র্যাপসংগীত তারকা হেরন আর নেই
‘গডফাদার অব র্যাপ’ খ্যাত মার্কিন কবি, লেখক ও সংগীতশিল্পী গিল স্কট-হেরন (৬২) গত শুক্রবার নিউইয়র্কের একটি হাসপাতালে মারা গেছেন। তাঁর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যায়নি। তবে সম্প্রতি ইউরোপ সফর শেষে দেশে ফিরে তিনি শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন বলে জানা গেছে।
স্কট-হেরনের অন্যতম ঘনিষ্ঠ বন্ধু ডরিস নোলান জানান, শুক্রবার বিকেলে নিউইয়র্কের সেন্ট লুকস হাসপাতালে মারা যান স্কট-হেরন। তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই তাঁর মৃত্যুতে শোকাহত।’
১৯৪৯ সালে শিকাগোতে জন্মগ্রহণ করেন স্কট-হেরন। নিউইয়র্কে পাড়ি জমানোর আগে জীবনের বড় একটা অংশ কাটান টেনেসি অঙ্গরাজ্যে।
লিঙ্কন বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন বিখ্যাত পিয়ানো ও বংশীবাদক ব্রায়ান জ্যাকসনের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয় তাঁর। ব্রায়ানের সান্নিধ্যে থেকে তিনি র্যাপসংগীতের সঙ্গে পরিচিত হন। কবিতার সঙ্গে বাদ্যযন্ত্রের সুর মিশ্রণ করে সৃষ্টি করেন ব্যতিক্রমী র্যাপসংগীত। সেই থেকে র্যাপসংগীতের গডফাদার হিসেবেই তিনি পরিচিত। তবে তিনি নিজে কখনো এই উপাধিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেননি।
স্কট-হেরনের বিখ্যাত কিছু সৃষ্টি হলো, ১৯৭০ সালে গণমাধ্যমের প্রতিযোগিতা নিয়ে গাওয়া ‘দ্য রেভল্যুশন উইল নট বি টেলিভাইজড’, ১৯৭৫ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ নিয়ে ‘হোম ইজ হোয়ার দ্য হ্যাট্রেড ইজ’, ১৯৭১ সালে মাদক সেবন ও দারিদ্র্য নিয়ে ‘উই অলমোস্ট লস্ট ডেট্রয়েট’, ১৯৭৭ সালে পারমাণবিক বোমার ভয়াবহতা নিয়ে ‘মেসেজ টু দ্য মেসেঞ্জারস’।
স্কট-হেরনের অন্যতম ঘনিষ্ঠ বন্ধু ডরিস নোলান জানান, শুক্রবার বিকেলে নিউইয়র্কের সেন্ট লুকস হাসপাতালে মারা যান স্কট-হেরন। তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই তাঁর মৃত্যুতে শোকাহত।’
১৯৪৯ সালে শিকাগোতে জন্মগ্রহণ করেন স্কট-হেরন। নিউইয়র্কে পাড়ি জমানোর আগে জীবনের বড় একটা অংশ কাটান টেনেসি অঙ্গরাজ্যে।
লিঙ্কন বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন বিখ্যাত পিয়ানো ও বংশীবাদক ব্রায়ান জ্যাকসনের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয় তাঁর। ব্রায়ানের সান্নিধ্যে থেকে তিনি র্যাপসংগীতের সঙ্গে পরিচিত হন। কবিতার সঙ্গে বাদ্যযন্ত্রের সুর মিশ্রণ করে সৃষ্টি করেন ব্যতিক্রমী র্যাপসংগীত। সেই থেকে র্যাপসংগীতের গডফাদার হিসেবেই তিনি পরিচিত। তবে তিনি নিজে কখনো এই উপাধিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেননি।
স্কট-হেরনের বিখ্যাত কিছু সৃষ্টি হলো, ১৯৭০ সালে গণমাধ্যমের প্রতিযোগিতা নিয়ে গাওয়া ‘দ্য রেভল্যুশন উইল নট বি টেলিভাইজড’, ১৯৭৫ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ নিয়ে ‘হোম ইজ হোয়ার দ্য হ্যাট্রেড ইজ’, ১৯৭১ সালে মাদক সেবন ও দারিদ্র্য নিয়ে ‘উই অলমোস্ট লস্ট ডেট্রয়েট’, ১৯৭৭ সালে পারমাণবিক বোমার ভয়াবহতা নিয়ে ‘মেসেজ টু দ্য মেসেঞ্জারস’।
No comments