আপাতত অস্ট্রেলিয়ান কোচ নয়
কে হবেন জাতীয় দলের নতুন কোচ—এখনো উত্তর খুঁজে পাওয়া যায়নি প্রশ্নটার। তবে বিসিবির দেওয়া সর্বশেষ ‘তাজা খবর’, জেমি সিডন্সের উত্তরসূরি অন্তত আরেকজন অস্ট্রেলিয়ান হবেন না।
মহিলা ক্লাব ক্রিকেটের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শেষে কাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বোর্ড সভাপতি আ হ ম মুস্তফা কামাল জানিয়েছেন, ‘সম্ভবত অস্ট্রেলিয়ান কেউ নন। দক্ষিণ আফ্রিকা বা ইংল্যান্ড থেকেই আসবেন নতুন কোচ।’ বাংলাদেশ দলের সর্বশেষ দুই কোচ জেমি সিডন্স এবং ডেভ হোয়াটমোর অস্ট্রেলিয়ান হলেও এবার অস্ট্রেলিয়ানদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার কারণটাও ব্যাখ্যা করেছেন মুস্তফা কামাল। অস্ট্রেলিয়ান হাই-প্রোফাইল কোচরা লম্বা সময়ের জন্য দায়িত্ব নিতে চান না। আইপিএলের সময় কাজ করতে চান আইপিএলের কোনো দলের সঙ্গে—মূল কারণ এসবই।
ভালো কোচ পেলে টাকা কোনো সমস্যা হবে না বলে জানিয়েছেন বোর্ড সভাপতি। তবে নতুন কোচের সন্ধানে নামা বিসিবি আইপিএলকে বড় একটা বাধা মনে করছে। আইপিএল মানেই কম সময়ে এবং কম পরিশ্রমে বেশি আয়ের সুযোগ। বাংলাদেশের কোচ হওয়ার শর্ত হিসেবে তাই অনেকেই আইপিএলে কাজ করার সুযোগটা জুড়ে দিচ্ছেন। আইপিএল কোচদের আর্থিক চাহিদাও দিয়েছে বাড়িয়ে। বোর্ড সভাপতি পরিষ্কার করেই বলেছেন, আইপিএলের শর্ত মেনে কোচ আনতে রাজি নন তাঁরা, ‘আমরা এমন একজন আন্তর্জাতিক কোচ চাই, যিনি কিনা শতভাগ সময়ই বাংলাদেশ দলকে দেবেন। একই সঙ্গে তিনি আইপিএলে বা অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটে কাজ করবেন, এটা হবে না। তাঁর একমাত্র পরিচয় হবে বাংলাদেশের কোচ।’ আইপিএল যে কোচ খোঁজার কাজটা কঠিন করে দিয়েছে, তিনি অবশ্য সেটা মানছেন, ‘আইপিএলের কারণে ক্রিকেট চালানোই কষ্টকর হয়ে পড়েছে। আইপিএল যেভাবে পারিশ্রমিক দেয়, আমরা সেভাবে দিতে পারব না। বাংলাদেশ শুধু নয়, উন্নত বিশ্বের দলগুলোও এতে সমস্যায় পড়বে।’
বিসিবির সম্ভাব্য কোচদের তালিকায় দক্ষিণ আফ্রিকান আছেন পিটার কারস্টেন, গ্রাহাম ফোর্ড, অ্যালান ডোনাল্ড ও ডেভ নসওর্দি। ইংলিশদের মধ্যে ছিলেন ইংল্যান্ড লায়ন্সের কোচ মিক নিউয়েল। এ ছাড়া নিউজিল্যান্ডের মাইক হ্যাসনও ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন বাংলাদেশের কোচ হওয়ার। সভাপতি অবশ্য স্পষ্ট করে কারও নামই বলেননি। শুধু বলেছেন, ‘আমার জানামতে, আমাদের হাতে এখন নয়জন কোচের নাম আছে। আগামী ৩ জুনের (৪ জুন) বোর্ড সভায় এ-সংক্রান্ত অগ্রগতি ও করণীয় নিয়ে আলোচনা হবে।’ হেড কোচ নিয়োগের পর তাঁর সঙ্গে আলোচনা করেই নেওয়া হবে বোলিং এবং ফিল্ডিং কোচ। এ ছাড়া আগামী এক মাসের মধ্যে মহিলা দলের জন্যও একজন ভারতীয় মহিলা কোচ আনা হবে বলে জানিয়েছেন সভাপতি।
এদিকে ক্রিকেট-সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে মতামত নেওয়ার জন্য আজ জাতীয় দলের সব সাবেক অধিনায়কের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন মুস্তফা কামাল। সাবেক তিন অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ, খালেদ মাসুদ ও হাবিবুল বাশারের সঙ্গে অবশ্য এক দফা আলোচনা সেরে ফেলেছেন কালই। সূত্র জানিয়েছে, ক্রিকেট উন্নয়নে সাবেক অধিনায়কদের আরও বেশি করে সম্পৃক্ত করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে বোর্ড। সাবেকদের অনেককেই হয়তো অদূর ভবিষ্যতে দেখা যাবে গুরুত্বপূর্ণ কিছু দায়িত্বে।
