বাংলাদেশে নতুন উচ্চফলনশীল পেঁয়াজ উদ্ভাবিত
বাংলাদেশ মসলা গবেষণা কেন্দ্র বারি-৫ নামের এক উচ্চফলনশীল পেঁয়াজের জাত উদ্ভাবন করেছে। এ উচ্চফলনশীল পেঁয়াজ সাধারণ জাতের পেঁয়াজের চেয়ে তিন গুণ বেশি উৎপাদনক্ষম। উচ্চফলনশীল জাতের পেঁয়াজ উদ্ভাবনের ধারাবাহিকতায় মসলা গবেষণা কেন্দ্র এ নতুন জাতের পেঁয়াজ উত্পাদন করেছে বলে জানা গেছে।
মাগুরা আঞ্চলিক মসলা গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান বলেন, দেশি জাতের ফরিদপুর ভাটি, জিটকা, কৈলাশনগর ও তাহেরপুরী পেঁয়াজের তুলনায় বারি-৫ পেঁয়াজ তিন গুণ বেশি উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন। দেশি পেঁয়াজ যেখানে হেক্টরপ্রতি উৎপাদিত হয় সাত থেকে আট টন। সেখানে এ জাতের পেঁয়াজ উৎপাদিত হয় ১৮ থেকে ২২ টন।
এ জাতের পেঁয়াজ আকারে বড় হয়। এক কেজিতে এই জাতের পেঁয়াজ পাওয়া যায় ৮-১০টি। তা ছাড়া এ পেঁয়াজের স্বাদ, রং ও গন্ধ অন্যান্য পেঁয়াজের তুলনায় আকর্ষণীয়। ইতিমধ্যে মাগুরা, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, যশোরসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় এর চাষ শুরু হয়েছে।
মাগুরা আঞ্চলিক মসলা গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান বলেন, দেশি জাতের ফরিদপুর ভাটি, জিটকা, কৈলাশনগর ও তাহেরপুরী পেঁয়াজের তুলনায় বারি-৫ পেঁয়াজ তিন গুণ বেশি উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন। দেশি পেঁয়াজ যেখানে হেক্টরপ্রতি উৎপাদিত হয় সাত থেকে আট টন। সেখানে এ জাতের পেঁয়াজ উৎপাদিত হয় ১৮ থেকে ২২ টন।
এ জাতের পেঁয়াজ আকারে বড় হয়। এক কেজিতে এই জাতের পেঁয়াজ পাওয়া যায় ৮-১০টি। তা ছাড়া এ পেঁয়াজের স্বাদ, রং ও গন্ধ অন্যান্য পেঁয়াজের তুলনায় আকর্ষণীয়। ইতিমধ্যে মাগুরা, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, যশোরসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় এর চাষ শুরু হয়েছে।
No comments