আরও দুই প্রতিষ্ঠানকে প্রাকযোগ্য করা হলো
চট্টগ্রাম বন্দরের অত্যাধুনিক নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দরপত্রে অংশ নেওয়ার যোগ্য হিসেবে দ্বিতীয় দফায় আরও দুটি প্রতিষ্ঠানকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
গত ২৩ মে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় থেকে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি দিয়ে দুটি প্রতিষ্ঠানকে অনুমোদন দেওয়ার বিষয় জানানো হয়।
এই দুটি প্রতিষ্ঠান হলো সিঙ্গাপুরের পিএসএ ইউরোপ প্রাইভেট লিমিটেড এবং চট্টগ্রামের সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড। এর মধ্যে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের বিরুদ্ধে মূল্যায়ন কমিটির তিনজন সদস্য তিনটি আপত্তি দিয়েছিলেন।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতও এই অনিয়মের বিষয়ে দুটি পৃথক চিঠি দেন।
গত ২২ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবকে লেখা অর্থমন্ত্রীর সই করা সর্বশেষ চিঠিতে বলা হয়, ‘সাইফ পাওয়ারটেক কনসোর্টিয়াম বিষয়ে তিনটি নোট অব ডিসেন্ট দাখিল করা হয়েছে।
এ ক্ষেত্রে দরপত্রে যেসব দোষত্রুটি আছে সেগুলো সবই উপেক্ষা করা হয়েছে। এতে মনে হয় এই দরদাতাকে বিশেষভাবে অনুগ্রহ করা হয়েছে।’
ওই চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘এর পরে যখন আসল চুক্তির জন্য দরপত্র আসবে তখন এই অনুপযুক্ত দরদাতার জন্য জোরেশোরে তদবির শুরু হবে।’
তবে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়েছে, দুটি প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে মূল্যায়ন কমিটির তিন সদস্যের পর্যবেক্ষণ ও আপত্তি বিষয়ে ওই দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যাখ্যা ও বক্তব্য নেওয়া হয়েছে।
এসব বক্তব্য ও ব্যাখ্যা পর্যালোচনা করে আগের চারটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এই দুটি প্রতিষ্ঠানকেও সংক্ষিপ্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য অনুমোদন দেওয়া হলো বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, প্রথম দফায় ২০০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি এই টার্মিনাল পরিচালনার দরপত্রে অংশ নেওয়ার যোগ্য হিসেবে চারটি প্রতিষ্ঠানকে বাছাই করা হয়।
এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে ২০০৯ সালের জুলাই মাসে মূল দরপত্রও বিতরণ করা হয়। এই চারটি প্রতিষ্ঠান হলো এপিএম টার্মিনালস, হাচিনসন পোর্ট ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, আইসিটিএসআই ও পিঅ্যান্ডও।
নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান সম্প্রতি চট্টগ্রামে এসে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, এই টার্মিনাল পরিচালনায় শিগগিরই দরপত্র আহ্বান করা হবে।
গত ২৩ মে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় থেকে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি দিয়ে দুটি প্রতিষ্ঠানকে অনুমোদন দেওয়ার বিষয় জানানো হয়।
এই দুটি প্রতিষ্ঠান হলো সিঙ্গাপুরের পিএসএ ইউরোপ প্রাইভেট লিমিটেড এবং চট্টগ্রামের সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড। এর মধ্যে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের বিরুদ্ধে মূল্যায়ন কমিটির তিনজন সদস্য তিনটি আপত্তি দিয়েছিলেন।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতও এই অনিয়মের বিষয়ে দুটি পৃথক চিঠি দেন।
গত ২২ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবকে লেখা অর্থমন্ত্রীর সই করা সর্বশেষ চিঠিতে বলা হয়, ‘সাইফ পাওয়ারটেক কনসোর্টিয়াম বিষয়ে তিনটি নোট অব ডিসেন্ট দাখিল করা হয়েছে।
এ ক্ষেত্রে দরপত্রে যেসব দোষত্রুটি আছে সেগুলো সবই উপেক্ষা করা হয়েছে। এতে মনে হয় এই দরদাতাকে বিশেষভাবে অনুগ্রহ করা হয়েছে।’
ওই চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘এর পরে যখন আসল চুক্তির জন্য দরপত্র আসবে তখন এই অনুপযুক্ত দরদাতার জন্য জোরেশোরে তদবির শুরু হবে।’
তবে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়েছে, দুটি প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে মূল্যায়ন কমিটির তিন সদস্যের পর্যবেক্ষণ ও আপত্তি বিষয়ে ওই দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যাখ্যা ও বক্তব্য নেওয়া হয়েছে।
এসব বক্তব্য ও ব্যাখ্যা পর্যালোচনা করে আগের চারটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এই দুটি প্রতিষ্ঠানকেও সংক্ষিপ্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য অনুমোদন দেওয়া হলো বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, প্রথম দফায় ২০০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি এই টার্মিনাল পরিচালনার দরপত্রে অংশ নেওয়ার যোগ্য হিসেবে চারটি প্রতিষ্ঠানকে বাছাই করা হয়।
এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে ২০০৯ সালের জুলাই মাসে মূল দরপত্রও বিতরণ করা হয়। এই চারটি প্রতিষ্ঠান হলো এপিএম টার্মিনালস, হাচিনসন পোর্ট ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, আইসিটিএসআই ও পিঅ্যান্ডও।
নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান সম্প্রতি চট্টগ্রামে এসে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, এই টার্মিনাল পরিচালনায় শিগগিরই দরপত্র আহ্বান করা হবে।
No comments