নদীদূষণের অভিযোগে চিনি কলকে সাড়ে ২৩ লাখ টাকা জরিমানা
অপরিশোধিত তরল বর্জ্য ফেলে মেঘনা নদীদূষণের অভিযোগে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার আবদুল মোনেম সুগার রিফাইনারি লিমিটেডকে ২৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।গত রোববার পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (এনফোর্সমেন্ট) মোহামঞ্চদ মুনীর চৌধুরী এ জরিমানা আদায় করেন।
পরিবেশ অধিদপ্তর জানায়, সম্প্রতি আকসিঞ্চক পরিদর্শনে কারখানাটির বর্জ্য পরিশোধনাগার (ইটিপি) বন্ধ এবং একটি বাইপাস ড্রেনের মাধ্যমে এখানকার তরল বর্জ্য বের করে পার্শ্ববর্তী মেঘনা নদীতে ফেলার প্রমাণ পাওয়া যায়। পরে রোববার পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মুনীর চৌধুরী কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছ থেকে নদীদূষণের দায়ে জরিমানার অর্থ আদায় করেন। সেই সঙ্গে কারখানার ইটিপি সার্বক্ষণিকভাবে চালু রাখার কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
কারখানার মহাব্যবস্থাপক মেজর (অব.) খায়রুল বাশার এবং কারিগরি ব্যবস্থাপক ফিলিপাইনের নাগরিক রোমিও ভিলানুয়েভা তাঁদের প্রতিষ্ঠানের বর্জ্যে নদীদূষণের ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে ভবিষ্যতে পরিবেশসমঞ্চতভাবে উৎপাদন পরিচালনার প্রতিশ্রুতি দেন।
পরিচালক মুনীর চৌধুরী বলেন, এখানকার বর্জ্য পরীক্ষা করে এতে সিওডি, বিওডি, ডিও, পিএইচের মাত্রা আদর্শ মাপের অনেক বেশি পাওয়া যায়, যা মেঘনা নদীর পানির জন্য খুবই ক্ষতিকর। এ দূষণ রোধ না হলে নদীর বিশাল প্রতিবেশগত ক্ষতি হবে। এ দূষণ বন্ধে নদীতীরবর্তী শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে শিগগিরই কঠোর মনিটরিং ও এনফোর্সমেন্টের আওতায় আনা হবে।
কারখানার মহাব্যবস্থাপক মেজর (অব.) খায়রুল বাশার এবং কারিগরি ব্যবস্থাপক ফিলিপাইনের নাগরিক রোমিও ভিলানুয়েভা তাঁদের প্রতিষ্ঠানের বর্জ্যে নদীদূষণের ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে ভবিষ্যতে পরিবেশসমঞ্চতভাবে উৎপাদন পরিচালনার প্রতিশ্রুতি দেন।
পরিচালক মুনীর চৌধুরী বলেন, এখানকার বর্জ্য পরীক্ষা করে এতে সিওডি, বিওডি, ডিও, পিএইচের মাত্রা আদর্শ মাপের অনেক বেশি পাওয়া যায়, যা মেঘনা নদীর পানির জন্য খুবই ক্ষতিকর। এ দূষণ রোধ না হলে নদীর বিশাল প্রতিবেশগত ক্ষতি হবে। এ দূষণ বন্ধে নদীতীরবর্তী শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে শিগগিরই কঠোর মনিটরিং ও এনফোর্সমেন্টের আওতায় আনা হবে।
No comments