নাভানা রিয়েল এস্টেট পুঁজিবাজারে আসছে
আবাসন খাতে দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান নাভানা রিয়েল এস্টেট লিমিটেড পুঁজিবাজারে আসছে। কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আফতাব অটোমোবাইলস লিমিটেডের সহযোগী প্রতিষ্ঠান।
প্রতিষ্ঠানটি চলতি মাসের মধ্যেই নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) কাছে শেয়ার ছাড়ার অনুমোদন চেয়ে বিবরণপত্র বা প্রসপেক্টাস জমা দেবে। আর অনুমোদন পাওয়ার এক মাসের মধ্যে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি শুরু করবে প্রতিষ্ঠানটি।
এ কাজের প্রাথমিক প্রক্রিয়া হিসেবে গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে কোম্পানির উদ্যোক্তারা রোড-শোর আয়োজন করেন। শেয়ারের নির্দেশক মূল্য নির্ধারণের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণে এ রোড-শোর আয়োজন করা হয়। এ আয়োজনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিল কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপক আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। এতে নাভানা রিয়েল এস্টেটের চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাজেদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
রোড-শোতে উদ্যোক্তারা কোম্পানিটির মৌলিক বিভিন্ন দিক প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের সামনে বর্ণনা করেন।
এ সময় জানানো হয়, নাভানা রিয়েল এস্টেটের বর্তমান পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি টাকা, যা ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের তিন কোটি শেয়ারে বিভক্ত। প্রতিষ্ঠানটি আইপিওর মাধ্যমে নতুন করে আরও তিন কোটি শেয়ার বাজারে ছাড়বে। এতে তাদের মোট পরিশোধিত মূলধন বেড়ে হবে ৬০ কোটি টাকা।
সর্বশেষ নিরীক্ষিত হিসাব অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস দেখানো হয়েছে নয় টাকা ৬৬ পয়সা।
কোম্পানিটির বর্তমান আর্থিক অবস্থা, ভবিষ্যৎ ব্যবসা সম্প্রসারণের সম্ভাবনা ইত্যাদি বিবেচনায় কর্তৃপক্ষ শেয়ারের নির্দেশক মূল্য চেয়েছে ১৪০ টাকা। তবে বুক বিল্ডিং পদ্ধতির নিয়মানুযায়ী ন্যূনতম ১৫টি প্রতিষ্ঠানের দরপ্রস্তাবের ভিত্তিতে শেয়ারের প্রকৃত নির্দেশক দাম ঠিক করা হবে। আর এ নির্দেশক মূল্যের ভিত্তিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা চূড়ান্ত দরপত্রে অংশ নেবে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা এর ২০ শতাংশ কম-বেশির মধ্যে থেকে দাম প্রস্তাব করবে। এভাবে প্রস্তাবিত দামের ভারিত্ব গড়ের ভিত্তিতে আইপিওর মূল্য নির্ধারিত হবে। তাই কোম্পানিটি বাজার থেকে কত টাকা উত্তোলন করবে চূড়ান্ত দরপত্র সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বলা সম্ভব নয়।
রোড-শোতে জানানো হয়েছে, পুঁজিবাজার থেকে উত্তোলিত টাকা কোম্পানিটির ব্যবসা সম্প্রসারণ, জমি ক্রয় ও ব্যাংকঋণ পরিশোধের পাশাপাশি চলতি মূলধন হিসেবে কাজে লাগানো হবে। বর্তমানে ঢাকা ও চট্টগ্রামে কোম্পানিটির ৪৬টি প্রকল্প চলমান রয়েছে। আর শুরুর অপেক্ষায় রয়েছে ৭৫টি প্রকল্প।
উল্লেখ্য, কোম্পানিটির ২০ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা রয়েছে আফতাব অটোমোবাইলস লিমিটেডের নামে।
প্রতিষ্ঠানটি চলতি মাসের মধ্যেই নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) কাছে শেয়ার ছাড়ার অনুমোদন চেয়ে বিবরণপত্র বা প্রসপেক্টাস জমা দেবে। আর অনুমোদন পাওয়ার এক মাসের মধ্যে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি শুরু করবে প্রতিষ্ঠানটি।
এ কাজের প্রাথমিক প্রক্রিয়া হিসেবে গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে কোম্পানির উদ্যোক্তারা রোড-শোর আয়োজন করেন। শেয়ারের নির্দেশক মূল্য নির্ধারণের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণে এ রোড-শোর আয়োজন করা হয়। এ আয়োজনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিল কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপক আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। এতে নাভানা রিয়েল এস্টেটের চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাজেদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
রোড-শোতে উদ্যোক্তারা কোম্পানিটির মৌলিক বিভিন্ন দিক প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের সামনে বর্ণনা করেন।
এ সময় জানানো হয়, নাভানা রিয়েল এস্টেটের বর্তমান পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি টাকা, যা ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের তিন কোটি শেয়ারে বিভক্ত। প্রতিষ্ঠানটি আইপিওর মাধ্যমে নতুন করে আরও তিন কোটি শেয়ার বাজারে ছাড়বে। এতে তাদের মোট পরিশোধিত মূলধন বেড়ে হবে ৬০ কোটি টাকা।
সর্বশেষ নিরীক্ষিত হিসাব অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস দেখানো হয়েছে নয় টাকা ৬৬ পয়সা।
কোম্পানিটির বর্তমান আর্থিক অবস্থা, ভবিষ্যৎ ব্যবসা সম্প্রসারণের সম্ভাবনা ইত্যাদি বিবেচনায় কর্তৃপক্ষ শেয়ারের নির্দেশক মূল্য চেয়েছে ১৪০ টাকা। তবে বুক বিল্ডিং পদ্ধতির নিয়মানুযায়ী ন্যূনতম ১৫টি প্রতিষ্ঠানের দরপ্রস্তাবের ভিত্তিতে শেয়ারের প্রকৃত নির্দেশক দাম ঠিক করা হবে। আর এ নির্দেশক মূল্যের ভিত্তিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা চূড়ান্ত দরপত্রে অংশ নেবে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা এর ২০ শতাংশ কম-বেশির মধ্যে থেকে দাম প্রস্তাব করবে। এভাবে প্রস্তাবিত দামের ভারিত্ব গড়ের ভিত্তিতে আইপিওর মূল্য নির্ধারিত হবে। তাই কোম্পানিটি বাজার থেকে কত টাকা উত্তোলন করবে চূড়ান্ত দরপত্র সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বলা সম্ভব নয়।
রোড-শোতে জানানো হয়েছে, পুঁজিবাজার থেকে উত্তোলিত টাকা কোম্পানিটির ব্যবসা সম্প্রসারণ, জমি ক্রয় ও ব্যাংকঋণ পরিশোধের পাশাপাশি চলতি মূলধন হিসেবে কাজে লাগানো হবে। বর্তমানে ঢাকা ও চট্টগ্রামে কোম্পানিটির ৪৬টি প্রকল্প চলমান রয়েছে। আর শুরুর অপেক্ষায় রয়েছে ৭৫টি প্রকল্প।
উল্লেখ্য, কোম্পানিটির ২০ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা রয়েছে আফতাব অটোমোবাইলস লিমিটেডের নামে।
No comments