অপেক্ষায় সবুজ উইকেট
অবশেষে সাত দিন পর গত পরশু হেসেছে ডারবানের আকাশ, দেখা পাওয়া গেছে সূয্যিমামার। কিন্তু হাসি নেই মহেন্দ্র সিং ধোনির মুখে। কিংসমিডের উইকেটকে যে মাঠের সবুজ গালিচা থেকে আলাদা করাই দায়! চিফ কিউরেটর উইলসন গবিসে অবশ্য বলছেন, উইকেটের ঘাস কিছুটা ছেঁটে ফেলা হবে। তার পরও যেটুকু থাকবে, ব্যাটসম্যানদের নাক বরাবর বল তোলার জন্য যথেষ্ট। উইকেটের সঙ্গে ধোনির আরেক দুশ্চিন্তার নাম জহির খান। এই উইকেটকে কাজে লাগাতে পারেন যিনি, সেই চোট নিয়ে মাঠের বাইরে।
সেঞ্চুরিয়নের যে উইকেটে আগুন ঝরিয়েছেন স্টেইন-মরকেলরা, সেই উইকেটেই ইশান্ত-শ্রীশান্ত-উনাদকাটরা বেদম প্রহারের শিকার। ম্যাচ শেষে বোলিং নিয়ে অসন্তুষ্টি লুকাননি ধোনি। জহিরের সঙ্গে অন্যদের পার্থক্যটাও চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেন, ‘এমন নয় যে জহির যখনই খেলতে নামে, তখনই উইকেট পায়। কিন্তু ওর অভিজ্ঞতা এমন যে প্রথম পরিকল্পনা কাজে না লাগলে দ্বিতীয় পরিকল্পনা ওর সব সময়ই প্রস্তুত থাকে।’ অভিজ্ঞ পেসারকে ডারবানে পাওয়া যাবে কি না, নিশ্চিত নয় এখনো। তবে সিরিজে ফিরে আসায় ধোনিকে ভরসা দিচ্ছে তাঁদের সাম্প্রতিক ইতিহাস, ‘শুধু ভারতে নয়, দেশের বাইরেও গত কয়েক বছরে অনেকবার আমরা প্রথম টেস্টে ভালো করিনি। কিন্তু পরের দিকে আমরা দারুণভাবে ফিরে এসেছি। এই একটা গুণ আমাদের আছে। আশা করি, এবারও পরের দুই টেস্টে ভালো করব।’
ধোনির মতো মুখ বেজার গবিসেরও। কিংসমিডের কিউরেটরের দাবি, দুদলকেই ‘ন্যায্য’ একটা উইকেট উপহার দিতে চান তিনি। কিন্তু তাঁর ইচ্ছা পূরণে বড় বাধা আবহাওয়া। বুধবার সূর্য উঠেছে। কিন্তু আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, বৃহস্পতি-শুক্রবার তো বটেই, বৃষ্টি হতে পারে টেস্টের প্রথম দিনেই। আর যথেষ্ট রোদ না পেলে কিংসমিডের উইকেটও শুরুতে ভয়ংকর হতে পারে সেঞ্চুরিয়নের মতো। সে ক্ষেত্রে আবার ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ হবে টস, বাড়তি সুবিধা পাবে শুরুতে বোলিং করা দল।
ঐতিহ্যগতভাবেই কিংসমিডকে মনে করা হয় দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে দ্রুতগতির ও বাউন্সি উইকেট। অনেকেই তাই নিশ্চিত, এবার পেসাররাই গড়ে দেবে ম্যাচের ভাগ্য। তবে সাবেক দক্ষিণ আফ্রিকা স্পিনার পল অ্যাডামসের ধারণা, এই উইকেটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন স্পিনাররাও, ‘ডারবানের উইকেটের ঘাস অন্য উইকেটগুলোর চেয়ে একটু বেশি মোটা। উইকেটে ঘাস রেখে দেওয়া হলে ঘাস শুকানোর পর স্পিনাররা বড় ভূমিকা রাখবে। ম্যাচ যতই এগোবে, স্পিনাররা টার্ন ও বাউন্স পেতে শুরু করবে।’
উইকেট থেকে পাওয়া বাউন্সটাই আবার হরভজন সিংয়ের মূল শক্তি। ধোনি কি তাহলে হাসার মতো কিছু একটা পাবেন!
সেঞ্চুরিয়নের যে উইকেটে আগুন ঝরিয়েছেন স্টেইন-মরকেলরা, সেই উইকেটেই ইশান্ত-শ্রীশান্ত-উনাদকাটরা বেদম প্রহারের শিকার। ম্যাচ শেষে বোলিং নিয়ে অসন্তুষ্টি লুকাননি ধোনি। জহিরের সঙ্গে অন্যদের পার্থক্যটাও চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেন, ‘এমন নয় যে জহির যখনই খেলতে নামে, তখনই উইকেট পায়। কিন্তু ওর অভিজ্ঞতা এমন যে প্রথম পরিকল্পনা কাজে না লাগলে দ্বিতীয় পরিকল্পনা ওর সব সময়ই প্রস্তুত থাকে।’ অভিজ্ঞ পেসারকে ডারবানে পাওয়া যাবে কি না, নিশ্চিত নয় এখনো। তবে সিরিজে ফিরে আসায় ধোনিকে ভরসা দিচ্ছে তাঁদের সাম্প্রতিক ইতিহাস, ‘শুধু ভারতে নয়, দেশের বাইরেও গত কয়েক বছরে অনেকবার আমরা প্রথম টেস্টে ভালো করিনি। কিন্তু পরের দিকে আমরা দারুণভাবে ফিরে এসেছি। এই একটা গুণ আমাদের আছে। আশা করি, এবারও পরের দুই টেস্টে ভালো করব।’
ধোনির মতো মুখ বেজার গবিসেরও। কিংসমিডের কিউরেটরের দাবি, দুদলকেই ‘ন্যায্য’ একটা উইকেট উপহার দিতে চান তিনি। কিন্তু তাঁর ইচ্ছা পূরণে বড় বাধা আবহাওয়া। বুধবার সূর্য উঠেছে। কিন্তু আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, বৃহস্পতি-শুক্রবার তো বটেই, বৃষ্টি হতে পারে টেস্টের প্রথম দিনেই। আর যথেষ্ট রোদ না পেলে কিংসমিডের উইকেটও শুরুতে ভয়ংকর হতে পারে সেঞ্চুরিয়নের মতো। সে ক্ষেত্রে আবার ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ হবে টস, বাড়তি সুবিধা পাবে শুরুতে বোলিং করা দল।
ঐতিহ্যগতভাবেই কিংসমিডকে মনে করা হয় দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে দ্রুতগতির ও বাউন্সি উইকেট। অনেকেই তাই নিশ্চিত, এবার পেসাররাই গড়ে দেবে ম্যাচের ভাগ্য। তবে সাবেক দক্ষিণ আফ্রিকা স্পিনার পল অ্যাডামসের ধারণা, এই উইকেটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন স্পিনাররাও, ‘ডারবানের উইকেটের ঘাস অন্য উইকেটগুলোর চেয়ে একটু বেশি মোটা। উইকেটে ঘাস রেখে দেওয়া হলে ঘাস শুকানোর পর স্পিনাররা বড় ভূমিকা রাখবে। ম্যাচ যতই এগোবে, স্পিনাররা টার্ন ও বাউন্স পেতে শুরু করবে।’
উইকেট থেকে পাওয়া বাউন্সটাই আবার হরভজন সিংয়ের মূল শক্তি। ধোনি কি তাহলে হাসার মতো কিছু একটা পাবেন!
No comments