‘এক’ হওয়ার অভিশাপ!
অভিশাপ! এক নম্বরের অভিশাপ! মেয়েদের এককের শীর্ষ বাছাই ক্যারোলিন ওজনিয়াকির তৃতীয় রাউন্ডেই পতনের এই একটা কারণই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। মেয়েদের র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বরে ওঠা যে এখন ‘বরে শাপ’ হয়ে গেছে।
বিশ্বাস না হলে সর্বশেষ একে উঠেছিলেন এমন ছয় খেলোয়াড়ের দিকে তাকান—আনা ইভানোভিচ, ইয়েলেনা জাঙ্কোভিচ, সেরেনা উইলিয়ামস, দিনারা সাফিনা, কিম ক্লাইস্টার্স ও ওজনিয়াকি। এঁদের মধ্যে সেরেনা আর ক্লাইস্টার্সকে হিসাবের বাইরে রাখলে বাকি চার এক নম্বর খেলোয়াড়ই দুঃসময়ের ভেতর দিয়ে গেছেন। ২০০৮ ফ্রেঞ্চ ওপেন চ্যাম্পিয়ন ইভানোভিচ তো এবার প্রথম রাউন্ডেই বাদ পড়লেন। জাঙ্কোভিচ গ্র্যান্ড স্লাম জিততেই পারেননি, একবার উঠেছিলেন ইউএস ওপেনের ফাইনালে। তিনটি ফাইনালে খেলেও শিরোপা জিততে না-পারা সাফিনা তো টানা ব্যর্থতার ধকল সামলাতে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবসরেই চলে গেলেন। বর্তমান এক নম্বর ওজনিয়াকিরও গ্র্যান্ড স্লাম ভাগ্যও তথৈবচ।
এমন তো নয়, খারাপ খেলেও এক নম্বরে ওঠা যায়। ডব্লুটিএ ট্যুরগুলোয় টানা ভালো খেলেই একে উঠেছেন ওজনিয়াকিও। কিন্তু ইভানোভিচ, জাঙ্কোভিচ, সাফিনাদের মতো তিনিও কেন যেন গ্র্যান্ড স্লাম টুর্নামেন্টগুলোয় খেলতে এলেই আর পারেন না। এবারও যেমন দানিয়েলা হানতুচোভার কাছে ৬-১, ৬-৩ গেমের অসহায় পরাজয়।
তার পরও অবশ্য মাথা নত করছেন না। বরং ২০ বছর বয়সী এই ডেনিশ তারকা ব্যর্থতা থেকেই খুঁজে নিচ্ছেন প্রেরণা। এই প্রেরণা জোগাচ্ছেন তাঁর বাবা ও কোচ পিওতর ওজনিয়াক। পরশু হেরে যাওয়ার পর প্রথম বাবার কাছেই গিয়েছিলেন সান্ত্বনা খুঁজতে। কী বললেন বাবা? ওজনিয়াকি জানিয়েছেন, ‘তিনি শুধু বললেন, “আজ দানিয়েলা তোমার চেয়ে ভালো খেলেছে। এই পরাজয় মেনে নেওয়া কঠিন। জানি, তোমার মোটেও ভালো লাগছে না। কিন্তু তার পরও এটাই তো খেলা। আমরা তো জানিই তুমি কী করে দেখাতে পারো।”
বাবার এই নাতিদীর্ঘ প্রেরণাদায়ী বচনটাকেই সামনের দিনগুলোর জন্য পাথেয় করছেন। উইম্বলডনের আর বেশি দিন বাকি নেই। টানা ১৭টি গ্র্যান্ড স্লাম টুর্নামেন্ট খেলে একটিতেও সাফল্য নেই। ১৮তম বারে ভাগ্যের পরিবর্তন হয় কি না, দেখাই যাক! এএফপি।
কাল ফ্রেঞ্চ ওপেনে: পুরুষ এককের চতুর্থ রাউন্ডে উঠেছেন, রাফায়েল নাদাল, অ্যান্ডি মারে ও নোভাক জোকোভিচ। কালকেরটি নিয়ে এ বছর টানা ৪০টি ম্যাচ জিতলেন জোকোভিচ। মহিলা এককের চতুর্থ রাউন্ডে উঠেছেন লি না, মারিয়া শারাপোভা ও ভিক্টোরিয়া আজেরেঙ্কা।
