টেলিকম কেলেঙ্কারির তদন্ত পর্যবেক্ষণ করবেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
ভারতে দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোনের লাইসেন্স বরাদ্দ-সংক্রান্ত কেলেঙ্কারির তদন্ত-প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করবেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। ওই আদালত তদন্ত সংস্থা সেন্ট্রাল ব্যুরো ইন্টেলিজেন্স (সিবিআই) ও ইনফোরসমেন্ট ডিরেক্টরেটকে (ইডি) আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী শুনানির দিন তদন্তের সর্বশেষ অবস্থা জানিয়ে প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছেন।
আদালত বলেছেন, কেলেঙ্কারিতে জড়িত সাবেক টেলিকমমন্ত্রী এ রাজা দাবি করেছেন, ২০০১ সালে তৎকালীন বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষেত্রে যে নীতি গ্রহণ করেছিল, বর্তমান সরকার সে প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করেছে। তাঁর এ দাবির কারণে আদালত সিবিআই ও ইডিকে ২০০১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত সরকারি পদক্ষেপের সবকিছু খতিয়ে দেখতে বলেছেন।
এ তদন্তে দ্বিতীয় প্রযুক্তির মোবাইল ফোন কোম্পানিকে লাইসেন্স দেওয়া এবং আর্থিকভাবে অযোগ্য টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিপুল পরিমাণ ঋণ দেওয়ার বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
আদালত বলেছেন, সাধারণ নিয়মে দেশের প্রধান দুর্নীতি পর্যবেক্ষক হিসেবে সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্স কমিশনার (সিভিসি) পি জে থমাসকে এই তদন্ত পর্যবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় এবং টেলিকম মন্ত্রণালয়ে তিনি এর আগে দায়িত্ব পালন করায় তাঁকে সে দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।
সম্প্রতি ভারতের রাজনৈতিক তদবিরকারী নিরা রাডিয়ার কয়েকটি টেলিফোন আলাপের টেপ প্রকাশিত হয়। এতে কয়েকটি টেলিকম কোম্পানির কাছ থেকে টেলিকমমন্ত্রীর উৎকোচ নেওয়া এবং বিনিময়ে তাদের শুল্কমুক্ত সুবিধায় লাইসেন্স এবং ঋণ দেওয়ার অভিযোগ উঠে আসে। এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত মাসে টেলিকমমন্ত্রী এ রাজা পদত্যাগ করেন।
আদালত বলেছেন, কেলেঙ্কারিতে জড়িত সাবেক টেলিকমমন্ত্রী এ রাজা দাবি করেছেন, ২০০১ সালে তৎকালীন বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষেত্রে যে নীতি গ্রহণ করেছিল, বর্তমান সরকার সে প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করেছে। তাঁর এ দাবির কারণে আদালত সিবিআই ও ইডিকে ২০০১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত সরকারি পদক্ষেপের সবকিছু খতিয়ে দেখতে বলেছেন।
এ তদন্তে দ্বিতীয় প্রযুক্তির মোবাইল ফোন কোম্পানিকে লাইসেন্স দেওয়া এবং আর্থিকভাবে অযোগ্য টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিপুল পরিমাণ ঋণ দেওয়ার বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
আদালত বলেছেন, সাধারণ নিয়মে দেশের প্রধান দুর্নীতি পর্যবেক্ষক হিসেবে সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্স কমিশনার (সিভিসি) পি জে থমাসকে এই তদন্ত পর্যবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় এবং টেলিকম মন্ত্রণালয়ে তিনি এর আগে দায়িত্ব পালন করায় তাঁকে সে দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।
সম্প্রতি ভারতের রাজনৈতিক তদবিরকারী নিরা রাডিয়ার কয়েকটি টেলিফোন আলাপের টেপ প্রকাশিত হয়। এতে কয়েকটি টেলিকম কোম্পানির কাছ থেকে টেলিকমমন্ত্রীর উৎকোচ নেওয়া এবং বিনিময়ে তাদের শুল্কমুক্ত সুবিধায় লাইসেন্স এবং ঋণ দেওয়ার অভিযোগ উঠে আসে। এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত মাসে টেলিকমমন্ত্রী এ রাজা পদত্যাগ করেন।
No comments