এখন মাঠে ফেরার অপেক্ষা
আরেকটি অস্ত্রোপচার, আবারও দেশে ফেরা এবং আবারও মাঠে ফেরার অপেক্ষা। ডান হাঁটুতে তৃতীয়বারের মতো অস্ত্রোপচার করিয়ে অস্ট্রেলিয়া থেকে পরশু রাতে ঢাকায় ফিরেছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। ফিরে এখন দিন গুনছেন মাঠে নামার।
খেলায় ফেরার জন্য অন্তত আগামী নভেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকতে হবে মাশরাফিকে। অক্টোবরে শুরু করতে পারবেন বোলিং। সব ঠিকভাবে এগোলে অবশ্য অস্ত্রোপচারের চার মাসের মধ্যেই রানিং এবং ব্যাটিং করতে পারার কথা তাঁর। তবে আপাতত মাস দুয়েক শুধুই বিশ্রাম। এই সময়ে হালকা সাইক্লিং এবং সুইমিং করতে বলেছেন তাঁকে অস্ট্রেলিয়ান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডেভিড ইয়াং। ১১ মে মেলবোর্নে মাশরাফির হাঁটুতে অস্ত্রোপচারটা করেছেন তিনিই।
ডেভিড ইয়াংয়ের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যেই মাঠে ফেরার ব্যাপারে আশাবাদী মাশরাফি, ‘মাত্র ১৫-১৬ দিন হলো অপারেশন হয়েছে। এখনই কিছু বলা মুশকিল। তবে আমি আশাবাদী, নভেম্বরের মধ্যে খেলার মতো ফিট হয়ে যাব।’ হাঁটু পুরো খুলে অস্ত্রোপচার করলে এই সময়সীমাটা বাড়তে পারত। এবারের অস্ত্রোপচারটা সেভাবে হয়নি বলেই জানালেন তিনি, ‘হাঁটু পুরো না খুলে এক পাশ থেকে কেটে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে এবার। এ ধরনের অস্ত্রোপচার সচরাচর এভাবে করা হয় না। পুরো খুলে অস্ত্রোপচার করলে ৯-১০ মাস সময় লেগে যেত মাঠে ফিরতে।’
ইনজুরির কারণে বিশ্বকাপে খেলা হয়নি মাশরাফির। তিন ওয়ানডের অস্ট্রেলিয়া সিরিজে খেলেছেন অস্ত্রোপচার না করিয়েই। অস্ত্রোপচারের পর এখন জিম্বাবুয়ে সফর তো মিস করবেনই, আগামী অক্টোবরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুই টেস্ট আর তিন ওয়ানডের হোম সিরিজেও খেলা হবে না তাঁর। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠলে খেলতে পারেন ডিসেম্বরে অনুষ্ঠেয় পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই টেস্ট-তিন ওয়ানডের হোম সিরিজটা।
খেলায় ফেরার জন্য অন্তত আগামী নভেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকতে হবে মাশরাফিকে। অক্টোবরে শুরু করতে পারবেন বোলিং। সব ঠিকভাবে এগোলে অবশ্য অস্ত্রোপচারের চার মাসের মধ্যেই রানিং এবং ব্যাটিং করতে পারার কথা তাঁর। তবে আপাতত মাস দুয়েক শুধুই বিশ্রাম। এই সময়ে হালকা সাইক্লিং এবং সুইমিং করতে বলেছেন তাঁকে অস্ট্রেলিয়ান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডেভিড ইয়াং। ১১ মে মেলবোর্নে মাশরাফির হাঁটুতে অস্ত্রোপচারটা করেছেন তিনিই।
ডেভিড ইয়াংয়ের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যেই মাঠে ফেরার ব্যাপারে আশাবাদী মাশরাফি, ‘মাত্র ১৫-১৬ দিন হলো অপারেশন হয়েছে। এখনই কিছু বলা মুশকিল। তবে আমি আশাবাদী, নভেম্বরের মধ্যে খেলার মতো ফিট হয়ে যাব।’ হাঁটু পুরো খুলে অস্ত্রোপচার করলে এই সময়সীমাটা বাড়তে পারত। এবারের অস্ত্রোপচারটা সেভাবে হয়নি বলেই জানালেন তিনি, ‘হাঁটু পুরো না খুলে এক পাশ থেকে কেটে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে এবার। এ ধরনের অস্ত্রোপচার সচরাচর এভাবে করা হয় না। পুরো খুলে অস্ত্রোপচার করলে ৯-১০ মাস সময় লেগে যেত মাঠে ফিরতে।’
ইনজুরির কারণে বিশ্বকাপে খেলা হয়নি মাশরাফির। তিন ওয়ানডের অস্ট্রেলিয়া সিরিজে খেলেছেন অস্ত্রোপচার না করিয়েই। অস্ত্রোপচারের পর এখন জিম্বাবুয়ে সফর তো মিস করবেনই, আগামী অক্টোবরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুই টেস্ট আর তিন ওয়ানডের হোম সিরিজেও খেলা হবে না তাঁর। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠলে খেলতে পারেন ডিসেম্বরে অনুষ্ঠেয় পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই টেস্ট-তিন ওয়ানডের হোম সিরিজটা।
No comments