মমতার লক্ষ্য ভোটের ব্যবধান বাড়ানো
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার দুটি শূন্য আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ রোববার। আসন দুটি হলো দক্ষিণ কলকাতার ভবানীপুর এবং উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট (উত্তর) আসন। এই দুটি আসনের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা লড়ছেন ভবানীপুর আসনে। এই আসনের বিধায়ক ও রাজ্য মন্ত্রিসভার সদস্য সুব্রত বকসী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এই আসনে লড়ার জন্য আসনটি ছেড়ে দেন। আর বসিরহাট (উত্তর) আসনটির সিপিএমের বিধায়ক মোস্তফা বিন কাসেম মে মাসে আত্মহত্যা করলে আসনটি শূন্য হয়।
ভবানীপুর আসনে মমতা যে জিতবেন, তা নিশ্চিত হয়ে গেলেও এখন তাঁর লক্ষ্য এই আসনে ভোটের ব্যবধান বাড়ানো। এবারের বিধানসভা নির্বাচনে এই আসনে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী সুব্রত বকসী জিতেছিলেন ৪৯ হাজার ৯৩৬ ভোটের ব্যবধানে। তিনি পেয়েছিলেন ৮৭ হাজার ৯০৩ ভোট, হারিয়েছিলেন সিপিএমের প্রার্থী নারায়ণ জৈনকে। তাই মমতার লক্ষ্য এই আসনে তিনি বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতে চমকে দেবেন রাজ্যবাসীকে।
এবার মমতার বিরুদ্ধে সিপিএমের প্রার্থী হলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্সের অধ্যাপিকা নন্দিনী মুখার্জি এবং বসিরহাট (উত্তর) আসনে প্রার্থী হয়েছেন সিপিএমের স্থানীয় নেতা সুবিদ আলী গাজি।
সিপিএমও চাইছে ভবানীপুর আসনে গত নির্বাচনের চেয়ে ভোটের ব্যবধান বাড়াতে। মমতা জিতে গেলেও গত নির্বাচনের ভোটের চেয়ে সিপিএমের প্রার্থী যাতে বেশি ভোট পান, সে লক্ষ্য নিয়েই এগোচ্ছে সিপিএম তাদের প্রার্থী অধ্যাপিকা নন্দিনী মুখার্জিকে নিয়ে।
প্রসঙ্গত, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবারের বিধানসভার নির্বাচনে কোনো আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি। দল তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর আসনে বসিয়েছে। এবার সংবিধান মেনে গদিতে বসার ছয় মাসের মধ্যে রাজ্যে যেকোনো একটি বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়ে আসতে হবে মমতাকে। সেই লক্ষ্যে মমতা ভবানীপুর আসন থেকে উপনির্বাচনে লড়ছেন। ২৮ সেপ্টেম্বর উপনির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হবে।
ভবানীপুর আসনে মমতা যে জিতবেন, তা নিশ্চিত হয়ে গেলেও এখন তাঁর লক্ষ্য এই আসনে ভোটের ব্যবধান বাড়ানো। এবারের বিধানসভা নির্বাচনে এই আসনে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী সুব্রত বকসী জিতেছিলেন ৪৯ হাজার ৯৩৬ ভোটের ব্যবধানে। তিনি পেয়েছিলেন ৮৭ হাজার ৯০৩ ভোট, হারিয়েছিলেন সিপিএমের প্রার্থী নারায়ণ জৈনকে। তাই মমতার লক্ষ্য এই আসনে তিনি বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতে চমকে দেবেন রাজ্যবাসীকে।
এবার মমতার বিরুদ্ধে সিপিএমের প্রার্থী হলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্সের অধ্যাপিকা নন্দিনী মুখার্জি এবং বসিরহাট (উত্তর) আসনে প্রার্থী হয়েছেন সিপিএমের স্থানীয় নেতা সুবিদ আলী গাজি।
সিপিএমও চাইছে ভবানীপুর আসনে গত নির্বাচনের চেয়ে ভোটের ব্যবধান বাড়াতে। মমতা জিতে গেলেও গত নির্বাচনের ভোটের চেয়ে সিপিএমের প্রার্থী যাতে বেশি ভোট পান, সে লক্ষ্য নিয়েই এগোচ্ছে সিপিএম তাদের প্রার্থী অধ্যাপিকা নন্দিনী মুখার্জিকে নিয়ে।
প্রসঙ্গত, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবারের বিধানসভার নির্বাচনে কোনো আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি। দল তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর আসনে বসিয়েছে। এবার সংবিধান মেনে গদিতে বসার ছয় মাসের মধ্যে রাজ্যে যেকোনো একটি বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়ে আসতে হবে মমতাকে। সেই লক্ষ্যে মমতা ভবানীপুর আসন থেকে উপনির্বাচনে লড়ছেন। ২৮ সেপ্টেম্বর উপনির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হবে।
No comments