স্যাটেলাইটের ভগ্নাংশ কানাডায় পড়ে থাকতে পারে
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (নাসা) কক্ষচ্যুত কৃত্রিম উপগ্রহের (স্যাটেলাইট) ভগ্নাংশ পৃথিবীতে আছড়ে পড়েছে। গতকাল শনিবার নাসা জানায়, এসব ভগ্নাংশ সম্ভবত কানাডার ভেতর ছড়িয়ে পড়েছে। তবে সঠিক অবস্থানের ব্যাপারে তারা কিছু জানায়নি।
নাসা জানায়, গ্রিনিচ মান সময় অনুযায়ী গতকাল ভোর তিনটা ৪৫ মিনিট থেকে চারটা ৪৫ মিনিটের মধ্যে পৃথিবীতে এসে পড়েছে ওই আপার অ্যাটমসফিয়ার রিসার্চ স্যাটেলাইটের (ইউএআরএস) ২৬টি খণ্ড।
ক্যালিফোর্নিয়ার ভ্যানডেনবার্গ বিমানঘাঁটিতে অবস্থিত জয়েন্ট স্পেস অপারেশনস সেন্টার থেকে জানানো হয়েছে, উপগ্রহটি প্রশান্ত মহাসাগরের ওপরের অংশ দিয়ে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ঢুকেছে। তবে পৃথিবীর ঠিক কোন স্থানে আছড়ে পড়েছে, এ ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
নাসা জানায়, ইউএআরএসের খণ্ডিত অংশগুলো কানাডা, আফ্রিকা ও প্রশান্ত মহাসাগরের একটি বড় অঞ্চলের ওপর দিয়ে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ঢুকেছে।
তবে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট টুইটারে বিভিন্ন ব্যক্তি টুইটে জানিয়েছেন, কানাডার পশ্চিমাঞ্চলের ক্যালগ্যারির ওকোটোকস শহরে কিছু ধ্বংসাবশেষ পড়েছে। এসব নাসার উপগ্রহের ধ্বংসাবশেষ হতে পারে।
ছয় টন ওজনের ইউএআরএস পৃথিবীতে ভেঙে পড়লেও সাধারণ মানুষের কোনো ক্ষতি হওয়ার তেমন কোনো আশঙ্কা নেই বলে বারবার জানিয়েছে নাসা।
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ওজন ও অন্যান্য রাসায়নিকের ওপর গবেষণা চালানোর জন্য ১৯৯১ সালে মহাকাশ যানের মাধ্যমে কক্ষপথে স্থাপন করা হয়েছিল ইউএআরএস। ২০০৫ সালে এটি তার মিশন শেষ করে। এরপর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে এটি ধীরে ধীরে কক্ষচ্যুত হতে শুরু করে।
৩৫ ফুট লম্বা ও ১৫ ফুট ব্যাসার্ধের ইউএআরএস হলো সবচেয়ে বড় কৃত্রিম উপগ্রহ, যা অনিয়ন্ত্রিতভাবে পৃথিবীতে ভেঙে পড়ল।
নাসা জানায়, গ্রিনিচ মান সময় অনুযায়ী গতকাল ভোর তিনটা ৪৫ মিনিট থেকে চারটা ৪৫ মিনিটের মধ্যে পৃথিবীতে এসে পড়েছে ওই আপার অ্যাটমসফিয়ার রিসার্চ স্যাটেলাইটের (ইউএআরএস) ২৬টি খণ্ড।
ক্যালিফোর্নিয়ার ভ্যানডেনবার্গ বিমানঘাঁটিতে অবস্থিত জয়েন্ট স্পেস অপারেশনস সেন্টার থেকে জানানো হয়েছে, উপগ্রহটি প্রশান্ত মহাসাগরের ওপরের অংশ দিয়ে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ঢুকেছে। তবে পৃথিবীর ঠিক কোন স্থানে আছড়ে পড়েছে, এ ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
নাসা জানায়, ইউএআরএসের খণ্ডিত অংশগুলো কানাডা, আফ্রিকা ও প্রশান্ত মহাসাগরের একটি বড় অঞ্চলের ওপর দিয়ে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ঢুকেছে।
তবে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট টুইটারে বিভিন্ন ব্যক্তি টুইটে জানিয়েছেন, কানাডার পশ্চিমাঞ্চলের ক্যালগ্যারির ওকোটোকস শহরে কিছু ধ্বংসাবশেষ পড়েছে। এসব নাসার উপগ্রহের ধ্বংসাবশেষ হতে পারে।
ছয় টন ওজনের ইউএআরএস পৃথিবীতে ভেঙে পড়লেও সাধারণ মানুষের কোনো ক্ষতি হওয়ার তেমন কোনো আশঙ্কা নেই বলে বারবার জানিয়েছে নাসা।
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ওজন ও অন্যান্য রাসায়নিকের ওপর গবেষণা চালানোর জন্য ১৯৯১ সালে মহাকাশ যানের মাধ্যমে কক্ষপথে স্থাপন করা হয়েছিল ইউএআরএস। ২০০৫ সালে এটি তার মিশন শেষ করে। এরপর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে এটি ধীরে ধীরে কক্ষচ্যুত হতে শুরু করে।
৩৫ ফুট লম্বা ও ১৫ ফুট ব্যাসার্ধের ইউএআরএস হলো সবচেয়ে বড় কৃত্রিম উপগ্রহ, যা অনিয়ন্ত্রিতভাবে পৃথিবীতে ভেঙে পড়ল।
No comments