কুক-ট্রট এগিয়ে নিচ্ছেন ইংল্যান্ডকে
অ্যাশেজে যেখানে শেষ করেছিলেন, সেখান থেকেই যেন শুরু করলেন অ্যালিস্টার কুক! সিডনিতে অ্যাশেজের শেষ ইনিংসে করেছিলেন ১৮৯। কার্ডিফে এখনো এত দূর যেতে পারেননি, তবে বড় কিছুর ইঙ্গিত ঠিকই আছে ইংল্যান্ডের নতুন ওয়ানডে অধিনায়কের ব্যাটে। তৃতীয় দিন শেষে অপরাজিত আছেন ১২৯ রানে। কুকের সঙ্গী, অ্যাশেজের আরেক নায়ক জোনাথন ট্রট অপরাজিত আছেন ১২৫ রানে। ২ উইকেটে ২৮৭ রানে দিন শেষ করেছে ইংল্যান্ড। শ্রীলঙ্কার চেয়ে ১১৩ রানে পিছিয়ে তারা।
ইংল্যান্ড দিন শুরু করেছিল একটি দুঃসংবাদ শুনে। পিঠের চোটের কারণে এই টেস্টে আর বোলিংই করতে পারবেন না ম্যাচে তাদের সেরা বোলার জেমস অ্যান্ডারসন। আগের দিন শেষ বিকেলে নাইটওয়াচম্যান হিসেবে নামা অ্যান্ডারসন পরে ফিরেও গেছেন খেলা শুরুর পরপর। ইংল্যান্ডের স্কোর তখন ৪৭/২। প্রথম দিনের মতো কালও বৃষ্টি-বাধায় প্রথম সেশনে খেলা হয়নি। খেলা শুরুর পর তৃতীয় ওভারেই আউট অ্যান্ডারসন, অজন্তা মেন্ডিসের বলে স্লিপে মাহেলা জয়াবর্ধনের হাতে বন্দী। কুক-ট্রটের দৃঢ়তায় আর সারা দিনে কোনো দুঃসংবাদ পেতে হয়নি স্বাগতিকদের। তৃতীয় উইকেটে দুজনের অবিচ্ছিন্ন জুটি ২৪০ রানের।
আগের দিন শেষ ওভারে অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসকে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সুরাঙ্গা লাকমল। তবে কাল মোটেও সুবিধা করতে পারেননি লঙ্কান পেসাররা। অজন্তা মেন্ডিসই কেবল যা একটু সমীহ আদায় করতে পেরেছেন। প্রথম ঘণ্টা দেখেশুনেই খেলেছেন কুক আর ট্রট। প্রথম বাউন্ডারিটি এসেছে দিনের ১২তম ওভারে। তবে থিতু হয়ে যাওয়ার পর স্বচ্ছন্দ ছিলেন দুজনই।
ট্রটের চেয়ে কুকই প্রথমে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন রান তোলায়। ১১২ বলে কুক যখন ফিফটি করে ফেলেন, ট্রটের রান তখনো ১৮। দিন যত এগিয়েছে, এই ব্যবধান ততই কমিয়ে নিয়েছেন ট্রট। সেঞ্চুরি আভাস পেতেই ব্যাটে সতর্কতার লাগাম পরান কুক। সেই ফাঁকে সঙ্গীর সঙ্গে রানের ব্যবধান আরও কমিয়ে আনেন ‘দক্ষিণ আফ্রিকান’ ট্রট। দুজনে চা-বিরতিতে গিয়েছিলেন জুটিটার সেঞ্চুরি করে ফেলে। ইংল্যান্ডের স্কোর তখন ১৪৮/২।
দিনের শেষ সেশনটা আরও হতাশাতেই কেটেছে শ্রীলঙ্কার। ৭৮তম ওভারে ১৭তম টেস্ট সেঞ্চুরি তুলে নেন কুক। বেশিক্ষণ অপেক্ষায় থাকতে হয়নি ট্রটকেও। চার ওভার পর ষষ্ঠ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনিও। এই জুটি আজ আরও কতক্ষণ শ্রীলঙ্কাকে ভোগায়, সেটিই এখন দেখার।
ইংল্যান্ড দিন শুরু করেছিল একটি দুঃসংবাদ শুনে। পিঠের চোটের কারণে এই টেস্টে আর বোলিংই করতে পারবেন না ম্যাচে তাদের সেরা বোলার জেমস অ্যান্ডারসন। আগের দিন শেষ বিকেলে নাইটওয়াচম্যান হিসেবে নামা অ্যান্ডারসন পরে ফিরেও গেছেন খেলা শুরুর পরপর। ইংল্যান্ডের স্কোর তখন ৪৭/২। প্রথম দিনের মতো কালও বৃষ্টি-বাধায় প্রথম সেশনে খেলা হয়নি। খেলা শুরুর পর তৃতীয় ওভারেই আউট অ্যান্ডারসন, অজন্তা মেন্ডিসের বলে স্লিপে মাহেলা জয়াবর্ধনের হাতে বন্দী। কুক-ট্রটের দৃঢ়তায় আর সারা দিনে কোনো দুঃসংবাদ পেতে হয়নি স্বাগতিকদের। তৃতীয় উইকেটে দুজনের অবিচ্ছিন্ন জুটি ২৪০ রানের।
আগের দিন শেষ ওভারে অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসকে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সুরাঙ্গা লাকমল। তবে কাল মোটেও সুবিধা করতে পারেননি লঙ্কান পেসাররা। অজন্তা মেন্ডিসই কেবল যা একটু সমীহ আদায় করতে পেরেছেন। প্রথম ঘণ্টা দেখেশুনেই খেলেছেন কুক আর ট্রট। প্রথম বাউন্ডারিটি এসেছে দিনের ১২তম ওভারে। তবে থিতু হয়ে যাওয়ার পর স্বচ্ছন্দ ছিলেন দুজনই।
ট্রটের চেয়ে কুকই প্রথমে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন রান তোলায়। ১১২ বলে কুক যখন ফিফটি করে ফেলেন, ট্রটের রান তখনো ১৮। দিন যত এগিয়েছে, এই ব্যবধান ততই কমিয়ে নিয়েছেন ট্রট। সেঞ্চুরি আভাস পেতেই ব্যাটে সতর্কতার লাগাম পরান কুক। সেই ফাঁকে সঙ্গীর সঙ্গে রানের ব্যবধান আরও কমিয়ে আনেন ‘দক্ষিণ আফ্রিকান’ ট্রট। দুজনে চা-বিরতিতে গিয়েছিলেন জুটিটার সেঞ্চুরি করে ফেলে। ইংল্যান্ডের স্কোর তখন ১৪৮/২।
দিনের শেষ সেশনটা আরও হতাশাতেই কেটেছে শ্রীলঙ্কার। ৭৮তম ওভারে ১৭তম টেস্ট সেঞ্চুরি তুলে নেন কুক। বেশিক্ষণ অপেক্ষায় থাকতে হয়নি ট্রটকেও। চার ওভার পর ষষ্ঠ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনিও। এই জুটি আজ আরও কতক্ষণ শ্রীলঙ্কাকে ভোগায়, সেটিই এখন দেখার।
No comments