দুই সপ্তাহ পর টিভিতে দেখা গেল গাদ্দাফিকে
লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির বাসভবন চত্বরে গত বুধবার হামলা চালিয়েছে ন্যাটো। এতে তিনজন নিহত হয়। দুই সপ্তাহ পর রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে গাদ্দাফির ভিডিও ফুটেজ দেখানোর কয়েক ঘণ্টা পর এ হামলা চালানো হয়।
গত ৩০ এপ্রিল গাদ্দাফির বাসভবনে ন্যাটোর হামলায় তাঁর ছোট ছেলে নিহত হন। এরপর আর গাদ্দাফিকে জনসমক্ষে দেখা যায়নি। তাঁর ভাগ্যে কী ঘটেছে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন অনেকে। ফুটেজ দেখানোর পর সংশয়ের অবসান ঘটে। কিন্তু ন্যাটোর হামলা চালানোর পর গাদ্দাফির ভাগ্যে কি ঘটেছে তা জানা যায়নি।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের ভিডিও ফুটেজে গাদ্দাফিকে ত্রিপোলির একটি হোটেলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করতে দেখা যায়। কর্মকর্তাদের দিকে ইঙ্গিত করে তাঁদের কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে গাদ্দাফি বলেন, ‘আমরা বিশ্বকে জানিয়ে দিতে চাই, এখানে উপস্থিত নেতারাই লিবিয়ার জনগণের প্রতিনিধি।’ সেখানে উপস্থিত একজন গাদ্দাফিকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘চলমান যুদ্ধে আপনারই জয় হবে।’
ভিডিও ফুটেজে গত বুধবারের তারিখ উল্লেখ ছিল। ত্রিপোলির ওই হোটেলে অবস্থান করা বার্তা সংস্থা রয়টার্সের একজন সাংবাদিক জানান, ওই দিন একটি অনুষ্ঠানের জন্য হোটেল সারা দিন বন্ধ রাখা হয়। কিন্তু তাঁরা গাদ্দাফিকে সেখানে যেতে দেখেননি।
লিবিয়ার কর্মকর্তারা দাবি করেন, বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে ওই ভিডিও ফুটেজ ধারণ করা হয়। তবে নিরপেক্ষ কোনো সূত্রে এর সত্যতা নিশ্চিত করা যায়নি।
৩০ এপ্রিল গাদ্দাফির বাসভবন চত্বরে ন্যাটোর হামলায় তাঁর ছোট ছেলে ও তিন নাতি নিহত হন। এরপর এই প্রথম গাদ্দাফিকে দেখা গেল।
লিবিয়ার একজন কর্মকর্তা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার সকালের দিকে গাদ্দাফির বাব আল আজিজিয়ার বাসভবন চত্বরে হামলায় তিন জন নিহত হয়েছে। অন্য একটি স্থানে হামলায় আরও তিনজন নিহত হয়। আহত হয় অন্তত ১০ জন।
গত ৩০ এপ্রিল গাদ্দাফির বাসভবনে ন্যাটোর হামলায় তাঁর ছোট ছেলে নিহত হন। এরপর আর গাদ্দাফিকে জনসমক্ষে দেখা যায়নি। তাঁর ভাগ্যে কী ঘটেছে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন অনেকে। ফুটেজ দেখানোর পর সংশয়ের অবসান ঘটে। কিন্তু ন্যাটোর হামলা চালানোর পর গাদ্দাফির ভাগ্যে কি ঘটেছে তা জানা যায়নি।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের ভিডিও ফুটেজে গাদ্দাফিকে ত্রিপোলির একটি হোটেলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করতে দেখা যায়। কর্মকর্তাদের দিকে ইঙ্গিত করে তাঁদের কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে গাদ্দাফি বলেন, ‘আমরা বিশ্বকে জানিয়ে দিতে চাই, এখানে উপস্থিত নেতারাই লিবিয়ার জনগণের প্রতিনিধি।’ সেখানে উপস্থিত একজন গাদ্দাফিকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘চলমান যুদ্ধে আপনারই জয় হবে।’
ভিডিও ফুটেজে গত বুধবারের তারিখ উল্লেখ ছিল। ত্রিপোলির ওই হোটেলে অবস্থান করা বার্তা সংস্থা রয়টার্সের একজন সাংবাদিক জানান, ওই দিন একটি অনুষ্ঠানের জন্য হোটেল সারা দিন বন্ধ রাখা হয়। কিন্তু তাঁরা গাদ্দাফিকে সেখানে যেতে দেখেননি।
লিবিয়ার কর্মকর্তারা দাবি করেন, বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে ওই ভিডিও ফুটেজ ধারণ করা হয়। তবে নিরপেক্ষ কোনো সূত্রে এর সত্যতা নিশ্চিত করা যায়নি।
৩০ এপ্রিল গাদ্দাফির বাসভবন চত্বরে ন্যাটোর হামলায় তাঁর ছোট ছেলে ও তিন নাতি নিহত হন। এরপর এই প্রথম গাদ্দাফিকে দেখা গেল।
লিবিয়ার একজন কর্মকর্তা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার সকালের দিকে গাদ্দাফির বাব আল আজিজিয়ার বাসভবন চত্বরে হামলায় তিন জন নিহত হয়েছে। অন্য একটি স্থানে হামলায় আরও তিনজন নিহত হয়। আহত হয় অন্তত ১০ জন।
No comments