সহযোগীদের জন্য আশার আলো
আন্দোলনে’র সুফল হয়তো পেতে যাচ্ছে আইসিসির সহযোগী দেশগুলো। ২০১৫ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের জন্য কোয়ালিফাইং পদ্ধতির সুপারিশ করেছে আইসিসির ক্রিকেট কমিটি। ক্লাইভ লয়েডের নেতৃত্বাধীন আইসিসির ক্রিকেট কমিটির দুই দিনের সভায় সুপারিশটি পাস হয়েছে সর্বসম্মতিক্রমে। এটা কেবলই ‘সুপারিশ’, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে জুনে আইসিসির নির্বাহী কমিটির সভায়। তার পরও সহযোগী দেশগুলোর আশার পালে জোর হাওয়া জোগাবে এই খবর। ক্রিকেট কমিটিতে সহযোগী দেশগুলোর প্রতিনিধি, সাবেক আয়ারল্যান্ড অধিনায়ক ট্রেন্ট জনস্টন যেমন টুইটারে লিখেছেন, ‘২০১৫ বিশ্বকাপের জন্য কোয়ালিফাইং পদ্ধতির সুপারিশ সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়েছে, দারুণ ব্যাপার!’
‘কোয়ালিফাইং’ কীভাবে হবে, কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করে, নাকি ওয়ানডে র্যাঙ্কিং অনুসারে, সে ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি। তবে আইসিসির মহাব্যবস্থাপক ডেভ রিচার্ডসনের মত, ‘র্যাঙ্কিং অনুযায়ী হলে ওয়ানডে ম্যাচগুলোর প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও আকর্ষণ বাড়বে।’ ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে আয়ারল্যান্ড এখন দশে, জিম্বাবুয়ের ওপরে।
গত ৪ এপ্রিল আইসিসি ঘোষণা দিয়েছিল আগামী দুটি বিশ্বকাপে অংশ নেবে শুধু ১০টি পূর্ণ সদস্যদেশ। স্বাভাবিকভাবেই সিদ্ধান্তটি ব্যাপক সমালোচিত হয় সহযোগী দেশগুলোতে, গত দুটি বিশ্বকাপে নজরকাড়া আয়ারল্যান্ড ছিল এর অগ্রভাগে। অনেক সাবেক তারকা ক্রিকেটারও এগিয়ে এসেছেন তাদের পাশে।
‘কোয়ালিফাইং’ কীভাবে হবে, কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করে, নাকি ওয়ানডে র্যাঙ্কিং অনুসারে, সে ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি। তবে আইসিসির মহাব্যবস্থাপক ডেভ রিচার্ডসনের মত, ‘র্যাঙ্কিং অনুযায়ী হলে ওয়ানডে ম্যাচগুলোর প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও আকর্ষণ বাড়বে।’ ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে আয়ারল্যান্ড এখন দশে, জিম্বাবুয়ের ওপরে।
গত ৪ এপ্রিল আইসিসি ঘোষণা দিয়েছিল আগামী দুটি বিশ্বকাপে অংশ নেবে শুধু ১০টি পূর্ণ সদস্যদেশ। স্বাভাবিকভাবেই সিদ্ধান্তটি ব্যাপক সমালোচিত হয় সহযোগী দেশগুলোতে, গত দুটি বিশ্বকাপে নজরকাড়া আয়ারল্যান্ড ছিল এর অগ্রভাগে। অনেক সাবেক তারকা ক্রিকেটারও এগিয়ে এসেছেন তাদের পাশে।
No comments