রাজপথে ছাত্রলীগ, বিব্রত পুলিশ! by জেসমিন পাঁপড়ি
বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে হরতালকারীদের চেয়ে রাজপথে বেশি দেখা গেছে পুলিশ। তবে পুলিশের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সরকারদলীয় নেতাকর্মীদের উপস্থিতি ছিলো চোখে পড়ার মতো।
এতে মহাখালী, গুলশান ও বনানী এলাকায় দায়িত্বর পুলিশ সদস্যদের অনেকে বিব্রত বোধ করছেন।
রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে মিছিল সমাবেশ ও হরতালকারীদের প্রতিহত করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনগুলো।
তারা সকাল থেকেই রাজধানীর খিলক্ষেত, গুলশান-১ ও ২, মহাখালী, শাহীনবাগ, পান্থপথ, ফার্মগেট, শাহবাগ ও কারওয়ানবাজার, বঙ্গবন্ধু এভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ রাজধানীর বিভিন্ন স্পটে অবরোধবিরোধী বিক্ষোভ মিছিল-স্লোগান করেছে।
ছাত্রলীগ ও যুবলীগ বেশ কয়েকটি স্থানে মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করেছে। এছাড়াও বিভিন্ন সড়ক ও অলিগলিতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা লীগ, মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ, ওলামা লীগ, সম্মিলিত আওয়ামী লীগ সমর্থক জোট, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটসহ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা মিছিল-সমাবেশ করেছে।
এদিকে পুলিশের তৎপরতা তদারকি করতে সকালে মহাখালী এলাকা পরিদর্শন করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার বেনজির আহমেদ।
তার পরিদর্শনের পর রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পুলিশ আরো বেশি তৎপর হয়ে ওঠে।
মহাখালী,গুলশান ও বনানী এলাকায় দায়িত্বরত কয়েকজন পুলিশ সদস্য জানান, জানমালের নিরাপত্তা দিতে পুলিশের প্রতিরোধের মুখে বিশৃঙ্খলাকারীরা রাস্তায় উঠতে পারেনি। সুতরাং এখানে তো ছাত্রলীগের দরকার নেই। তারা এসে উল্টো ঝামেলা বাড়াচ্ছে। এতে আমরা বিব্রত।
তবে ওইসব এলাকায় দায়িত্বপালনকারী পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
আপনারা কেন হরতালের মাঠে জানতে চাইলে বনানী থানা যুবলীগের আহবায়ক জাহিদুর রহমান দুলাল বাংলানিউজকে বলেন, “জনগণের জানমালের নিরাপত্তা ও সম্পদ রক্ষার্থে পুলিশের পাশাপাশি যুবলীগ ছাত্রলীগসহ দলের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন মাঠে নেমেছে। এতে বিব্রত হওয়ার কিছু নেই। আমরা পুলিশকে সহযোগিতা করছি।”
ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সহ-সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল বাংলানিউজকে বলেন, “আমাদের দলের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের সচেতনতার কারণেই ছাত্রদল, যুবদল ও রাজাকারদের সহযোগি সংগঠনগুলো রাজপথে নামতে পারেনি।”
তারা সকাল থেকেই রাজধানীর খিলক্ষেত, গুলশান-১ ও ২, মহাখালী, শাহীনবাগ, পান্থপথ, ফার্মগেট, শাহবাগ ও কারওয়ানবাজার, বঙ্গবন্ধু এভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ রাজধানীর বিভিন্ন স্পটে অবরোধবিরোধী বিক্ষোভ মিছিল-স্লোগান করেছে।
ছাত্রলীগ ও যুবলীগ বেশ কয়েকটি স্থানে মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করেছে। এছাড়াও বিভিন্ন সড়ক ও অলিগলিতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা লীগ, মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ, ওলামা লীগ, সম্মিলিত আওয়ামী লীগ সমর্থক জোট, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটসহ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা মিছিল-সমাবেশ করেছে।
এদিকে পুলিশের তৎপরতা তদারকি করতে সকালে মহাখালী এলাকা পরিদর্শন করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার বেনজির আহমেদ।
তার পরিদর্শনের পর রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পুলিশ আরো বেশি তৎপর হয়ে ওঠে।
মহাখালী,গুলশান ও বনানী এলাকায় দায়িত্বরত কয়েকজন পুলিশ সদস্য জানান, জানমালের নিরাপত্তা দিতে পুলিশের প্রতিরোধের মুখে বিশৃঙ্খলাকারীরা রাস্তায় উঠতে পারেনি। সুতরাং এখানে তো ছাত্রলীগের দরকার নেই। তারা এসে উল্টো ঝামেলা বাড়াচ্ছে। এতে আমরা বিব্রত।
তবে ওইসব এলাকায় দায়িত্বপালনকারী পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
আপনারা কেন হরতালের মাঠে জানতে চাইলে বনানী থানা যুবলীগের আহবায়ক জাহিদুর রহমান দুলাল বাংলানিউজকে বলেন, “জনগণের জানমালের নিরাপত্তা ও সম্পদ রক্ষার্থে পুলিশের পাশাপাশি যুবলীগ ছাত্রলীগসহ দলের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন মাঠে নেমেছে। এতে বিব্রত হওয়ার কিছু নেই। আমরা পুলিশকে সহযোগিতা করছি।”
ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সহ-সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল বাংলানিউজকে বলেন, “আমাদের দলের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের সচেতনতার কারণেই ছাত্রদল, যুবদল ও রাজাকারদের সহযোগি সংগঠনগুলো রাজপথে নামতে পারেনি।”
No comments