ছে। এ
সরকারে রাজশাহীর কোন নেতা ঠাঁই পাচ্ছেন তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা চলছে। নাকি
এবারও অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে রাজশাহীবাসীকে। জামায়াত-শিবিরের তৎপরতা রুখতে
রাজশাহী থেকে পূর্ণ মন্ত্রী চান আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। নতুন সরকার
গঠনের প্রক্রিয়া শুরুর পর আলোচনায় চলে এসেছেন রাজশাহী সিটি করপোরেশনের
সাবেক মেয়র ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান
লিটন, ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরো সদস্য ও সদর আসনের সংসদ সদস্য ফজলে
হোসেন বাদশা, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
ওমর ফারুক চৌধুরী এবং রাজশাহী-৬ আসনের সংসদ সদস্য শাহরিয়ার আলম। নতুন
মন্ত্রিসভায় তাদের মধ্য থেকেই কেউ ঠাঁই পেতে পারেন বলে গুঞ্জন শুরু হয়েছে।
বিএনপি ও জাতীয় পার্টির আমলে রাজশাহী পূর্ণ মন্ত্রী পেয়েছে। তবে আওয়ামী লীগের আগের দু'বারে পূর্ণ মন্ত্রী পায়নি রাজশাহীবাসী। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পর আওয়ামী লীগ রাজশাহী থেকে কাউকে মন্ত্রী করেনি। বিএনপি থেকে নির্বাচিত হয়ে ডা. মো. আলাউদ্দিন আওয়ামী লীগের ঐকমত্যের সরকারে যোগ দিলে তাকে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী করা হয়। ২০০৮ সালে রাজশাহীর ৬টি আসনে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ আবারও সরকার গঠন করলেও ৪ বছর রাজশাহীর কাউকে মন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী করা হয়নি। শেষ দিকে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী-১ আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরীকে শিল্প প্রতিমন্ত্রী করা হয়। নগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিক উদ্দিন আহমদ বলেন, বিএনপি ও জামায়াত-শিবিরের আস্তানা হিসেবে পরিচিত রাজশাহীতে পরিবর্তনের হাওয়া লাগে ২০০৮ সালে। মেয়র নির্বাচিত হয়ে এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন রাজশাহী অঞ্চলে জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে জনমত সৃষ্টিতে জামায়াত-শিবিরের সহিংসতা মোকাবেলায় লিটনকে মন্ত্রী হিসেবে চান তারা। নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা বলেন, বিভাগীয় শহর ও স্থানীয় রাজনীতির নেতৃত্ব ধরে রাখতে রাজশাহীতে মন্ত্রী প্রয়োজন।
রাজশাহী-১ আসনে বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার আমিনুল হক দু'বার মন্ত্রী ছিলেন। 'মন্ত্রীর' আসন হিসেবে পরিচিত তানোর-গোদাগাড়ীর মানুষের দাবিতেও রয়েছে ফারুক চৌধুরীকে মন্ত্রী করার। চারঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগের অবস্থান নিয়ে বিএনপি-জামায়াত যে নেতিবাচক রাজনীতি করে, মন্ত্রিসভায় রাজশাহীর কেউ ঠাঁই পেলে তা অনেকটা দূর হবে।
বিএনপি ও জাতীয় পার্টির আমলে রাজশাহী পূর্ণ মন্ত্রী পেয়েছে। তবে আওয়ামী লীগের আগের দু'বারে পূর্ণ মন্ত্রী পায়নি রাজশাহীবাসী। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পর আওয়ামী লীগ রাজশাহী থেকে কাউকে মন্ত্রী করেনি। বিএনপি থেকে নির্বাচিত হয়ে ডা. মো. আলাউদ্দিন আওয়ামী লীগের ঐকমত্যের সরকারে যোগ দিলে তাকে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী করা হয়। ২০০৮ সালে রাজশাহীর ৬টি আসনে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ আবারও সরকার গঠন করলেও ৪ বছর রাজশাহীর কাউকে মন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী করা হয়নি। শেষ দিকে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী-১ আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরীকে শিল্প প্রতিমন্ত্রী করা হয়। নগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিক উদ্দিন আহমদ বলেন, বিএনপি ও জামায়াত-শিবিরের আস্তানা হিসেবে পরিচিত রাজশাহীতে পরিবর্তনের হাওয়া লাগে ২০০৮ সালে। মেয়র নির্বাচিত হয়ে এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন রাজশাহী অঞ্চলে জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে জনমত সৃষ্টিতে জামায়াত-শিবিরের সহিংসতা মোকাবেলায় লিটনকে মন্ত্রী হিসেবে চান তারা। নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা বলেন, বিভাগীয় শহর ও স্থানীয় রাজনীতির নেতৃত্ব ধরে রাখতে রাজশাহীতে মন্ত্রী প্রয়োজন।
রাজশাহী-১ আসনে বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার আমিনুল হক দু'বার মন্ত্রী ছিলেন। 'মন্ত্রীর' আসন হিসেবে পরিচিত তানোর-গোদাগাড়ীর মানুষের দাবিতেও রয়েছে ফারুক চৌধুরীকে মন্ত্রী করার। চারঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগের অবস্থান নিয়ে বিএনপি-জামায়াত যে নেতিবাচক রাজনীতি করে, মন্ত্রিসভায় রাজশাহীর কেউ ঠাঁই পেলে তা অনেকটা দূর হবে।
No comments