সপ্তাহের শেষ দিন বাজারে দরপতন
সর্বোচ্চ দরপতনের ধাক্কা সামলে টানা তিন দিন বাড়ার পর গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের শেয়ারবাজারের মূল্যসূচক সামান্য কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম, আর্থিক লেনদেন ও বাজার মূলধনের পরিমাণ।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৩ পয়েন্ট কমে আট হাজার ১০৮ পয়েন্টে নেমে এসেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ২০৩ পয়েন্ট কমে হয়েছে ২৩ হাজার ২২৯ পয়েন্ট।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, রোববার ৫৫১ পয়েন্ট সূচক পতনের দিন যাঁরা কম দামে শেয়ার কিনেছিলেন, গতকাল তাঁদের অনেকেই মুনাফা তুলে নিতে শেয়ার বিক্রি করেছেন। ফলে বাজারে কিছুটা হলেও শেয়ার বিক্রির চাপ ছিল। কিন্তু বাজারে তারল্য ঘাটতি থাকায় ক্রয়-প্রবণতা ছিল কম। অন্যদিকে, বছর সমাপ্তির কারণে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও নতুন করে শেয়ার ক্রয়ে যাননি।
এ ছাড়া শেয়ারবাজারে নিয়মবহির্ভূত বিনিয়োগের ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর মনোভাবের ফলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো শেয়ারে বিনিয়োগের জন্য ঋণ সরবরাহে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করছে। এ কারণে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) ঋণসুবিধা (১:১ দশমিক ৫) বাড়ালেও মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো তাদের গ্রাহকদের তা দিতে পারছে না। কোনো কোনো মার্চেন্ট ব্যাংক এসইসির সিদ্ধান্তের পর ঋণসুবিধা কিছুটা বাড়িয়েছিল। কিন্তু মূল প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে নগদ অর্থের সরবরাহ না পেয়ে পরে তা কমিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছে।
একাধিক মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী প্রথম আলোকে জানান, মধ্য জানুয়ারির আগে গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী ঋণ দেওয়া কঠিন হবে। তাঁদের ধারণা, ওই সময়ে তারল্য সমস্যা কিছুটা হলেও কাটবে। তখন হয়তো গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী ঋণ দেওয়া সম্ভব হবে।
বাজার পরিস্থিতি: ডিএসইতে গতকাল দরপতনের মধ্য দিয়েই লেনদেন শুরু হয়। তবে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৬০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এ সময় শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়তে শুরু করলে সূচক নিম্নগামী হতে থাকে। শেষ পর্যন্ত সূচক পতনের এ ধারা অব্যাহত ছিল। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া মোট ২৪৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম কমেছে ১৭২টির, বেড়েছে ৬৮টির। আর অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। ডিএসইতে গতকাল মোট এক হাজার ৩৪৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ২৭৮ কোটি টাকা কম।
সিএসইতে ১৮৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৭টির, কমেছে ১৪৭টির এবং অপরিবর্তিত ছিল তিন কোম্পানির শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে গতকাল মোট লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটি টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৩ পয়েন্ট কমে আট হাজার ১০৮ পয়েন্টে নেমে এসেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ২০৩ পয়েন্ট কমে হয়েছে ২৩ হাজার ২২৯ পয়েন্ট।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, রোববার ৫৫১ পয়েন্ট সূচক পতনের দিন যাঁরা কম দামে শেয়ার কিনেছিলেন, গতকাল তাঁদের অনেকেই মুনাফা তুলে নিতে শেয়ার বিক্রি করেছেন। ফলে বাজারে কিছুটা হলেও শেয়ার বিক্রির চাপ ছিল। কিন্তু বাজারে তারল্য ঘাটতি থাকায় ক্রয়-প্রবণতা ছিল কম। অন্যদিকে, বছর সমাপ্তির কারণে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও নতুন করে শেয়ার ক্রয়ে যাননি।
এ ছাড়া শেয়ারবাজারে নিয়মবহির্ভূত বিনিয়োগের ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর মনোভাবের ফলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো শেয়ারে বিনিয়োগের জন্য ঋণ সরবরাহে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করছে। এ কারণে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) ঋণসুবিধা (১:১ দশমিক ৫) বাড়ালেও মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো তাদের গ্রাহকদের তা দিতে পারছে না। কোনো কোনো মার্চেন্ট ব্যাংক এসইসির সিদ্ধান্তের পর ঋণসুবিধা কিছুটা বাড়িয়েছিল। কিন্তু মূল প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে নগদ অর্থের সরবরাহ না পেয়ে পরে তা কমিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছে।
একাধিক মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী প্রথম আলোকে জানান, মধ্য জানুয়ারির আগে গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী ঋণ দেওয়া কঠিন হবে। তাঁদের ধারণা, ওই সময়ে তারল্য সমস্যা কিছুটা হলেও কাটবে। তখন হয়তো গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী ঋণ দেওয়া সম্ভব হবে।
বাজার পরিস্থিতি: ডিএসইতে গতকাল দরপতনের মধ্য দিয়েই লেনদেন শুরু হয়। তবে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৬০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এ সময় শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়তে শুরু করলে সূচক নিম্নগামী হতে থাকে। শেষ পর্যন্ত সূচক পতনের এ ধারা অব্যাহত ছিল। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া মোট ২৪৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম কমেছে ১৭২টির, বেড়েছে ৬৮টির। আর অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। ডিএসইতে গতকাল মোট এক হাজার ৩৪৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ২৭৮ কোটি টাকা কম।
সিএসইতে ১৮৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৭টির, কমেছে ১৪৭টির এবং অপরিবর্তিত ছিল তিন কোম্পানির শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে গতকাল মোট লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটি টাকা।
No comments