আগস্টে মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা বেড়েছে
চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের আগস্টে দেশে মূল্যস্ফীতি খানিকটা ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। জুলাইয়ে যেখানে মূল্যস্ফীতির হার (পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে) ছিল ৭ দশমিক ২৬ শতাংশ, সেখানে আগস্টে এই হার বেড়ে হয়েছে ৭ দশমিক ৫২ শতাংশ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হালনাগাদ উপাত্ত থেকে এটি জানা গেছে।
এতে আরও দেখা যায়, আগস্টে খাদ্যের মূল্যস্ফীতির হার সাড়ে ৯ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে, যা জুলাইয়ে ছিল ৮ দশমিক ৭২ শতাংশ।
প্রধানত খাদ্যের মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার প্রভাবে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতির ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে।
বিশেষ করে পল্লি এলাকায় খাদ্যের মূল্যস্ফীতির হার ১০ শতাংশ ছুঁই-ছুঁই করেছে আগস্ট মাসে।
অবশ্য শহরাঞ্চলে খাদ্যের মূল্যস্ফীতির হার এখনো ৯ শতাংশের সামান্য নিচে রয়েছে।
বিবিএসের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, খাদ্যের মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী হলেও খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতির হার আগের মাসের তুলনায় কমে গেছে।
জুলাইয়ে যেখানে এই হার ছিল ৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ, সেখানে আগস্টে এই হার হয়েছে ৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি বছরের আগস্টে মূল্যস্ফীতির হার কার্যত দেড় গুণ হয়ে গেছে।
২০০৯-১০ অর্থবছরের আগস্টে জাতীয় পর্যায়ে মাসওয়ারি মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
একই সময়ে খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতির হার ছিল যথাক্রমে ৪ দশমিক ৯৩ ও ৪ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
আমদানিজনিত কারণের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ বাজারে খাদ্যের দাম বাড়ার সমন্বিত প্রভাবে আগস্টে মূল্যস্ফীতির হার জুলাইয়ের তুলনায় বেড়েছে।
অবশ্য গত অর্থবছরের শেষে (জুন, ২০১০) এসে মূল্যস্ফীতির হার যতটা উঁচু পর্যায়ে ছিল, সে তুলনায় এখন মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা কম আছে। তবে বিশ্ববাজারে খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধি ও দেশের বাজারে অস্থিরতার নেতিকবাচক প্রভাবে আগামী দিনগুলোয় তা আবার ঊর্ধ্বমুখী হবে বলে আশঙ্কা রয়েছে।
বিবিএসের হিসাব অনুসারে, ২০০৯-১০ অর্থবছরে বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৭ দশমিক ৩১ শতাংশে। সরকার অবশ্য মূল্যস্ফীতির বার্ষিক গড় হার সাড়ে ৬ শতাংশের মধ্যে সীমিত রাখার আশাবাদ ব্যক্ত করেছিল।
আবার ২০০৮-০৯ অর্থবছরের বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল সাড়ে ৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। তবে তার আগের বছর অর্থাৎ ২০০৭-০৮ অর্থবছরে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হালনাগাদ উপাত্ত থেকে এটি জানা গেছে।
এতে আরও দেখা যায়, আগস্টে খাদ্যের মূল্যস্ফীতির হার সাড়ে ৯ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে, যা জুলাইয়ে ছিল ৮ দশমিক ৭২ শতাংশ।
প্রধানত খাদ্যের মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার প্রভাবে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতির ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে।
বিশেষ করে পল্লি এলাকায় খাদ্যের মূল্যস্ফীতির হার ১০ শতাংশ ছুঁই-ছুঁই করেছে আগস্ট মাসে।
অবশ্য শহরাঞ্চলে খাদ্যের মূল্যস্ফীতির হার এখনো ৯ শতাংশের সামান্য নিচে রয়েছে।
বিবিএসের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, খাদ্যের মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী হলেও খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতির হার আগের মাসের তুলনায় কমে গেছে।
জুলাইয়ে যেখানে এই হার ছিল ৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ, সেখানে আগস্টে এই হার হয়েছে ৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি বছরের আগস্টে মূল্যস্ফীতির হার কার্যত দেড় গুণ হয়ে গেছে।
২০০৯-১০ অর্থবছরের আগস্টে জাতীয় পর্যায়ে মাসওয়ারি মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
একই সময়ে খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতির হার ছিল যথাক্রমে ৪ দশমিক ৯৩ ও ৪ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
আমদানিজনিত কারণের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ বাজারে খাদ্যের দাম বাড়ার সমন্বিত প্রভাবে আগস্টে মূল্যস্ফীতির হার জুলাইয়ের তুলনায় বেড়েছে।
অবশ্য গত অর্থবছরের শেষে (জুন, ২০১০) এসে মূল্যস্ফীতির হার যতটা উঁচু পর্যায়ে ছিল, সে তুলনায় এখন মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা কম আছে। তবে বিশ্ববাজারে খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধি ও দেশের বাজারে অস্থিরতার নেতিকবাচক প্রভাবে আগামী দিনগুলোয় তা আবার ঊর্ধ্বমুখী হবে বলে আশঙ্কা রয়েছে।
বিবিএসের হিসাব অনুসারে, ২০০৯-১০ অর্থবছরে বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৭ দশমিক ৩১ শতাংশে। সরকার অবশ্য মূল্যস্ফীতির বার্ষিক গড় হার সাড়ে ৬ শতাংশের মধ্যে সীমিত রাখার আশাবাদ ব্যক্ত করেছিল।
আবার ২০০৮-০৯ অর্থবছরের বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল সাড়ে ৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। তবে তার আগের বছর অর্থাৎ ২০০৭-০৮ অর্থবছরে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ।
No comments