বিন লাদেন নিহত হওয়ার ঘটনা ‘গুপ্ত হত্যা’ নয়: অ্যাটর্নি জেনারেল
যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল এরিক হোল্ডার বলেছেন, মার্কিন কমান্ডোদের অভিযানে আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার ঘটনা ‘গুপ্ত হত্যাকাণ্ড নয়’। গত বৃহস্পতিবার বিবিসিকে তিনি এ কথা বলেন।
ওসামার ছেলে ওমর বিন লাদেন তাঁর বাবাসহ পরিবারের নিরস্ত্র সদস্যদের গুলি করে হত্যার সমালোচনা করে এটাকে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন বলে অভিহিত করার পর মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল এ কথা বললেন। ঘটনা তদন্তের জন্য জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ওসামার ছেলে।
এরিক হোল্ডার বলেন, পাকিস্তানে বিন লাদেনের ওই আস্তানায় মার্কিন কমান্ডোদের অভিযান ছিল, ‘হত্যা নইলে গ্রেপ্তার অভিযান’। কাজেই বিন লাদেন আত্মসমর্পণ করলে তাঁকে হত্যা করা হতো না। কিন্তু মার্কিন বাহিনী তাদের নিজেদের নিরাপত্তার বিষয়টিও মাথায় রেখেছিল বলে জানান হোল্ডার।
মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি মনে করি বিন লাদেনের বিরুদ্ধে আমরা যে ব্যবস্থা নিয়েছি তা জাতীয় প্রতিরক্ষার বিষয় হিসেবেই দেখা হবে। বিদ্রোহী শিবিরের কোনো কমান্ডারকে লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করাকে বৈধ হিসেবেই নিতে হবে।’
মার্কিন শীর্ষ আইন কর্মকর্তা আরও বলেন, বিন লাদেন আত্মসমর্পণ করতে চেয়েছিলেন বলে যেসব কথা বলা হচ্ছে তার কোনো ভিত্তি নেই। এ ছাড়া ওই সময় তিনি সম্ভবত আত্মঘাতী হামলার সুযোগ নিতে পারতেন। তাঁর কক্ষে অস্ত্র ও বিস্ফোরক ছিল এমন ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
এরিক হোল্ডার বলেন, বিন লাদেন হলেন সেই মানুষ যিনি কখনো জীবিত অবস্থায় ধরা দেবেন না বলে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন।
ওসামার ছেলে ওমর বিন লাদেন তাঁর বাবাসহ পরিবারের নিরস্ত্র সদস্যদের গুলি করে হত্যার সমালোচনা করে এটাকে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন বলে অভিহিত করার পর মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল এ কথা বললেন। ঘটনা তদন্তের জন্য জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ওসামার ছেলে।
এরিক হোল্ডার বলেন, পাকিস্তানে বিন লাদেনের ওই আস্তানায় মার্কিন কমান্ডোদের অভিযান ছিল, ‘হত্যা নইলে গ্রেপ্তার অভিযান’। কাজেই বিন লাদেন আত্মসমর্পণ করলে তাঁকে হত্যা করা হতো না। কিন্তু মার্কিন বাহিনী তাদের নিজেদের নিরাপত্তার বিষয়টিও মাথায় রেখেছিল বলে জানান হোল্ডার।
মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি মনে করি বিন লাদেনের বিরুদ্ধে আমরা যে ব্যবস্থা নিয়েছি তা জাতীয় প্রতিরক্ষার বিষয় হিসেবেই দেখা হবে। বিদ্রোহী শিবিরের কোনো কমান্ডারকে লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করাকে বৈধ হিসেবেই নিতে হবে।’
মার্কিন শীর্ষ আইন কর্মকর্তা আরও বলেন, বিন লাদেন আত্মসমর্পণ করতে চেয়েছিলেন বলে যেসব কথা বলা হচ্ছে তার কোনো ভিত্তি নেই। এ ছাড়া ওই সময় তিনি সম্ভবত আত্মঘাতী হামলার সুযোগ নিতে পারতেন। তাঁর কক্ষে অস্ত্র ও বিস্ফোরক ছিল এমন ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
এরিক হোল্ডার বলেন, বিন লাদেন হলেন সেই মানুষ যিনি কখনো জীবিত অবস্থায় ধরা দেবেন না বলে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন।
No comments