মেগির আঘাতে ফিলিপাইনের উপকূল লন্ডভন্ড
ফিলিপাইনে আঘাত হেনেছে সর্বোচ্চ মাত্রার (ক্যাটাগরি-৫) ঘূর্ণিঝড় ‘মেগি’। গতকাল সোমবার সকালে লুজন দ্বীপের কাগায়ান উপত্যকায় অবস্থিত কাগায়ান ও ইসাবেলা প্রদেশে ঘূর্ণিঝড় মেগি প্রথম আঘাত হানে। এতে উপকূলের পাহাড়ি এলাকায় ব্যাপক ভূমিধসের সৃষ্টি হয়েছে। অনেক বাড়ির ছাদ উড়ে গেছে। তবে আগে থেকেই লোকজন ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়ায় ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। এ পর্যন্ত একজনের নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
ভূমিধসের কারণে পাহাড়ি এলাকায় অবস্থিত শহরগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে কাগায়ান, ইসাবেলাসহ ১৯টি প্রদেশে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
এক কর্মকর্তা জানান, জরুরি কাজে নিয়োজিত সংস্থাগুলো সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। অনেক এলাকায় স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। সাগর উত্তাল থাকায় উপকূলীয় এলাকায় বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এক প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা জানান, ঘূর্ণিঝড়ের সময় কাগায়ান প্রদেশে নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে ডুবে একজনের মৃত্যু হয়েছে। উদ্ধার ও ত্রাণ কর্মকর্তারা জানান, ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার আগেই ফিলিপাইনের মূল ভূখণ্ড লুজনের হাজার হাজার লোক ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান।
ইসাবেলার বার্গোস শহরের এক বাসিন্দা জানান, ‘আমি ও আমার পরিবার তখন ঘর থেকে বের হতে পারিনি। ওই সময় প্রচণ্ড বৃষ্টির সঙ্গে তীব্র ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাচ্ছিল। তখন বেশকিছু গাছপালা উপড়ে পড়ে।
ভূমিধসের কারণে পাহাড়ি এলাকায় অবস্থিত শহরগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে কাগায়ান, ইসাবেলাসহ ১৯টি প্রদেশে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
এক কর্মকর্তা জানান, জরুরি কাজে নিয়োজিত সংস্থাগুলো সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। অনেক এলাকায় স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। সাগর উত্তাল থাকায় উপকূলীয় এলাকায় বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এক প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা জানান, ঘূর্ণিঝড়ের সময় কাগায়ান প্রদেশে নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে ডুবে একজনের মৃত্যু হয়েছে। উদ্ধার ও ত্রাণ কর্মকর্তারা জানান, ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার আগেই ফিলিপাইনের মূল ভূখণ্ড লুজনের হাজার হাজার লোক ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান।
ইসাবেলার বার্গোস শহরের এক বাসিন্দা জানান, ‘আমি ও আমার পরিবার তখন ঘর থেকে বের হতে পারিনি। ওই সময় প্রচণ্ড বৃষ্টির সঙ্গে তীব্র ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাচ্ছিল। তখন বেশকিছু গাছপালা উপড়ে পড়ে।
No comments