আর্জেন্টিনার সাবেক স্বৈরশাসক ভিদেলার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আর্জেন্টিনার সাবেক স্বৈরশাসক জেনারেল হোর্হে রাফায়েল ভিদেলাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
গত বুধবার করডোবা প্রদেশের একটি আদালত এ কারাদণ্ডাদেশ দেন। ভিদেলা ছাড়াও আরও ২৯ জন সামরিক কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
১৯৭৬ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত ভিদেলার শাসনামলে বামপন্থীদের বিরুদ্ধে দমন অভিযান পরিচালিত হয়, যা ‘নোংরা যুদ্ধ’ নামে পরিচিত। ওই সময় ৩০ হাজার ব্যক্তি নিখোঁজ হন। সামরিক সরকারের মদদে ওই ব্যক্তিদের হত্যা করে বিমানে করে তাঁদের লাশ সমুদ্রে ফেলে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ ছিল। আদালতের বিচারক ভিদেলাকে ‘রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতীক’ হিসেবে বর্ণনা করেন।
৮৫ বছর বয়সী ভিদেলা ওই অপরাধের অভিযোগে বেশ কয়েক বছর কারাগারে ও গৃহবন্দী ছিলেন।
প্রসঙ্গত, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ১৯৮৫ সালেও ভিদেলাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে ১৯৯০ সালে তৎকালীন সরকার-ঘোষিত সাধারণ ক্ষমার আওতায় তিনি কারাদণ্ড থেকে রক্ষা পান। ২০০৭ সালে একটি আদালত সাজা মওকুফের বিষয়টি খারিজ করে দিয়ে ভিদেলাকে আবার বিচারের আওতায় আনেন।
গত বুধবার করডোবা প্রদেশের একটি আদালত এ কারাদণ্ডাদেশ দেন। ভিদেলা ছাড়াও আরও ২৯ জন সামরিক কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
১৯৭৬ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত ভিদেলার শাসনামলে বামপন্থীদের বিরুদ্ধে দমন অভিযান পরিচালিত হয়, যা ‘নোংরা যুদ্ধ’ নামে পরিচিত। ওই সময় ৩০ হাজার ব্যক্তি নিখোঁজ হন। সামরিক সরকারের মদদে ওই ব্যক্তিদের হত্যা করে বিমানে করে তাঁদের লাশ সমুদ্রে ফেলে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ ছিল। আদালতের বিচারক ভিদেলাকে ‘রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতীক’ হিসেবে বর্ণনা করেন।
৮৫ বছর বয়সী ভিদেলা ওই অপরাধের অভিযোগে বেশ কয়েক বছর কারাগারে ও গৃহবন্দী ছিলেন।
প্রসঙ্গত, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ১৯৮৫ সালেও ভিদেলাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে ১৯৯০ সালে তৎকালীন সরকার-ঘোষিত সাধারণ ক্ষমার আওতায় তিনি কারাদণ্ড থেকে রক্ষা পান। ২০০৭ সালে একটি আদালত সাজা মওকুফের বিষয়টি খারিজ করে দিয়ে ভিদেলাকে আবার বিচারের আওতায় আনেন।
No comments