সালেহ ফেরার পর ইয়েমেনে সংঘর্ষ ভয়াবহ রূপ নিয়েছে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে ইয়েমেনের প্রেসিডেন্ট আলী আবদুল্লাহ সালেহ অস্ত্রবিরতির প্রস্তাব দেওয়ার পর দেশজুড়ে সংঘর্ষ ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। গতকাল শনিবার রাজধানী সানায় সংঘর্ষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এতে বিদ্রোহী সেনাসহ ৪০ জনেরও বেশি নিহত হয়। আহত হয়েছে কমপক্ষে ১৬৭ জন। বিক্ষোভকারী, বিদ্রোহী সেনা ও সানার হাসপাতালের চিকিৎসক সূত্রে এ কথা জানা যায়।
সালেহবিরোধী আন্দোলনের সংগঠক কমিটির এক সদস্য বলেন, চেঞ্জ স্কয়ারসহ সানার বিভিন্ন এলাকায় সংঘর্ষে গতকাল ৪০ জনেরও বেশি নিহত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রেসিডেন্ট সালেহর অনুগত সেনারা চেঞ্জ স্কয়ারে সরকারবিরোধীদের প্রধান শিবির লক্ষ্য করে শুক্রবার মধ্যরাত থেকে মর্টারের গোলা ছুড়তে শুরু করে। তারা গোপন স্থান থেকে গুলিও ছুড়তে থাকে। গতকাল তা জোরদার হয়। রাজধানীজুড়ে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ার পর গতকাল সরকারবিরোধীরা চেঞ্জ স্কয়ার থেকে একটি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের করে। তবে সরকারি সেনারা কয়েকটি স্থান থেকে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে।
সানার এক বাসিন্দা জানান, শুক্রবার রাতে গোলাগুলির শব্দ শুনতে শুনতেই তাঁরা ঘুমাতে যান। ভোরে গোলাগুলির শব্দের মধ্যেই তাঁদের ঘুম ভেঙেছে।
প্রেসিডেন্ট সালেহর ছেলে আহমেদ নিয়ন্ত্রিত রিপাবলিকান গার্ড এক সপ্তাহ ধরে জেনারেল আলী মোহসেন আল-আমর নিয়ন্ত্রিত ফার্স্ট আর্মার্ড ব্রিগেডের বিদ্রোহী সেনাদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে আসছে। ব্রিগেডের একজন মুখপাত্র জানান, রিপাবলিকান গার্ডের সঙ্গে সংঘর্ষে গতকাল তাঁদের ১১ জন সদস্য নিহত ও ১১২ জন আহত হয়েছে।
সরকারি সেনাদের মর্টারের গোলা ও গুলিবর্ষণে শুক্রবার মধ্যরাতে চেঞ্জ স্কয়ারে অবস্থান নেওয়া ১৭ জন নিহত ও ৫৫ জন আহত হয় বলে সানার চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। গত রোববার বিদ্রোহী সেনাদের সঙ্গে সরকারি বাহিনীর লড়াই শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ১৭৩ জন নিহত হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট সালেহ চিকিৎসা শেষে তিন মাসেরও বেশি সময় পর গত শুক্রবার সৌদি আরবের রিয়াদ থেকে দেশে ফেরেন। দেশে ফিরেই তিনি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ ও রাজনৈতিক সংকট নিরসনে রাজনৈতিক ও সামরিক দলগুলোর প্রতি অস্ত্রবিরতির প্রস্তাব দেন। সালেহকে স্বাগত জানাতে তাঁর বাসভবনের পাশে সাবিন স্কয়ারে হাজার হাজার সমর্থক জড়ো হয়। সেখানে সমর্থকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমি শান্তির প্রতীক পায়রা ও জলপাইগাছের শাখা হাতে নিয়ে দেশে ফিরেছি, কারও প্রতি ঘৃণা নিয়ে নয়। জাতীয় স্বার্থে এবং সম্মানের খাতিরে সব ব্যথা ও আঘাত ভুলে যাওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
সালেহবিরোধী আন্দোলনের সংগঠক কমিটির এক সদস্য বলেন, চেঞ্জ স্কয়ারসহ সানার বিভিন্ন এলাকায় সংঘর্ষে গতকাল ৪০ জনেরও বেশি নিহত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রেসিডেন্ট সালেহর অনুগত সেনারা চেঞ্জ স্কয়ারে সরকারবিরোধীদের প্রধান শিবির লক্ষ্য করে শুক্রবার মধ্যরাত থেকে মর্টারের গোলা ছুড়তে শুরু করে। তারা গোপন স্থান থেকে গুলিও ছুড়তে থাকে। গতকাল তা জোরদার হয়। রাজধানীজুড়ে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ার পর গতকাল সরকারবিরোধীরা চেঞ্জ স্কয়ার থেকে একটি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের করে। তবে সরকারি সেনারা কয়েকটি স্থান থেকে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে।
সানার এক বাসিন্দা জানান, শুক্রবার রাতে গোলাগুলির শব্দ শুনতে শুনতেই তাঁরা ঘুমাতে যান। ভোরে গোলাগুলির শব্দের মধ্যেই তাঁদের ঘুম ভেঙেছে।
প্রেসিডেন্ট সালেহর ছেলে আহমেদ নিয়ন্ত্রিত রিপাবলিকান গার্ড এক সপ্তাহ ধরে জেনারেল আলী মোহসেন আল-আমর নিয়ন্ত্রিত ফার্স্ট আর্মার্ড ব্রিগেডের বিদ্রোহী সেনাদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে আসছে। ব্রিগেডের একজন মুখপাত্র জানান, রিপাবলিকান গার্ডের সঙ্গে সংঘর্ষে গতকাল তাঁদের ১১ জন সদস্য নিহত ও ১১২ জন আহত হয়েছে।
সরকারি সেনাদের মর্টারের গোলা ও গুলিবর্ষণে শুক্রবার মধ্যরাতে চেঞ্জ স্কয়ারে অবস্থান নেওয়া ১৭ জন নিহত ও ৫৫ জন আহত হয় বলে সানার চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। গত রোববার বিদ্রোহী সেনাদের সঙ্গে সরকারি বাহিনীর লড়াই শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ১৭৩ জন নিহত হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট সালেহ চিকিৎসা শেষে তিন মাসেরও বেশি সময় পর গত শুক্রবার সৌদি আরবের রিয়াদ থেকে দেশে ফেরেন। দেশে ফিরেই তিনি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ ও রাজনৈতিক সংকট নিরসনে রাজনৈতিক ও সামরিক দলগুলোর প্রতি অস্ত্রবিরতির প্রস্তাব দেন। সালেহকে স্বাগত জানাতে তাঁর বাসভবনের পাশে সাবিন স্কয়ারে হাজার হাজার সমর্থক জড়ো হয়। সেখানে সমর্থকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমি শান্তির প্রতীক পায়রা ও জলপাইগাছের শাখা হাতে নিয়ে দেশে ফিরেছি, কারও প্রতি ঘৃণা নিয়ে নয়। জাতীয় স্বার্থে এবং সম্মানের খাতিরে সব ব্যথা ও আঘাত ভুলে যাওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
No comments