মহিলা ক্লাব ক্রিকেটের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শেষে কাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বোর্ড সভাপতি আ হ ম মুস্তফা কামাল জানিয়েছেন, ‘সম্ভবত অস্ট্রেলিয়ান কেউ নন। দক্ষিণ আফ্রিকা বা ইংল্যান্ড থেকেই আসবেন নতুন কোচ।’ বাংলাদেশ দলের সর্বশেষ দুই কোচ জেমি সিডন্স এবং ডেভ হোয়াটমোর অস্ট্রেলিয়ান হলেও এবার অস্ট্রেলিয়ানদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার কারণটাও ব্যাখ্যা করেছেন মুস্তফা কামাল। অস্ট্রেলিয়ান হাই-প্রোফাইল কোচরা লম্বা সময়ের জন্য দায়িত্ব নিতে চান না। আইপিএলের সময় কাজ করতে চান আইপিএলের কোনো দলের সঙ্গে—মূল কারণ এসবই।
ভালো কোচ পেলে টাকা কোনো সমস্যা হবে না বলে জানিয়েছেন বোর্ড সভাপতি। তবে নতুন কোচের সন্ধানে নামা বিসিবি আইপিএলকে বড় একটা বাধা মনে করছে। আইপিএল মানেই কম সময়ে এবং কম পরিশ্রমে বেশি আয়ের সুযোগ। বাংলাদেশের কোচ হওয়ার শর্ত হিসেবে তাই অনেকেই আইপিএলে কাজ করার সুযোগটা জুড়ে দিচ্ছেন। আইপিএল কোচদের আর্থিক চাহিদাও দিয়েছে বাড়িয়ে। বোর্ড সভাপতি পরিষ্কার করেই বলেছেন, আইপিএলের শর্ত মেনে কোচ আনতে রাজি নন তাঁরা, ‘আমরা এমন একজন আন্তর্জাতিক কোচ চাই, যিনি কিনা শতভাগ সময়ই বাংলাদেশ দলকে দেবেন। একই সঙ্গে তিনি আইপিএলে বা অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটে কাজ করবেন, এটা হবে না। তাঁর একমাত্র পরিচয় হবে বাংলাদেশের কোচ।’ আইপিএল যে কোচ খোঁজার কাজটা কঠিন করে দিয়েছে, তিনি অবশ্য সেটা মানছেন, ‘আইপিএলের কারণে ক্রিকেট চালানোই কষ্টকর হয়ে পড়েছে। আইপিএল যেভাবে পারিশ্রমিক দেয়, আমরা সেভাবে দিতে পারব না। বাংলাদেশ শুধু নয়, উন্নত বিশ্বের দলগুলোও এতে সমস্যায় পড়বে।’
বিসিবির সম্ভাব্য কোচদের তালিকায় দক্ষিণ আফ্রিকান আছেন পিটার কারস্টেন, গ্রাহাম ফোর্ড, অ্যালান ডোনাল্ড ও ডেভ নসওর্দি। ইংলিশদের মধ্যে ছিলেন ইংল্যান্ড লায়ন্সের কোচ মিক নিউয়েল। এ ছাড়া নিউজিল্যান্ডের মাইক হ্যাসনও ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন বাংলাদেশের কোচ হওয়ার। সভাপতি অবশ্য স্পষ্ট করে কারও নামই বলেননি। শুধু বলেছেন, ‘আমার জানামতে, আমাদের হাতে এখন নয়জন কোচের নাম আছে। আগামী ৩ জুনের (৪ জুন) বোর্ড সভায় এ-সংক্রান্ত অগ্রগতি ও করণীয় নিয়ে আলোচনা হবে।’ হেড কোচ নিয়োগের পর তাঁর সঙ্গে আলোচনা করেই নেওয়া হবে বোলিং এবং ফিল্ডিং কোচ। এ ছাড়া আগামী এক মাসের মধ্যে মহিলা দলের জন্যও একজন ভারতীয় মহিলা কোচ আনা হবে বলে জানিয়েছেন সভাপতি।
এদিকে ক্রিকেট-সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে মতামত নেওয়ার জন্য আজ জাতীয় দলের সব সাবেক অধিনায়কের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন মুস্তফা কামাল। সাবেক তিন অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ, খালেদ মাসুদ ও হাবিবুল বাশারের সঙ্গে অবশ্য এক দফা আলোচনা সেরে ফেলেছেন কালই। সূত্র জানিয়েছে, ক্রিকেট উন্নয়নে সাবেক অধিনায়কদের আরও বেশি করে সম্পৃক্ত করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে বোর্ড। সাবেকদের অনেককেই হয়তো অদূর ভবিষ্যতে দেখা যাবে গুরুত্বপূর্ণ কিছু দায়িত্বে।
No comments