মানব অস্তিত্ব রক্ষায় প্রাণী-উদ্ভিদের বিলুপ্তি ঠেকানোর আহ্বান
মানুষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে সহায়ক বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী ও উদ্ভিদের বিলুপ্তি দ্রুত ঠেকাতে অবিলম্বে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। গত সোমবার জাপানের নাগোয়া নগরে শুরু হওয়া জীববৈচিত্র্য-বিষয়ক শীর্ষ সম্মেলনে এ আহ্বান জানানো হয়।
জাতিসংঘের কনভেনশন অন বায়োলজিক্যাল ডাইভারসিটির (সিবিডি) ১৯৩টি সদস্যদেশের প্রতিনিধি এই সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন। সম্মেলনের লক্ষ্য হচ্ছে, মানুষের কারণে উদ্ভিদ ও প্রাণীর ব্যাপক ধ্বংস রোধে কার্যকর কৌশল নির্ণয়।
সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সিবিডির নির্বাহী সচিব আহমেদ দিজগলাফ বলেন, কাজ শুরু করার এখনই সময়। আর এটাই হচ্ছে কাজ শুরু করার স্থান। ১২ দিনব্যাপী এই সম্মেলনকে তিনি মানবজাতির ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব রক্ষায় কাজের বিকল্প কিছু নেই। এ ব্যাপারে আমাদের নতুন উদ্যোগ প্রয়োজন, প্রকৃতি ও জীবনের মধ্যে নতুন করে সংযোগ স্থাপন করা প্রয়োজন।’
সম্মেলনে যোগ দেওয়া প্রতিনিধিদের উদ্দেশে নির্বাহী সচিব বলেন, জনসংখ্যার চাপে প্রতিবেশব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে বড় ধরনের ক্ষতি হচ্ছে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বন উজাড় ও প্রবালপ্রাচীর ধ্বংস হওয়া। নির্বিচারে প্রাণী হত্যা ও গাছপালা ধ্বংস করার ফলে মানব অস্তিত্ব এখন ঝুঁকির মধ্যে।
অনুষ্ঠানে জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচির নির্বাহী পরিচালক অ্যাকিম স্টেইনার বলেন, ‘একটি খুব সাধারণ ঘটনার ওপর গুরত্বারোপ করার বিশ্বব্যাপী চেষ্টার একটি অংশ হচ্ছে এই সম্মেলন। সেই সাধারণ ঘটনাটি হচ্ছে, পৃথিবী থেকে আমরা প্রাণের অস্তিত্ব নিশ্চিহ্ন করছি। এই গ্রহে যে ভিতের ওপর প্রাণ টিকে আছে, সেই ভিতটাকে আমরা ধ্বংস করে ফেলছি।’
সম্মেলনে যোগ দেওয়া প্রতিনিধিরা ২০২০ সালের মধ্যে বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণীর ধ্বংস কমিয়ে আনার পরিকল্পনা নিচ্ছেন। বন্য প্রাণী ও বনজঙ্গল রক্ষায় দরিদ্র দেশগুলোর জন্য সহায়তা বাড়ানোর বিষয়েও আলোচনা হবে।
জাতিসংঘের কনভেনশন অন বায়োলজিক্যাল ডাইভারসিটির (সিবিডি) ১৯৩টি সদস্যদেশের প্রতিনিধি এই সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন। সম্মেলনের লক্ষ্য হচ্ছে, মানুষের কারণে উদ্ভিদ ও প্রাণীর ব্যাপক ধ্বংস রোধে কার্যকর কৌশল নির্ণয়।
সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সিবিডির নির্বাহী সচিব আহমেদ দিজগলাফ বলেন, কাজ শুরু করার এখনই সময়। আর এটাই হচ্ছে কাজ শুরু করার স্থান। ১২ দিনব্যাপী এই সম্মেলনকে তিনি মানবজাতির ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব রক্ষায় কাজের বিকল্প কিছু নেই। এ ব্যাপারে আমাদের নতুন উদ্যোগ প্রয়োজন, প্রকৃতি ও জীবনের মধ্যে নতুন করে সংযোগ স্থাপন করা প্রয়োজন।’
সম্মেলনে যোগ দেওয়া প্রতিনিধিদের উদ্দেশে নির্বাহী সচিব বলেন, জনসংখ্যার চাপে প্রতিবেশব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে বড় ধরনের ক্ষতি হচ্ছে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বন উজাড় ও প্রবালপ্রাচীর ধ্বংস হওয়া। নির্বিচারে প্রাণী হত্যা ও গাছপালা ধ্বংস করার ফলে মানব অস্তিত্ব এখন ঝুঁকির মধ্যে।
অনুষ্ঠানে জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচির নির্বাহী পরিচালক অ্যাকিম স্টেইনার বলেন, ‘একটি খুব সাধারণ ঘটনার ওপর গুরত্বারোপ করার বিশ্বব্যাপী চেষ্টার একটি অংশ হচ্ছে এই সম্মেলন। সেই সাধারণ ঘটনাটি হচ্ছে, পৃথিবী থেকে আমরা প্রাণের অস্তিত্ব নিশ্চিহ্ন করছি। এই গ্রহে যে ভিতের ওপর প্রাণ টিকে আছে, সেই ভিতটাকে আমরা ধ্বংস করে ফেলছি।’
সম্মেলনে যোগ দেওয়া প্রতিনিধিরা ২০২০ সালের মধ্যে বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণীর ধ্বংস কমিয়ে আনার পরিকল্পনা নিচ্ছেন। বন্য প্রাণী ও বনজঙ্গল রক্ষায় দরিদ্র দেশগুলোর জন্য সহায়তা বাড়ানোর বিষয়েও আলোচনা হবে।
No comments