টঙ্গীতে যুবকের হাত কর্তন, গ্র্রেপ্তার ১৩
গাজীপুরের টঙ্গীর শিলমুন নিমতলী এলাকায় গতকাল সোমবার সন্ত্রাসীরা হাবিবুর রহমান নামের এক যুবকের এক হাত কেটে গলায় ঝুলিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন: টঙ্গীর দত্তপাড়া এলাকার মো. শহীদ (১৭), আশরাফুল হক (২২), মো. আরিফ (১৬),
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন: টঙ্গীর দত্তপাড়া এলাকার মো. শহীদ (১৭), আশরাফুল হক (২২), মো. আরিফ (১৬),
মো. শামীম (১৮), মো. জালাল (২২), মো. ইমরান (১৬) ও সেকান্দর আলী (২২); স্থানীয় মধুমিতা রোড এলাকার মো. জুয়েল (২২); চেরাগ আলী এলাকার মো. বাবু (২২), হাসান খান (২২) ও মো. সামসুদ্দিন (১৭); হিমারদীঘি এলাকার সাইফুল ইসলাম (২২) এবং বনমালা রোডের মো. ইমন (২২)।
জয়দেবপুর থানার পুবাইল ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুল করিম প্রথম আলোকে জানান, এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিরোধের জের ধরে গতকাল বিকেল সোয়া পাঁচটার দিকে হাবিবুর (২২) সন্ত্রাসী হামলার শিকার হন। সন্ত্রাসীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হাবিবুরের বাঁ হাত কনুইয়ের নিচ থেকে কেটে ফেলে। পালানোর সময় পুবাইলের হায়দরাবাদ এলাকা থেকে ওই ১৩ জনকে স্থানীয় লোকজন আটক করে পুলিশে দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি রামদা ও পাঁচটি ছোরা উদ্ধার করে। গত জুন মাসে হাবিবুরের অনুসারীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে প্রতিপক্ষের আজিজুল হকের হাত-পা কেটে দিয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। এর প্রতিশোধ নিতেই হাবিবুরের ওপর এ হামলা চালানো হয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আহত হাবিবুরকে উদ্ধার করে প্রথমে টঙ্গী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তাঁকে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়।
টঙ্গী মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আবুল মনসুর জানান, এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া ১৩ জনের বিরুদ্ধেই হত্যাচেষ্টার মামলা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আগেও একাধিক মামলা রয়েছে।
জয়দেবপুর থানার পুবাইল ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুল করিম প্রথম আলোকে জানান, এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিরোধের জের ধরে গতকাল বিকেল সোয়া পাঁচটার দিকে হাবিবুর (২২) সন্ত্রাসী হামলার শিকার হন। সন্ত্রাসীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হাবিবুরের বাঁ হাত কনুইয়ের নিচ থেকে কেটে ফেলে। পালানোর সময় পুবাইলের হায়দরাবাদ এলাকা থেকে ওই ১৩ জনকে স্থানীয় লোকজন আটক করে পুলিশে দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি রামদা ও পাঁচটি ছোরা উদ্ধার করে। গত জুন মাসে হাবিবুরের অনুসারীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে প্রতিপক্ষের আজিজুল হকের হাত-পা কেটে দিয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। এর প্রতিশোধ নিতেই হাবিবুরের ওপর এ হামলা চালানো হয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আহত হাবিবুরকে উদ্ধার করে প্রথমে টঙ্গী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তাঁকে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়।
টঙ্গী মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আবুল মনসুর জানান, এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া ১৩ জনের বিরুদ্ধেই হত্যাচেষ্টার মামলা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আগেও একাধিক মামলা রয়েছে।
No comments