ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াকেও দুষলেন ওয়াটসন
গত অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার ব্যর্থতার দায় ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ারও (সিএ) কম নয়! নিজের লেখা বই ওয়াট্টোতে বোর্ডের ওপরও দায়টা চাপিয়ে দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার সহ-অধিনায়ক শেন ওয়াটসনই।
ওয়াটসন লিখেছেন, ২০১০-১১ অ্যাশেজের আগে ক্রিকেটারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিয়েছিল সিএ। সিরিজের প্রথম টেস্টের ১০ দিন আগে ১৭ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণাই নাকি এই আতঙ্কের কারণ। ওয়াটসনের বই ওয়াট্টো থেকে অস্ট্রেলীয় দৈনিক সিডনি মর্নিং হেরাল্ড তাঁকে উদ্ধৃত করেছে এভাবে, ‘আমার মনে হয়েছিল, সবার মধ্যেই একটা আতঙ্ক কাজ করছে। অ্যাশেজের জন্য সাধারণত যে রকম দল দেওয়া হয়, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার তার চেয়ে বড় দল ঘোষণা করাটা কাজের কাজ কিছু হয়নি।’
ওয়াটসন আরও লিখেছেন, ‘জানি না কেন অত তাড়াতাড়ি দলটা ঘোষণা করা হয়েছিল। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটের আরও একটা রাউন্ড বাকি ছিল তখনো। খেলা বাকি ছিল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়া “এ” দলেরও। ব্যাপারটা আতঙ্কিত হওয়ার মতোই ছিল। পুরো দলের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছিল সেটা।’
১৯৮৬-৮৭ মৌসুমের পর গতবারই নিজেদের মাটিতে ইংল্যান্ডের কাছে প্রথমবারের মতো অ্যাশেজ হারে অস্ট্রেলিয়া। এই ব্যর্থতার পর অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটে আমূল পরিবর্তন এসেছে। যার ফলে কোচ টিম নিলসেন ও প্রধান নির্বাচক অ্যান্ড্রু হিলডিচকে সরে যেতে হয়েছে।
ওয়াটসন লিখেছেন, ২০১০-১১ অ্যাশেজের আগে ক্রিকেটারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিয়েছিল সিএ। সিরিজের প্রথম টেস্টের ১০ দিন আগে ১৭ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণাই নাকি এই আতঙ্কের কারণ। ওয়াটসনের বই ওয়াট্টো থেকে অস্ট্রেলীয় দৈনিক সিডনি মর্নিং হেরাল্ড তাঁকে উদ্ধৃত করেছে এভাবে, ‘আমার মনে হয়েছিল, সবার মধ্যেই একটা আতঙ্ক কাজ করছে। অ্যাশেজের জন্য সাধারণত যে রকম দল দেওয়া হয়, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার তার চেয়ে বড় দল ঘোষণা করাটা কাজের কাজ কিছু হয়নি।’
ওয়াটসন আরও লিখেছেন, ‘জানি না কেন অত তাড়াতাড়ি দলটা ঘোষণা করা হয়েছিল। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটের আরও একটা রাউন্ড বাকি ছিল তখনো। খেলা বাকি ছিল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়া “এ” দলেরও। ব্যাপারটা আতঙ্কিত হওয়ার মতোই ছিল। পুরো দলের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছিল সেটা।’
১৯৮৬-৮৭ মৌসুমের পর গতবারই নিজেদের মাটিতে ইংল্যান্ডের কাছে প্রথমবারের মতো অ্যাশেজ হারে অস্ট্রেলিয়া। এই ব্যর্থতার পর অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটে আমূল পরিবর্তন এসেছে। যার ফলে কোচ টিম নিলসেন ও প্রধান নির্বাচক অ্যান্ড্রু হিলডিচকে সরে যেতে হয়েছে।
No comments