হ্যাকিংয়ের সর্বোচ্চ শাস্তি ১০ বছর কারাদণ্ড
আইন বিশেষজ্ঞ আহমেদ জিয়াউদ্দিনের সঙ্গে বিচারপতি মো. নিজামুল হকের স্কাইপ কথোপকথন হ্যাকিং ও তা প্রকাশে দায়ীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের এবং গ্রেপ্তারের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না? তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
স্বরাষ্ট্রসচিব, আইজিপি এবং দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানসহ সংশ্লিষ্টদের দু’সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা মুদ্রণ ও প্রকাশনা আইনের কোনো ধারা লংঘন করেছে কি না সেটাও খতিয়ে দেখতে ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে বলা হয়েছে। প্রয়োজন হলে বিষয়টি প্রেস কাউন্সিলের বিবেচনার জন্যও পাঠাতে বলা হয়েছে।
বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী এবং বিচারপতি ফরিদ আহম্মেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহষ্পতিবার এ রুল জারি করেন। রুল নিষ্পত্তির অপেক্ষায় থাকা এ ধরনের আক্রমনাত্মক সংবাদ প্রকাশ না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
স্কাইপ হ্যাকিং এবং তা প্রকাশের জন্য আমার দেশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চেয়ে বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে আবেদন করেন আইনজীবী আজহার উল্লাহ ভূঁইয়া। তার পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার একেএম শফিউদ্দিন।
তিনি বলেন, “প্রকাশিত সংবাদে গোপনীয়তার শর্ত ভঙ্গ করা হয়েছে। সংবিধানের লংঘন হয়েছে।”
এসময় হাইকোর্ট বলেন, “এখানে তো ফৌজদারী অপরাধও হয়েছে। আইটি আইনের লংঘন হয়েছে।”
আদালত আবেদনটি সংশোধন করে দিতে বলেন। একইসঙ্গে আইটি অ্যাক্টও দেখতে চান তিনি।
পরে কিছু সময় পর আইনজীবী আইটি অ্যাক্ট নিয়ে আসেন। আদালত জানতে চান, “হ্যাকিংয়ের শাস্তি কি?”
এসময় আইনজীবী বলেন, “সর্বোচ্চ শাস্তি ১০ বছর কারাদণ্ড।”
এরপর হাইকোর্ট রাষ্ট্রপক্ষের বক্তব্য জানতে চান। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদারকে উদ্দেশ্যে করে আদালত বলেন, “এতবড় ঘটনার পরও সরকার নির্বিকার কেন?”
ডেপুটি এটর্নি জেনারেল বলেন, “যে কেউ এ ব্যাপারে মামলা দায়ের করতে পারে। তাছাড়া, ট্রাইব্যুনালও ব্যবস্থা নিতে পারে।”
এসময় বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারক বলেন, “ওটাতো আদালত অবমাননা। ওখানে তো সাজা মাত্র ছয় মাস।”
পরে হাইকোর্ট রুল জারি করে। একইসঙ্গে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়ে থাকলে তা ৭ জানুয়ারির মধ্যে জানাতে বিবাদীকে নির্দেশ দেন। ৮ জানুয়ারি এ মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।
স্কাইপ হ্যাকিং এবং তা প্রকাশের জন্য আমার দেশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চেয়ে বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে আবেদন করেন আইনজীবী আজহার উল্লাহ ভূঁইয়া। তার পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার একেএম শফিউদ্দিন।
তিনি বলেন, “প্রকাশিত সংবাদে গোপনীয়তার শর্ত ভঙ্গ করা হয়েছে। সংবিধানের লংঘন হয়েছে।”
এসময় হাইকোর্ট বলেন, “এখানে তো ফৌজদারী অপরাধও হয়েছে। আইটি আইনের লংঘন হয়েছে।”
আদালত আবেদনটি সংশোধন করে দিতে বলেন। একইসঙ্গে আইটি অ্যাক্টও দেখতে চান তিনি।
পরে কিছু সময় পর আইনজীবী আইটি অ্যাক্ট নিয়ে আসেন। আদালত জানতে চান, “হ্যাকিংয়ের শাস্তি কি?”
এসময় আইনজীবী বলেন, “সর্বোচ্চ শাস্তি ১০ বছর কারাদণ্ড।”
এরপর হাইকোর্ট রাষ্ট্রপক্ষের বক্তব্য জানতে চান। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদারকে উদ্দেশ্যে করে আদালত বলেন, “এতবড় ঘটনার পরও সরকার নির্বিকার কেন?”
ডেপুটি এটর্নি জেনারেল বলেন, “যে কেউ এ ব্যাপারে মামলা দায়ের করতে পারে। তাছাড়া, ট্রাইব্যুনালও ব্যবস্থা নিতে পারে।”
এসময় বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারক বলেন, “ওটাতো আদালত অবমাননা। ওখানে তো সাজা মাত্র ছয় মাস।”
পরে হাইকোর্ট রুল জারি করে। একইসঙ্গে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়ে থাকলে তা ৭ জানুয়ারির মধ্যে জানাতে বিবাদীকে নির্দেশ দেন। ৮ জানুয়ারি এ মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।
No comments