আ’লীগের অধীনে কোনো নির্বাচন নয়ঃ খালেদা
আওয়ামী লীগের অধীনে দেশে কোনো নির্বাচন হবে না বলে ফের মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। শনিবার বিকেলে হবিগঞ্জের নিউফিল্ডে ১৮ দল আয়োজিত জনসভায় দেওয়া প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
৪৯ মিনিটের বক্তৃতায় “আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন আমরা দেখেছি” মন্তব্য করে তিনি বলেন, “তাদের অধীনে নির্বাচন কখনো নিরপেক্ষ হয় না। তাই সংবিধান সংশোধন করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। তারা নিজেদের জনপ্রিয় মনে করে থাকলে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে সমস্যা কোথায়?”
“এই আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না” মন্তব্য করে তিনি বলেন, “নির্বাচন কমিশন এই সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পারে না।”
তিনি বলেন, “আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য হরতাল দিয়েছে, জ্বালাও পোড়াও আন্দোলন করেছে, এখন তারাই এটা বাদ দিয়েছে। আবার ক্ষমতায় যেতেই তারা এটা করেছে।”
খালেদা জিয়া বলেন, “আমাদের নেতাকর্মীরা হয়রানির শিকার হচ্ছে। আমাদের মিটিং-মিছিল করতে দেয় না। এভাবে আর চলবে না। সময় এসেছে উঠে দাঁড়াবার। ”
তিনি বলেন, “দেশের যুবকদের ভবিষ্যৎ কোথায়? আমরা তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবো, রাজনীতিমুক্ত শিক্ষার পরিবেশ দেব। আমরা একসঙ্গে থাকলে ...আপনাদের মা হিসেবে, বোন হিসেবে আপনাদের কল্যাণের জন্য সব করবো। আপনাদের আত্মনির্ভরশীল করবো। বাংলাদেশ চুরি-দুর্নীতির দেশ নয়- সবাই মিলে তা প্রমাণ করবো। দেশকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার পথে সরকার বাধা দিলে তা প্রতিহত করবো।”
``সরকার সব কিছু দলীয়করণ করছে``--এ অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, “বিচারকরা নিরপেক্ষভাবে বিচারকার্য পরিচালনা করতে পারেন না। একে (বিচার বিভাগকে) দলীয়করণ করা হয়েছে। বিচার বিভাগ শুধু নয়, পুলিশ প্রশাসনও এখন অসহায়। তাদের ব্যবহার করে বিরোধী দলের উপর নির্যাতন করা হচ্ছে।”
খালেদা জিয়া বলেন, “তারা ক্ষমতায় টিকতে এক সময় বাকশাল করেছিলো। চারটি কাগজ রেখে সব বন্ধ করে দিয়েছিলো।”
হবিগঞ্জ জেলা বিএনপি সভাপতি সৈয়দ মু. ফয়সলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জনসভামঞ্চে আরো ছিলেন- লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, খেলাফত মসলিশ সভাপতি মওলানা মুহাম্মদ ইসাহাক, কল্যাণ পার্টির সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহীম, বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান শমসের মোবিন চৌধুরী, বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক, জামায়াতের মজিবুর রহমান, ডা. সাখাওয়াত হোসেন জীবন প্রমুখ।
তিনি বলেন, “আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য হরতাল দিয়েছে, জ্বালাও পোড়াও আন্দোলন করেছে, এখন তারাই এটা বাদ দিয়েছে। আবার ক্ষমতায় যেতেই তারা এটা করেছে।”
খালেদা জিয়া বলেন, “আমাদের নেতাকর্মীরা হয়রানির শিকার হচ্ছে। আমাদের মিটিং-মিছিল করতে দেয় না। এভাবে আর চলবে না। সময় এসেছে উঠে দাঁড়াবার। ”
তিনি বলেন, “দেশের যুবকদের ভবিষ্যৎ কোথায়? আমরা তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবো, রাজনীতিমুক্ত শিক্ষার পরিবেশ দেব। আমরা একসঙ্গে থাকলে ...আপনাদের মা হিসেবে, বোন হিসেবে আপনাদের কল্যাণের জন্য সব করবো। আপনাদের আত্মনির্ভরশীল করবো। বাংলাদেশ চুরি-দুর্নীতির দেশ নয়- সবাই মিলে তা প্রমাণ করবো। দেশকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার পথে সরকার বাধা দিলে তা প্রতিহত করবো।”
``সরকার সব কিছু দলীয়করণ করছে``--এ অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, “বিচারকরা নিরপেক্ষভাবে বিচারকার্য পরিচালনা করতে পারেন না। একে (বিচার বিভাগকে) দলীয়করণ করা হয়েছে। বিচার বিভাগ শুধু নয়, পুলিশ প্রশাসনও এখন অসহায়। তাদের ব্যবহার করে বিরোধী দলের উপর নির্যাতন করা হচ্ছে।”
খালেদা জিয়া বলেন, “তারা ক্ষমতায় টিকতে এক সময় বাকশাল করেছিলো। চারটি কাগজ রেখে সব বন্ধ করে দিয়েছিলো।”
হবিগঞ্জ জেলা বিএনপি সভাপতি সৈয়দ মু. ফয়সলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জনসভামঞ্চে আরো ছিলেন- লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, খেলাফত মসলিশ সভাপতি মওলানা মুহাম্মদ ইসাহাক, কল্যাণ পার্টির সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহীম, বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান শমসের মোবিন চৌধুরী, বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক, জামায়াতের মজিবুর রহমান, ডা. সাখাওয়াত হোসেন জীবন প্রমুখ।
No comments