এখন তাঁরা দুই দ্বীপে
কার্লোস বিলার্দো বললেন। না বললেও চলত। ডিয়েগো ম্যারাডোনার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক যে আর আগের মতো নেই, সেটি বোঝার জন্য দুজনের মনের অন্দরে ডুব দেওয়ার দরকার নেই। বিশ্বকাপের পর থেকে ম্যারাডোনা সাবেক গুরু সম্পর্কে যেসব কথা বলেছেন, তাতে এই সম্পর্ক আগের মতো উষ্ণ থাকাটাই হতো বিস্ময়ের। বিলার্দোও বললেন, সম্পর্কের নাড়িটা ম্যারাডোনা ছিঁড়ে ফেলেছেন।
অবশ্য ম্যারাডোনার ওপর কোনো রাগ নেই তাঁর, ‘আমি জানতাম, ম্যারাডোনা অনেক কিছুই বলবে। এরপর কী হয়েছে, তা তো সবাই জানে। আমাদের সম্পর্ক আর আগের মতো নেই। আমার অবশ্য কোনো কিছু নিয়ে কোনো অনুতাপ নেই। ম্যারাডোনার সঙ্গেও কোনো সমস্যা নেই। যদি পেছনে ফিরে যেতে পারতাম, আগের মতোই সবকিছু করতাম, ’৮৩ সাল থেকে যা যা করে এসেছি।’
বিশ্বকাপে তাঁকে পাঠানো হয়েছিল ম্যারাডোনার মূল পরামর্শক হিসেবে। কিন্তু বেশির ভাগ সময়ই কোচ তাঁর পরামর্শের ধার ধারেননি। বিলার্দো জানালেন, সব মিলে একটা বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে গিয়েছিলেন, ‘আমার অবস্থাটা ছিল অস্বস্তিকর। আমি কিছু বলতে চাইতাম, ওরা বলতে দিত না। কখনো কখনো কথা শুনত, কখনো শুনত না।’ তাহলে কেন পদত্যাগ করেননি? ১৯৮৬ বিশ্বকাপজয়ী কোচের উত্তর, ‘আমি দলকে ছেড়ে যেতে পারিনি, কারণ আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলাম।’
অবশ্য ম্যারাডোনার ওপর কোনো রাগ নেই তাঁর, ‘আমি জানতাম, ম্যারাডোনা অনেক কিছুই বলবে। এরপর কী হয়েছে, তা তো সবাই জানে। আমাদের সম্পর্ক আর আগের মতো নেই। আমার অবশ্য কোনো কিছু নিয়ে কোনো অনুতাপ নেই। ম্যারাডোনার সঙ্গেও কোনো সমস্যা নেই। যদি পেছনে ফিরে যেতে পারতাম, আগের মতোই সবকিছু করতাম, ’৮৩ সাল থেকে যা যা করে এসেছি।’
বিশ্বকাপে তাঁকে পাঠানো হয়েছিল ম্যারাডোনার মূল পরামর্শক হিসেবে। কিন্তু বেশির ভাগ সময়ই কোচ তাঁর পরামর্শের ধার ধারেননি। বিলার্দো জানালেন, সব মিলে একটা বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে গিয়েছিলেন, ‘আমার অবস্থাটা ছিল অস্বস্তিকর। আমি কিছু বলতে চাইতাম, ওরা বলতে দিত না। কখনো কখনো কথা শুনত, কখনো শুনত না।’ তাহলে কেন পদত্যাগ করেননি? ১৯৮৬ বিশ্বকাপজয়ী কোচের উত্তর, ‘আমি দলকে ছেড়ে যেতে পারিনি, কারণ আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলাম।’
No comments