ইয়াংজি অববাহিকায় প্রচণ্ড খরায় জনজীবন বিপর্যস্ত
চীনের ইয়াংজি নদীসংলগ্ন অঞ্চলে প্রচণ্ড খরায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। অনাবৃষ্টির কারণে গবাদি পশুপাখির অবস্থাও হয়ে পড়েছে সঙ্গিন। এটি চীনের অন্যতম প্রধান শস্য উৎপাদনকারী অঞ্চল।
সরকারি সূত্র গতকাল শনিবার জানিয়েছে, এ পর্যন্ত অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২২৯ কোটি ডলার। খরায় তিন কোটি ৪০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বেসামরিকবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, খরায় এলাকায় খাবার পানিরও সংকট দেখা দিয়েছে। ৫০ লাখেরও বেশি মানুষের জরুরি সাহায্য দরকার হয়ে পড়েছে। মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, চলমান এ প্রাকৃতিক দুর্যোগটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তা দীর্ঘদিন ধরে বিরাজ করছে।
ইয়াংজি নদীর অববাহিকা চীনের সবচেয়ে দীর্ঘ ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব বহনকারী এলাকা। এখানে গত জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত চার মাসে বৃষ্টিপাতের গড় পরিমাণ বিগত ৫০ বছরের তুলনায় ৬০ ভাগ পর্যন্ত কম হয়েছে।
সরকারি পত্রিকার খবরে জানানো হয়েছে, নদীসংলগ্ন জিয়াংসু, অনহুই, জিয়াংজি, হুবেই এবং হুনান প্রদেশে হ্রদ ও অন্যান্য জলাধারে পানির স্তর প্রায় ইতিহাসের সর্বনিম্ন স্তরে পৌঁছেছে। এসব অঞ্চলে মাছের খামারগুলো ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।
সরকারি সূত্র গতকাল শনিবার জানিয়েছে, এ পর্যন্ত অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২২৯ কোটি ডলার। খরায় তিন কোটি ৪০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বেসামরিকবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, খরায় এলাকায় খাবার পানিরও সংকট দেখা দিয়েছে। ৫০ লাখেরও বেশি মানুষের জরুরি সাহায্য দরকার হয়ে পড়েছে। মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, চলমান এ প্রাকৃতিক দুর্যোগটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তা দীর্ঘদিন ধরে বিরাজ করছে।
ইয়াংজি নদীর অববাহিকা চীনের সবচেয়ে দীর্ঘ ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব বহনকারী এলাকা। এখানে গত জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত চার মাসে বৃষ্টিপাতের গড় পরিমাণ বিগত ৫০ বছরের তুলনায় ৬০ ভাগ পর্যন্ত কম হয়েছে।
সরকারি পত্রিকার খবরে জানানো হয়েছে, নদীসংলগ্ন জিয়াংসু, অনহুই, জিয়াংজি, হুবেই এবং হুনান প্রদেশে হ্রদ ও অন্যান্য জলাধারে পানির স্তর প্রায় ইতিহাসের সর্বনিম্ন স্তরে পৌঁছেছে। এসব অঞ্চলে মাছের খামারগুলো ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।
No comments