বিয়ের বয়স পিছিয়ে যাচ্ছে মার্কিনদের
অর্থনৈতিক মন্দা ও বেকারত্বের হার বৃদ্ধির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের পারিবারিক ঐতিহ্য ভেঙে পড়েছে। দেশটির তরুণ-তরুণীরা আগে যে বয়সে বিয়ে করে মা-বাবাকে ছেড়ে আলাদা সংসার করত, সেই বয়স পিছিয়ে যাচ্ছে। এমনকি বেকার হয়ে যাওয়া অনেক তরুণ-তরুণী আবার মা-বাবার কাছে ফিরতে শুরু করেছে।
নতুন একটি গবেষণায় এসব তথ্য জানা গেছে। ন্যাশনাল সেন্টার ফর চিলড্রেন ইন পোভার্টি নামের একটি প্রতিষ্ঠান এ গবেষণা চালিয়েছে। এতে দেখা গেছে, আর্থিক সংকটের কারণে অনেক তরুণ-তরুণী আবার মা-বাবার কাছে ফিরে এসেছে। গত বছর ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী ৫২ দশমিক ৮ শতাংশ মার্কিন তরুণ-তরুণী মা-বাবার সংসারে ফিরে এসেছে, যা বিগত কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। ১৯৭০ সালে এই হার ছিল ৪৭ দশমিক ৩ শতাংশ।
গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠ গবেষক ভ্যানেসা উইট বলেন, ‘চাকরির বাজারে অস্থিরতা চলার কারণে তরুণ-তরুণীরা স্কুল ও শিক্ষামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে। তারা সেখান থেকে উপার্জন করছে।’ তিনি বলেন, আর যেসব তরুণ-তরুণী স্বাবলম্বী হতে পারছে না, তারা মা-বাবার সঙ্গে থাকছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি সাতজনের মধ্যে একজন তরুণ অথবা তরুণী প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পরও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জনের কোনো পথ খুঁজে পাচ্ছে না। এই পর্যায়ে পৌঁছাতে তাদের বিগত দশকগুলোর তুলনায় অনেক বিলম্ব হচ্ছে। আগে তরুণ-তরুণীদের প্রাপ্তবয়স্ক মানেই ছিল বিয়ে করে মা-বাবার ঘর ছেড়ে আলাদা হওয়া।
যুক্তরাষ্ট্রের পরিসংখ্যান ব্যুরোর জরিপ থেকে তথ্য নিয়ে এ গবেষণা করা হয়েছে। এতে আরও দেখা গেছে, তরুণ-তরুণীরা বিয়ে করে সংসারজীবন শুরু করতে দেরি করছে। ১৯৭০-এর দশকের তুলনায় এই হার ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৭০-এর দশকে মার্কিন তরুণীদের প্রথম বিয়ের ক্ষেত্রে গড় বয়স ছিল ২০ বছর এক মাস। পক্ষান্তরে তরুণদের জন্য ছিল ২৩ বছর দুই মাস। অথচ ২০০৯ সালে এই বয়স দাঁড়িয়েছে তরুণীদের জন্য ২৫ বছর নয় মাস ও তরুণদের জন্য ২৮ বছর এক মাস।
নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ভ্যানেসা উইট বলেন, সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করলে এ অবস্থা থেকে উত্তরণ সম্ভব। তিনি বলেন, ‘যথোপযুক্ত সময়ে তরুণ-তরুণীদের বিয়ের ব্যাপারে আমাদের মনোযোগী হতে হবে। আর যারা এরই মধ্যে সংসার সাজাতে ব্যর্থ হয়েছে, তাদের ব্যাপারেও মনোযোগী হতে হবে।’
নতুন একটি গবেষণায় এসব তথ্য জানা গেছে। ন্যাশনাল সেন্টার ফর চিলড্রেন ইন পোভার্টি নামের একটি প্রতিষ্ঠান এ গবেষণা চালিয়েছে। এতে দেখা গেছে, আর্থিক সংকটের কারণে অনেক তরুণ-তরুণী আবার মা-বাবার কাছে ফিরে এসেছে। গত বছর ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী ৫২ দশমিক ৮ শতাংশ মার্কিন তরুণ-তরুণী মা-বাবার সংসারে ফিরে এসেছে, যা বিগত কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। ১৯৭০ সালে এই হার ছিল ৪৭ দশমিক ৩ শতাংশ।
গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠ গবেষক ভ্যানেসা উইট বলেন, ‘চাকরির বাজারে অস্থিরতা চলার কারণে তরুণ-তরুণীরা স্কুল ও শিক্ষামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে। তারা সেখান থেকে উপার্জন করছে।’ তিনি বলেন, আর যেসব তরুণ-তরুণী স্বাবলম্বী হতে পারছে না, তারা মা-বাবার সঙ্গে থাকছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি সাতজনের মধ্যে একজন তরুণ অথবা তরুণী প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পরও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জনের কোনো পথ খুঁজে পাচ্ছে না। এই পর্যায়ে পৌঁছাতে তাদের বিগত দশকগুলোর তুলনায় অনেক বিলম্ব হচ্ছে। আগে তরুণ-তরুণীদের প্রাপ্তবয়স্ক মানেই ছিল বিয়ে করে মা-বাবার ঘর ছেড়ে আলাদা হওয়া।
যুক্তরাষ্ট্রের পরিসংখ্যান ব্যুরোর জরিপ থেকে তথ্য নিয়ে এ গবেষণা করা হয়েছে। এতে আরও দেখা গেছে, তরুণ-তরুণীরা বিয়ে করে সংসারজীবন শুরু করতে দেরি করছে। ১৯৭০-এর দশকের তুলনায় এই হার ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৭০-এর দশকে মার্কিন তরুণীদের প্রথম বিয়ের ক্ষেত্রে গড় বয়স ছিল ২০ বছর এক মাস। পক্ষান্তরে তরুণদের জন্য ছিল ২৩ বছর দুই মাস। অথচ ২০০৯ সালে এই বয়স দাঁড়িয়েছে তরুণীদের জন্য ২৫ বছর নয় মাস ও তরুণদের জন্য ২৮ বছর এক মাস।
নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ভ্যানেসা উইট বলেন, সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করলে এ অবস্থা থেকে উত্তরণ সম্ভব। তিনি বলেন, ‘যথোপযুক্ত সময়ে তরুণ-তরুণীদের বিয়ের ব্যাপারে আমাদের মনোযোগী হতে হবে। আর যারা এরই মধ্যে সংসার সাজাতে ব্যর্থ হয়েছে, তাদের ব্যাপারেও মনোযোগী হতে হবে।’
No comments