সাঈদীর মুক্তি দাবি- জামায়াতের ভাষায় স্লোগান দিয়ে সমাবেশ ছাড়ল হেফাজত
চট্টগ্রাম নগরীর ওয়াসা মোড়ে হেফাজতে
ইসলামের সমাবেশ শেষে চলে যাওয়ার পথে নেতাকর্মীরা একাত্তরে মানবতা বিরোধী
অপরাধে ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মুক্তির
দাবিতে স্লোগান দিয়েছেন। এসময় তারা সরকার বিরোধী বিভিন্ন স্লোগানও দেন।
আর
সমাবেশ শেষে ফিরে যাওয়া লোকজনের বিশাল অংশের গন্তব্যও ছিল নগরীর জামায়াত
অধ্যুষিত এলাকা হিসেবে পরিচিত চকবাজার। আর চকবাজারের দিকে মিছিল করে যাওয়া
লোকজনের অধিকাংশই ছিল যুবক, যাদের পরণে ছিল জিনসের প্যান্ট, টিশার্ট কিংবা
লুঙ্গি।
সাধারণ জমায়েতের মূল উপস্থিতি বিভিন্ন কওমী মাদ্রাসার ছাত্রদের পাঞ্জাবি পরেই সমাবেশে অংশ নিতে দেখা গেছে। কিন্তু জিনস, টিশার্ট পরা অংশগ্রহণকারীদের দেখে এবং সাঈদীর মুক্তির দাবিতে স্লোগান শুনে অনেকেই তাদের জামায়াত-শিবিরের কর্মী হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে নগরীর ওয়াসা মোড়ের সমাবেশ থেকে সাঈদীর মুক্তি চাই স্লোগান দিয়ে মিছিল শুরু করে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। এসময় লোহার রড ও লাঠি নিয়ে মিছিলটি কাজির দেউরী মোড় হয়ে জামাল খান সড়ক, চট্টগ্রাম কলেজ হয়ে চকবাজারের দিকে চলে যায়।
এসময় সার্বিক নিরাপত্তা জোরদারে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে স্থাপিত গণজাগরণ মঞ্চের গণঅবস্থান কর্মসূচি চলাকালে অতিরিক্ত পুলিশ ও বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হয়।
এর আগে ওয়াসা মোড়ে জমায়েত থেকে হেফাজতের কেন্দ্রীয় নেতা মুফতি জসিম উদ্দিন সমাবেশ সমাপ্তির ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন,‘হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা আহমদ শফির নির্দেশে সমাবেশ সন্ধ্যায় শেষ হবে। আগামীতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। অতীতে হেফাজতে ইসলামের কর্মসূচিতে কোন বিশৃংখলা হয়নি। ভবিষ্যতেও শান্তিপূর্ণভাবে ঘোষিত কর্মসূচি পালন করা হবে।’
এজন্য সবাইকে যেকোন সময় আন্দোলনে শামিল হওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকার আহবান জানান।
এসময় তিনি ‘নাস্তিক’ ব্লগারদের ফাঁসিসহ ১৩ দফা দাবিতে ৮ মার্চ সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করতে সকলের প্রতি আহবান জানান।
এর আগে শুক্রবার লংমার্চে ঢাকাগামী গাড়ি না পেয়ে ওয়াসার মোড়ে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে হেফাজত কর্মীরা। এরপর থেকে শনিবার বিকেল পর্যন্ত তারা সেখানেই অবস্থান করেন।
সাধারণ জমায়েতের মূল উপস্থিতি বিভিন্ন কওমী মাদ্রাসার ছাত্রদের পাঞ্জাবি পরেই সমাবেশে অংশ নিতে দেখা গেছে। কিন্তু জিনস, টিশার্ট পরা অংশগ্রহণকারীদের দেখে এবং সাঈদীর মুক্তির দাবিতে স্লোগান শুনে অনেকেই তাদের জামায়াত-শিবিরের কর্মী হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে নগরীর ওয়াসা মোড়ের সমাবেশ থেকে সাঈদীর মুক্তি চাই স্লোগান দিয়ে মিছিল শুরু করে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। এসময় লোহার রড ও লাঠি নিয়ে মিছিলটি কাজির দেউরী মোড় হয়ে জামাল খান সড়ক, চট্টগ্রাম কলেজ হয়ে চকবাজারের দিকে চলে যায়।
এসময় সার্বিক নিরাপত্তা জোরদারে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে স্থাপিত গণজাগরণ মঞ্চের গণঅবস্থান কর্মসূচি চলাকালে অতিরিক্ত পুলিশ ও বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হয়।
এর আগে ওয়াসা মোড়ে জমায়েত থেকে হেফাজতের কেন্দ্রীয় নেতা মুফতি জসিম উদ্দিন সমাবেশ সমাপ্তির ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন,‘হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা আহমদ শফির নির্দেশে সমাবেশ সন্ধ্যায় শেষ হবে। আগামীতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। অতীতে হেফাজতে ইসলামের কর্মসূচিতে কোন বিশৃংখলা হয়নি। ভবিষ্যতেও শান্তিপূর্ণভাবে ঘোষিত কর্মসূচি পালন করা হবে।’
এজন্য সবাইকে যেকোন সময় আন্দোলনে শামিল হওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকার আহবান জানান।
এসময় তিনি ‘নাস্তিক’ ব্লগারদের ফাঁসিসহ ১৩ দফা দাবিতে ৮ মার্চ সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করতে সকলের প্রতি আহবান জানান।
এর আগে শুক্রবার লংমার্চে ঢাকাগামী গাড়ি না পেয়ে ওয়াসার মোড়ে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে হেফাজত কর্মীরা। এরপর থেকে শনিবার বিকেল পর্যন্ত তারা সেখানেই অবস্থান করেন।
No comments