হরতালের পর সক্রিয় শিবির পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ, ভাঙচুর
হরতালের পর রাজধানী জুড়ে জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়েছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুলের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার আধাবেলা হরতাল দুপুর ২টায় শেষ হওয়ার পরপরই রাজপথে সক্রিয় হয়ে ওঠে শিবিরের কর্মীরা।
এতে পথচারী ও সাধারণ মানুষ ব্যাপক আতঙ্কিত হয়ে পড়ে।
বিকেল সাড়ে চারটার দিকে মতিঝিল, ফকিরেরপুল, মহাখালী, টিকাটুলি, কারওয়ানবাজার, বাংলামোটরসহ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ঝটিকা মিছিল বের করে শিবির নেতাকর্মীরা। এসময় পুলিশ বাধা দিলে সব স্পটেই ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলতে থাকে।
শাহবাগ ও রূপসীবাংলা হোটেলের মাঝখানে বিটিআরসি ভবনের পাশ থেকে ঝটিকা মিছিল শেষে পালিয়ে যাওয়ার সময় তিনজনকে আটক করে পুলিশ। তারা হলেন, শিমুল বিশ্বাস, সারওয়ার ও কমল। এদের মধ্যে সারওয়ার নিজেকে পথচারী বলে দাবি করেছেন।
শিবির কর্মীরা তিনটি গাড়ি ভাঙচুর করেছে বলেও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে। আতঙ্কে মতিঝিল এলাকায় যানশূন্য হয়ে পড়ে। অফিসফেরতা লোকজন পায়ে হেঁটেই রওনা হয় গন্তব্যের উদ্দেশে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশেল (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) সৈয়দ নুরুল হক বলেন, “জামায়াত-শিবিরের আকস্মিক থেকে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে তিনজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের রমনা থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এদের কেউ শিবিরের সঙ্গে নির্দোষ হলে তাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।”
মতিঝিল এলাকায় তিনটি গাড়ি ভাংচুর হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ফাঁকাগুলি ছোড়ে। রাস্তা গাড়িশূন্য হয়ে পড়লে অফিস শেষে ঘরমুখো মানুষ বিপাকে পড়ে।
জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে মতিঝিল থেকে টিকাটুলি পর্যন্ত পুরো এলাকা ফাঁকা হয়ে যায়।
বিকেল সোয়া ৪টার দিকে কারওয়ানবাজারের সার্ক ফোয়ারায় মিছিল বের করলে জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ বেধে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে।
সার্ক ফোয়ারায় জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা একটি গাড়ি ভাঙচুর করেছে বলেও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।
এছাড়া ফকিরেরপুল, মহাখালী, দৈনিক বাংলামোড়েও জামায়াত-শিবির ঝটিকা মিছিল বের করে।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সকালে ধানমণ্ডির নিজ বাসা থেকে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমানকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এরই প্রতিবাদে এসব বিক্ষোভ মিছিল বের করে জামায়াত-শিবির কর্মীরা।
প্রতিবেদকঃ আহমেদ রাজু, ইশতিয়াক হুসাইন, জাহাঙ্গীর সুমন, শেখ নাসির হোসেন, ইমরান আলী, নুর মোহাম্মদ
শাহবাগ ও রূপসীবাংলা হোটেলের মাঝখানে বিটিআরসি ভবনের পাশ থেকে ঝটিকা মিছিল শেষে পালিয়ে যাওয়ার সময় তিনজনকে আটক করে পুলিশ। তারা হলেন, শিমুল বিশ্বাস, সারওয়ার ও কমল। এদের মধ্যে সারওয়ার নিজেকে পথচারী বলে দাবি করেছেন।
শিবির কর্মীরা তিনটি গাড়ি ভাঙচুর করেছে বলেও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে। আতঙ্কে মতিঝিল এলাকায় যানশূন্য হয়ে পড়ে। অফিসফেরতা লোকজন পায়ে হেঁটেই রওনা হয় গন্তব্যের উদ্দেশে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশেল (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) সৈয়দ নুরুল হক বলেন, “জামায়াত-শিবিরের আকস্মিক থেকে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে তিনজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের রমনা থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এদের কেউ শিবিরের সঙ্গে নির্দোষ হলে তাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।”
মতিঝিল এলাকায় তিনটি গাড়ি ভাংচুর হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ফাঁকাগুলি ছোড়ে। রাস্তা গাড়িশূন্য হয়ে পড়লে অফিস শেষে ঘরমুখো মানুষ বিপাকে পড়ে।
জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে মতিঝিল থেকে টিকাটুলি পর্যন্ত পুরো এলাকা ফাঁকা হয়ে যায়।
বিকেল সোয়া ৪টার দিকে কারওয়ানবাজারের সার্ক ফোয়ারায় মিছিল বের করলে জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ বেধে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে।
সার্ক ফোয়ারায় জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা একটি গাড়ি ভাঙচুর করেছে বলেও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।
এছাড়া ফকিরেরপুল, মহাখালী, দৈনিক বাংলামোড়েও জামায়াত-শিবির ঝটিকা মিছিল বের করে।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সকালে ধানমণ্ডির নিজ বাসা থেকে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমানকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এরই প্রতিবাদে এসব বিক্ষোভ মিছিল বের করে জামায়াত-শিবির কর্মীরা।
প্রতিবেদকঃ আহমেদ রাজু, ইশতিয়াক হুসাইন, জাহাঙ্গীর সুমন, শেখ নাসির হোসেন, ইমরান আলী, নুর মোহাম্মদ
No comments