এদিকে কাল ১৭ বছরের টেনিস ক্যারিয়ারে যতি টেনেছেন ১১টি ডব্লুটিএ শিরোপা জেতা প্যাটি স্নাইডার।
বিশ্বাস না হলে সর্বশেষ একে উঠেছিলেন এমন ছয় খেলোয়াড়ের দিকে তাকান—আনা ইভানোভিচ, ইয়েলেনা জাঙ্কোভিচ, সেরেনা উইলিয়ামস, দিনারা সাফিনা, কিম ক্লাইস্টার্স ও ওজনিয়াকি। এঁদের মধ্যে সেরেনা আর ক্লাইস্টার্সকে হিসাবের বাইরে রাখলে বাকি চার এক নম্বর খেলোয়াড়ই দুঃসময়ের ভেতর দিয়ে গেছেন। ২০০৮ ফ্রেঞ্চ ওপেন চ্যাম্পিয়ন ইভানোভিচ তো এবার প্রথম রাউন্ডেই বাদ পড়লেন। জাঙ্কোভিচ গ্র্যান্ড স্লাম জিততেই পারেননি, একবার উঠেছিলেন ইউএস ওপেনের ফাইনালে। তিনটি ফাইনালে খেলেও শিরোপা জিততে না-পারা সাফিনা তো টানা ব্যর্থতার ধকল সামলাতে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবসরেই চলে গেলেন। বর্তমান এক নম্বর ওজনিয়াকিরও গ্র্যান্ড স্লাম ভাগ্যও তথৈবচ।
এমন তো নয়, খারাপ খেলেও এক নম্বরে ওঠা যায়। ডব্লুটিএ ট্যুরগুলোয় টানা ভালো খেলেই একে উঠেছেন ওজনিয়াকিও। কিন্তু ইভানোভিচ, জাঙ্কোভিচ, সাফিনাদের মতো তিনিও কেন যেন গ্র্যান্ড স্লাম টুর্নামেন্টগুলোয় খেলতে এলেই আর পারেন না। এবারও যেমন দানিয়েলা হানতুচোভার কাছে ৬-১, ৬-৩ গেমের অসহায় পরাজয়।
তার পরও অবশ্য মাথা নত করছেন না। বরং ২০ বছর বয়সী এই ডেনিশ তারকা ব্যর্থতা থেকেই খুঁজে নিচ্ছেন প্রেরণা। এই প্রেরণা জোগাচ্ছেন তাঁর বাবা ও কোচ পিওতর ওজনিয়াক। পরশু হেরে যাওয়ার পর প্রথম বাবার কাছেই গিয়েছিলেন সান্ত্বনা খুঁজতে। কী বললেন বাবা? ওজনিয়াকি জানিয়েছেন, ‘তিনি শুধু বললেন, “আজ দানিয়েলা তোমার চেয়ে ভালো খেলেছে। এই পরাজয় মেনে নেওয়া কঠিন। জানি, তোমার মোটেও ভালো লাগছে না। কিন্তু তার পরও এটাই তো খেলা। আমরা তো জানিই তুমি কী করে দেখাতে পারো।”
বাবার এই নাতিদীর্ঘ প্রেরণাদায়ী বচনটাকেই সামনের দিনগুলোর জন্য পাথেয় করছেন। উইম্বলডনের আর বেশি দিন বাকি নেই। টানা ১৭টি গ্র্যান্ড স্লাম টুর্নামেন্ট খেলে একটিতেও সাফল্য নেই। ১৮তম বারে ভাগ্যের পরিবর্তন হয় কি না, দেখাই যাক! এএফপি।
কাল ফ্রেঞ্চ ওপেনে: পুরুষ এককের চতুর্থ রাউন্ডে উঠেছেন, রাফায়েল নাদাল, অ্যান্ডি মারে ও নোভাক জোকোভিচ। কালকেরটি নিয়ে এ বছর টানা ৪০টি ম্যাচ জিতলেন জোকোভিচ। মহিলা এককের চতুর্থ রাউন্ডে উঠেছেন লি না, মারিয়া শারাপোভা ও ভিক্টোরিয়া আজেরেঙ্কা।
এদিকে কাল ১৭ বছরের টেনিস ক্যারিয়ারে যতি টেনেছেন ১১টি ডব্লুটিএ শিরোপা জেতা প্যাটি স্নাইডার।
No comments